AQI
Sign In

By signing in or creating an account, you agree with Associated Broadcasting Company's Terms & Conditions and Privacy Policy.

Dharmendra Pradhan: ‘ঢোল ফেটে গিয়েছে অহংকারী জোটের’, তীব্র কটাক্ষ ধর্মেন্দ্র প্রধানের

Dharmendra Pradhan: ইন্ডিয়া জোটের শরিক দলগুলিকে 'খড়কুটো'র মতো আঁকড়ে ধরতে চাইছে 'ডুবতে থাকা' কংগ্রেস পার্টি। আর সোমবার, দিল্লি পরিষেবা বিলের উপর ভোটাভুটিতকে বিরোধীদের এই 'অহংকারী জোট' ঢোল ফেটে গিয়েছে। মঙ্গলবার (৮ অগস্ট), সংসদে অনাস্থা প্রস্তাব নিয়ে আলোচনার আগে এক্স করে কংগ্রেস এবং ইন্ডিয়া জোটকে কড়া আক্রমণ করলেন কেন্দ্রীয় শিক্ষামন্ত্রী ধর্মেন্দ্র প্রধান।

Dharmendra Pradhan: 'ঢোল ফেটে গিয়েছে অহংকারী জোটের', তীব্র কটাক্ষ ধর্মেন্দ্র প্রধানের
লোকসভায় কেন্দ্রীয় মন্ত্রী ধর্মেন্দ্র প্রধানImage Credit: PTI
| Edited By: | Updated on: Aug 08, 2023 | 4:27 PM
Share

নয়া দিল্লি: ইন্ডিয়া জোটের শরিক দলগুলিকে ‘খড়কুটো’র মতো আঁকড়ে ধরতে চাইছে ‘ডুবতে থাকা’ কংগ্রেস পার্টি। আর সোমবার, দিল্লি পরিষেবা বিলের উপর ভোটাভুটিতে বিরোধীদের এই ‘অহংকারী জোট’ ঢোল ফেটে গিয়েছে। মঙ্গলবার (৮ অগস্ট), সংসদে অনাস্থা প্রস্তাব নিয়ে আলোচনার আগে এক্স করে কংগ্রেস এবং ইন্ডিয়া জোটকে কড়া আক্রমণ করলেন কেন্দ্রীয় শিক্ষামন্ত্রী ধর্মেন্দ্র প্রধান। তিনি আরও দাবি করেছেন, আস্থা ভোটে তো বটেই, আসন্ন ২০২৪ লোকসভা নির্বাচনেও ইন্ডিয়া জোটের পরাজয় নিশ্চিত।

সোশ্যাল মিডিয়া প্ল্যাটফর্ম এক্স-এ একটি পোস্ট করে ধর্মেন্দ্র প্রধান বলেন, “কথায় বলে ডুবতে থাকা মানুষের ভরসা খড়কুটো। এখন এই ‘অহংকারী জোট’ই হল কংগ্রেস দলের ডুবন্ত নৌকার একমাত্র আশ্রয়। কিন্তু গতকাল দিল্লি পরিষেবা বিলের ভোটাভুটিতে এই তথাকথিত ‘বিরোধী ঐক্য’ তথা অহংকারী জোটের ঢোলও ফেটে গেল। কংগ্রেস জনগণের বিশ্বাস হারিয়েছে। তাদের মিত্রদের উপর দেশের কোনও আস্থা নেই। যাদের উপর দেশেরই আস্থা নেই, মোদী সরকারের বিরুদ্ধে তাদের আনা অনাস্থা প্রস্তাবটি সরবত্তাহীন। লোকসভায় আস্থাভোটে তাদের পরাজয় নিশ্চিত। ২০২৪ সালের নির্বাচনেও তাদের পরাজয় নিশ্চিত।

আগেই লোকসভায় পাশ হয়েছিল দিল্লি অধ্যাদেশ বিল। সোমবার রাজ্যসভাতেও পাশ হয় এই বিল। রাজ্যসভায় এই বিলটি পেশ করেন কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ। তারপর, প্রায় ছয় ঘণ্টা ধরে এই বিলের উপর আলোচনা হয়। শেষে হয় ভোটাভুটি। বিলটির পক্ষে ১৩১টি ভোট পড়ে। বিরোধিতা করে ভোট দেন ১০২ জন। রাজ্যসভা বিলটিকে অনুমোদন দেওয়ার পরই, এক্স করে দিল্লিবাসীকে অভিনন্দন জানিয়েছিলেন ধর্মেন্দ্র প্রধান। তিনি দাবি করেন, এই বিল দিল্লি ও ও দিল্লিবাসীর উন্নয়নের কাজ আরও জোরদার করবে।”

দিল্লিবাসীর কোটি কোটি টাকা লুঠ করে প্রাসাদ তৈরির অভিযোগ করেন কেজরীবাল সরকারের বিরুদ্ধে। আরও এক সোশ্যাল মিডিয়া পোস্টে ধর্মেন্দ্র প্রধান বলেন, মণিপুর-সহ বিভিন্ন ইস্যুতে বিরোধীদের মিথ্যাচার ও প্রতারণা ফাঁস করে দিয়েছেন স্বরাষ্ট্র মন্ত্রী অমিত শাহ। বিরোধী জোটকে তুলোধোনা করে বলেন, “তারা নতুন মুখোশ পরলেও, তাদের আচরণ ও চাল বদলায়নি।” দেশের সম্মান, সংসদের মর্যাদা – এই সব বিষয় নিয়ে বিরোধীদের বিন্দু মাত্র ভাবনা নেই বলেও অভিযোগ করেন তিনি।