AQI
Sign In

By signing in or creating an account, you agree with Associated Broadcasting Company's Terms & Conditions and Privacy Policy.

Election Commission of India: এপিক-বিতর্কে এবার বড় পদক্ষেপ নির্বাচন কমিশনের, যা হবে আগামী তিন মাসেই

Election Commission of India: জাতীয় নির্বাচন কমিশনের তরফে জানানো হয়েছে, ডুপ্লিকেট এপিক নম্বরের সমস্যা দীর্ঘদিনের। তাদের বক্তব্য, ২০০০ সালে রাজ্য ও কেন্দ্রশাসিত অঞ্চলগুলিকে এপিক সিরিজ দেওয়া হয়। কিন্তু, সেইসময় কয়েকজন ইলেক্টোরাল রেজিস্ট্রেশন অফিসার (ERO) সঠিক এপিক সিরিজ ব্যবহার করেননি। ফলে কয়েকটি ক্ষেত্রে ডুপ্লিকেট এপিক নম্বর তৈরি হয়েছে।

Election Commission of India: এপিক-বিতর্কে এবার বড় পদক্ষেপ নির্বাচন কমিশনের, যা হবে আগামী তিন মাসেই
দিনক্ষণ ঘোষণা কমিশনেরImage Credit: Facebook
| Edited By: | Updated on: Mar 07, 2025 | 6:29 PM
Share

নয়াদিল্লি: একই এপিক নম্বরে একাধিক ভোটার কার্ড। জাতীয় নির্বাচন কমিশনের বিরুদ্ধে সরব হয়েছে তৃণমূল কংগ্রেস। একশো দিনের মধ্যে ভুল শোধরানোর জন্য সময়সীমাও বেঁধে দিয়েছে। এবার নির্বাচন কমিশন জানাল, টেকনিক্যাল টিম ও সংশ্লিষ্ট মুখ্য নির্বাচনী আধিকারিকদের(সিইও) সঙ্গে আলোচনার ভিত্তিতে আগামী তিন মাসের মধ্যে ভোটার তালিকা থেকে ডুপ্লিকেট এপিক নম্বর সরিয়ে ফেলা হবে। ইউনিক এপিক নম্বর তৈরি করা হবে। শুক্রবার এক বিবৃতিতে অবশ্য নির্বাচন কমিশন আরও জানিয়েছে, এপিক নম্বর এক হলেও একজন ভোটার তাঁর সংশ্লিষ্ট ভোটকেন্দ্রেই ভোট দিতে পারবেন। অন্য কোথাও নয়। এপিক নম্বর এক হওয়ার জন্য ইলেক্টোরাল রেজিস্ট্রেশন অফিসারদের (ERO) ঘাড়ে পুরো দায় চাপাল জাতীয় নির্বাচন কমিশন।

কীভাবে ভোটার তালিকা সংশোধন হয়, সেবিষয়ে বিবৃতি দিয়ে বিস্তারিত জানিয়েছে কমিশন। তাদের দাবি, প্রতিটি বুথে রাজ্য সরকারের একজন কর্মকর্তা বুথ লেভেল অফিসার (BLO) হিসেবে নিযুক্ত হন। রাজনৈতিক দলগুলোর বুথ লেভেল এজেন্ট (BLA) ভোটার তালিকা যাচাই করে অভিযোগ জানাতে পারেন। BLO-রা ঘরে ঘরে গিয়ে তথ্য যাচাই করে রিপোর্ট দেন, যা পরে সংশ্লিষ্ট অফিসার পর্যালোচনা করেন।

জাতীয় নির্বাচন কমিশনের তরফে জানানো হয়েছে, ডুপ্লিকেট এপিক নম্বরের সমস্যা দীর্ঘদিনের। তাদের বক্তব্য, ২০০০ সালে রাজ্য ও কেন্দ্রশাসিত অঞ্চলগুলিকে এপিক সিরিজ দেওয়া হয়। কিন্তু, সেইসময় কয়েকজন ইলেক্টোরাল রেজিস্ট্রেশন অফিসার (ERO) সঠিক এপিক সিরিজ ব্যবহার করেননি। ফলে কয়েকটি ক্ষেত্রে ডুপ্লিকেট এপিক নম্বর তৈরি হয়েছে। এতদিন তা ধরা পড়েনি, কেননা রাজ্য এবং কেন্দ্রশাসিত অঞ্চলগুলি স্বাধীনভাবে এই তথ্যগুলি নিয়ন্ত্রণ করত।

তবে একই এপিক নম্বর একাধিক ভোটার কার্ডে থাকলেও ভোটে কারচুপির সম্ভাবনা নেই বলে নির্বাচন কমিশন ফের জানাল। তাদের বক্তব্য, একই এপিক নম্বর হলেও নির্দিষ্ট ভোটকেন্দ্র ছাড়া অন্য কোথাও ভোট দিতে পারবেন না একজন ভোটার। তবে এবার দীর্ঘদিনের এই ইস্যুর সমাধান করা হবে বলে কমিশন জানিয়েছে। কমিশন এবার টেকনিক্যাল টিম ও সংশ্লিষ্ট আধিকারিকদের সঙ্গে আলোচনা করে প্রতিটি ভোটারকে ইউনিক ন্যাশনাল এপিক নম্বর দেওয়ার ব্যবস্থা করবে। আগামী তিনমাসের মধ্যেই তা করা হবে বলে কমিশন জানিয়ে দিল।