India Pakistan Conflict: অন্ধকারে ঢাকল কাশ্মীর থেকে রাজস্থান! পরপর বিস্ফোরণ, চার ঘণ্টার মধ্যেই সংঘর্ষ বিরতি ভাঙল পাকিস্তান
Operation Sindoor: বিকাল পাঁচটায় সংঘর্ষ বিরতি ঘোষণার কয়েক ঘণ্টা পরেই লঙ্ঘন। পরপর গুলি বর্ষণ। আকাশে দেখা গিয়েছে পাকিস্তানি ড্রোন।

সুমন মহাপাত্র, জ্যোতির্ময় কর্মকার, সায়ন্ত ভট্টাচার্যের রিপোর্ট
নয়াদিল্লি: ফের অন্ধকারে ঢাকল শ্রীনগর। বিকাল পাঁচটায় সংঘর্ষ বিরতি ঘোষণার কয়েক ঘণ্টা পরেই লঙ্ঘন। পরপর গুলি বর্ষণ। আকাশে দেখা গিয়েছে পাকিস্তানি ড্রোন। গুলির আওয়াজ পাওয়া গিয়েছে জম্মুর আখনুর সেক্টরেও। নিজের আসল রূপটা আবার দেখিয়ে দিল পাকিস্তান। তাদের আবেদনেই বিকালে সংঘর্ষ বিরতির পথে নামে ভারত। কিন্তু সূর্য ডুবে যেতেই নিজের শয়তানের রূপটা ফিরে পেয়েছে তারা। ‘চুক্তি’ ভুলে গুলি চালিয়েছে কাশ্মীরের একাধিক এলাকায়। গুলি চলেছে নিয়ন্ত্রণ রেখাতেও।
জানা গিয়েছে, এই একই অবস্থা রাজস্থানেও। সন্ধে ঘনাতেই ব্ল্যাকআউট করে দেওয়া হয় জয়সলমীর, পাঠানকোটের একাধিক এলাকায়। বাজানো হয় সাইরেন। আকাশে দেখা মেলে পাক ড্রোনের। সীমান্তে চলে গুলি। জবাব দিতে ছাড়ে না ভারতীয় সেনাও। ঠিক যেখানে হামলার চেষ্টা চালায় পাকিস্তান, সেখানেই তাদের পাল্টা জবাব দেয় ভারতীয় সেনা।
#WATCH | J&K | Red streaks seen and explosions can be heard as India’s air defence intercepts Pakistani drones amid blackout in Udhampur
(Visuals deferred by an unspecified time) pic.twitter.com/oQO8RwhBfm
— ANI (@ANI) May 10, 2025
এদিকে আবার জম্মু-কাশ্মীরের মোট ১১টি সীমান্ত এলাকায় পাকিস্তান সংঘর্ষ বিরতি লঙ্ঘন করেছে বলেই জানা গিয়েছে। জম্মুৃ-কাশ্মীর পুুলিশ সূত্রে খবর, গত তিন ঘণ্টায় মোট উধমপুর, আখনুর, নওশেরা, পুঞ্চ, রাজৌরি-সহ একাধিক এলাকায় গুলিবর্ষণ করেছে পাকিস্তানি সেনা। আকাশ সীমানা পেরিয়ে ঢুকিয়ে দিয়েছে ড্রোন। শ্রীনগরে পাওয়া গিয়েছে বিস্ফোরণের শব্দও।
শনিবার, পাকিস্তানের এই সংঘর্ষ বিরতি নিয়ে পোস্ট করেছেন খোদ জম্মু ও কাশ্মীরের মুখ্যমন্ত্রী ওমর আবদুল্লাহও। এদিন নিজের এক্স হ্যান্ডেলে তিনি লেখেন, ‘শ্রীনগরের একাধিক এলাকায় বিস্ফোরণের শব্দ শোনা গিয়েছে। সংঘর্ষবিরতির কী হল?’ সেই নিরিখে একটি ভিডিয়োও পোস্ট করতে দেখা যায় তাঁকে।
What the hell just happened to the ceasefire? Explosions heard across Srinagar!!!
— Omar Abdullah (@OmarAbdullah) May 10, 2025
প্রতিবেদনটি TV9 বাংলার রিপোর্টার প্রদত্ত তথ্যের ভিত্তিতে লেখা।





