আজ স্বাধীনতা দিবস। দেশজুড়ে পালিত হচ্ছে ৭৮ তম স্বাধীনতা দিবস। একাধিক কর্মসূচি, অনুষ্ঠান রয়েছে সকাল থেকেই। প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীও স্বাধীনতা দিবসের অনুষ্ঠানে অংশ নেবেন। প্রতিবারের মতো এবারও তিনি দিল্লির লালকেল্লা থেকে জাতীয় পতাকা উত্তোলন করবেন। এরপর জাতির উদ্দেশে ভাষণ দেবেন তিনি। এবারের স্বাধীনতা দিবসের থিম রাখা হয়েছে বিকশিত ভারত। স্বাধীনতা দিবসের অনুষ্ঠানের যাবতীয় লাইভ আপডেট দেখুন এখানে-
শেষে প্রধানমন্ত্রী বলেন, আমার প্রতিটি মুহূর্ত দেশের জন্য। তৃতীয় মেয়াদে তিনগুণ গতিতে কাজ করব। আপনি আমাকে যে দায়িত্ব দিয়েছেন তা আমি পালন করব। আমি চ্যালেঞ্জকে ভয় পাই না। আমি তোমার সুন্দর ভবিষ্যতের জন্য আছি।
নিরপেক্ষ নাগরিক আইন বর্তমান সময়ের প্রয়োজন। ধর্মের ভিত্তিতে বৈষম্য থেকে মুক্তি প্রয়োজন। পরিবারতন্ত্র ও জাতপাত থেকে মুক্তি প্রয়োজন। আধুনিক সমাজে ভুল আইনের কোনো স্থান নেই। দেশকে এক দেশ এক নির্বাচনের জন্য এগিয়ে আসতে হবে। ভারতের উন্নতির জন্য এই স্বপ্ন পূরণ করতে হবে। আমি সকল দলকে এগিয়ে আসার আহ্বান জানাই।
বাংলাদেশে যা ঘটল তা উদ্বেগের বিষয়। দেশের ১৪০ কোটি মানুষই বাংলাদেশের পরিস্থিতি নিয়ে উদ্বিগ্ন।শীঘ্রই সেখানের পরিস্থিতি স্বাভাবিক হবে বলে আশা করা হচ্ছে। হিন্দুদের নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে হবে। ভারত চায় প্রতিবেশী দেশগুলো শান্তির পথে থাকুক। আগামিদিনে বাংলাদেশের উন্নয়ন যাত্রায় শুধুই আমাদের শুভকামনা থাকবে।
কিছু লোক দেশের অগ্রগতি দেখতে পায় না। এ ধরনের লোকদের এড়িয়ে চলতে হবে। তারা শুধু নিজেদের সুবিধা দেখে। এমন ভাবনা আমাদের এড়িয়ে চলতে হবে। দুর্নীতিবাজদের মধ্যে ভীতির পরিবেশ সৃষ্টি করা প্রয়োজন। তাদের বিরুদ্ধে কড়া পদক্ষেপ জারি থাকবে।
প্রধানমন্ত্রী বলেন, মহিলাদের উপরে নির্যাতন করা হচ্ছে। সরকারের উচিত নারী নির্যাতনের বিষয়টি গুরুত্ব দিয়ে বিচার করা। নারী নির্যাতনের বিষয়টি গুরুত্ব সহকারে তদন্ত করা উচিত। দেশজুড়ে ক্ষোভ ছড়িয়ে পড়েছে। দ্রুত শাস্তির ব্যবস্থা করতে হবে যাতে অপরাধীদের মধ্যে ভীতি তৈরি হয়। দেশ, সমাজ, রাজ্য সরকারগুলিকে এটিকে গুরুত্ব সহকারে নিতে হবে। নারীর বিরুদ্ধে অপরাধের দ্রুত তদন্ত হওয়া উচিত, যারা এই জঘন্য কাজ করে তাদের যত তাড়াতাড়ি সম্ভব কঠোর শাস্তি দেওয়া উচিত। আমি সমাজের উদ্দেশে এটাও বলতে চাই যে, যখন নারীদের ওপর ধর্ষণ ও নৃশংসতার ঘটনা ঘটে, তখন তা ব্যাপকভাবে আলোচিত হয়, কিন্তু যখন অপরাধীকে শাস্তি দেওয়া হয়, তখন তা খবরে দেখা যায় না, শুধু একটি কোণেই সীমাবদ্ধ থাকে খবর। যারা শাস্তি পাচ্ছেন তাদের নিয়েও ব্যাপক আলোচনা হওয়া উচিত, যাতে যারা পাপ করে, তারা বুঝতে পারে। আমি মনে করি এই ভয় তৈরি করা খুবই জরুরি।
লাল কেল্লা থেকে বড় ঘোষণা করলেন প্রধানমন্ত্রী মোদী। তিনি বললেন, “আমরা সিদ্ধান্ত নিয়েছি আগামী ৫ বছরে চিকিৎসা ক্ষেত্রে ৭৫ হাজার আসন বাড়ানো হবে।”
আজ দেশে আধুনিক পরিকাঠামোর জন্য একাধিক পদক্ষেপ করেছি। জীবনযাপন সহজ করতেও প্রচুর কাজ করেছি। রেল থেকে রাস্তা, স্কুল তৈরি, মেডিক্যাল কলেজ, ৪ কোটি পাকা ঘর তৈরি, উত্তর-পূর্ব ভারতের উন্নতি- আমাদের এই কর্মযজ্ঞের লাভ মানুষ পিছিয়ে পড়া ও বঞ্চিত মানুষই পেয়েছেন। সার্বিক বিকাশই আমাদের নীতি। মধ্যবিত্তদের জীবনের মান উন্নয়ন হয়েছে।
ট্যুরিজম থেকে কৃষিকাজ, এমএসএমই- সব ক্ষেত্রে নতুন ও আধুনিকতার জোয়ার আনা হচ্ছে। নতুন নীতিতে সাহায্য মিলছে। প্রতিবন্ধকতা কাটিয়ে সম্পূর্ণ সামর্থ্য নিয়ে আমরা এগিয়ে চলছি। মহিলা স্বনির্ভর গোষ্ঠী বিগত ১০ বছরে ১০ কোটি নতুন সদস্য অন্তর্ভুক্ত হয়েছে। গ্রামের মহিলারা আত্মনির্ভর হচ্ছেন। বড় সামাজিক পরিবর্তনের গ্যারান্টি এটা। দেশের সিইও-রা বিশ্বজুড়ে নিজেদের ও দেশের নাম অর্জন করছেন। ১ কোটি মহিলা লাখপতি দিদি হয়েছেন। এটা আমাদের কাছে গর্ব। আমরা স্বনির্ভর গোষ্ঠীগুলিকে ১০ লক্ষ টাকার বদলে ২ লক্ষ টাকা দিচ্ছি। স্পেস সেক্টর আমাদের ভবিষ্যৎ। এই ক্ষেত্রেও অনেক পরিবর্তন আনা হয়েছে। একাধিক স্টার্টআপ শুরু হচ্ছে। আজ প্রাইভেট স্যাটেলাইট, রকেট লঞ্চ হচ্ছে। নীতি সঠিক হলে এবং রাষ্ট্রের কল্যাণ চাইলে, সেই লক্ষ্য অর্জন করা সম্ভব।
সুপারিশের সংস্কৃতি বদলেছি আমরা। আজ সরকার নিজে সাধারণ মানুষের ঘরে পৌঁছে যায়। গ্যাসের সংযোগ, বিদ্যুৎ, জলের সংযোগ পৌঁছে দেয়। দেশকে এগিয়ে নিয়ে যাওয়ার জন্য একাধিক কাজ করা হচ্ছে। ১০ বছরের মধ্যে অনেকের স্বপ্ন পূরণ হয়েছে। দেশের নতুন সামর্থ্য তৈরি হচ্ছে। আজ সুযোগ দরজায় এসে কড়া নাড়ছে। আজ দেশের যুবরা ধীরে চলায় বিশ্বাস করে না, তারা ঝাঁপ দিয়ে নতুন উচ্চতায় পৌঁছতে প্রস্তুত। এই সুযোগ হাতছাড়া করা যাবে না। তবেই বিকশিত ভারতের লক্ষ্য পূরণ হবে।
স্বাধীনতার পরও ‘চলছে, চলবে’ মনোভাব নিয়ে চলত অনেকে। দেশের নাগরিকরা এটা চাইতেন না। তারা পরিবর্তনের অপেক্ষা করছিলেন। মধ্যবিত্ত, যুবরা অপেক্ষা করছিল। আমরা সেই উন্নয়নের বন্যা এনেছি। এটা বাহবা কোড়ানোর জন্য বা রাজনীতির জন্য বাধ্য হয়ে করিনি। নেশন ফার্স্ট মন্ত্রে আমরা পদক্ষেপ করি। ব্যাঙ্কিং ক্ষেত্রে পরিবর্তন আনা হয়েছে। আগে বিকাশও হত না, বিস্তারও হত না। ব্যাঙ্ক সঙ্কটের মুখে ছিল। আমরা অনেক পরিবর্তন এনেছি। তার জন্যই ভারত এখন বিশ্বের অন্যতম শক্তিশালী ব্যঙ্কিং সেক্টর। হোম লোন, কার লোন, স্টার্ট আপ লোন, এডুকেশন লোন- সব সম্ভব হয়েছে। এখন পশুপালক, মৎসজীবীরাও ব্যাঙ্ক থেকে ঋণ নিতে পারেন।
করোনাকালের কথা কীভাবে ভুলতে পারি। গোটা বিশ্বে দ্রুত করোনা সংক্রমণ ছড়াচ্ছিল, তখন আমরা টিকা দিয়েছি। আগে একটা সময় ছিল, যখন সন্ত্রাসবাদীরা এসে হামলা চালিয়ে যেত। এখন দেশের সেনা সার্জিকাল স্ট্রাইক, এয়ারস্ট্রাইক করে, তখন দেশের যুবদের মন গর্বে ভরে যায়। এর জন্য পরিবর্তনের পরম্পরাকে সামর্থ্য দেওয়া হয়েছে। যখন সরকার সমর্পিতভাবে কাজ করে, নাগরিকরা এগিয়ে আসেন, তখন নিশ্চিত ফল পাওয়া যায়।
শীঘ্রই ভারত তৃতীয় বৃহত্তম অর্থনীতিতে পরিণত হবে। যখন দেশবাসীর এত ভাবনা, স্বপ্ন, সংকল্প রয়েছে, তখন আমাদের মনেও আত্নবিশ্বাস জাগে। এই ভরসা অনুভব থেকে এসেছে। এই বিশ্বাস দীর্ঘ পরিশ্রমের ফল। ১৮ হাজার গ্রামে, দেড় কোটি বাড়িতে বিদ্যুৎ পৌঁছে দিয়েছি। স্বচ্ছতার অভিযান চালানো হয়েছে। ৩ কোটি পরিবারে জলের ব্যবস্থা করে দেওয়া হয়েছে। সমাজের দলিত, পীড়িত, শোষিত মানুষ এতে উপকৃত হয়েছেন। প্রাথমিক চাহিদা পূরণ করেছি। আমরা ভোকাল ফর লোকালের মন্ত্রে চলেছি। ওয়ান ডিস্ট্রিক, ওয়ান প্রো়ডাক্টের প্রচার করেছি। আত্মনির্ভরতার জন্য আমরা কাজ করেছি। ফিনটেক নিয়ে গোটা বিশ্ব ভারতের কাছ থেকে শিখতে চায়। এতে গর্ব হয়।
গতকাল রাতে আর জি কর হাসপাতালে এমার্জেন্সিতে দুষ্কৃতির তাণ্ডবে ধ্বংসস্তূপে পরিণত হয়েছে এমার্জেন্সি বিভাগ। এই এমার্জেন্সি বিল্ডিং এই রয়েছে চেস্ট মেডিসিন। ইএনটি। এবং মেডিসিন বিভাগ। সেই বিভাগ গুলিতে আগে থেকে যে সমস্ত রোগীরা ভর্তি ছিলেন তারা চিকিৎসা পাচ্ছেন। চিকিৎসকের সংখ্যা কম হলেও কমবেশি পরিষেবা পাচ্ছেন রোগীরা। তবে নতুন করে আর কোনও রোগী ভর্তি নেওয়া হচ্ছে না। আর যে সমস্ত রোগীরা ভর্তি আছেন তাদের পরিবারের লোকরা উদ্বিগ্ন এবং আতঙ্কিত।
বিকশিত ভারত ২০৪৭- এটা শুধু ভাষণের শব্দ নয়। এর পিছনে কঠোর পরিশ্রম রয়েছে। দেশের কোটি কোটি মানুষের পরামর্শ নেওয়া হচ্ছে। অগুনতি পরামর্শ পেয়েছি। দেশবাসীর স্বপ্ন, সংকল্পের প্রতিফলন রয়েছে তাতে। শহর-গ্রাম, ধনী থেকে গরিব, যুবক, বৃদ্ধ, দলিত, মহিলা-সকলেই পরামর্শ দিয়েছেন। ২০৪৭ বিকশিত ভারতের জন্য দেশকে ম্য়ানুফাকচারিং হাব বানানোর পরামর্শ দিয়েছেন কেউ, কেউ আবার গ্লোবাল ইউনিভার্সিটির পরামর্শ দিয়েছেন। সংবাদমাধ্যমকেও গ্লোবাল বানানোর পরামর্শ দিয়ছেন। আত্মনির্ভরতা থেকে বিশ্বের দরবারে শ্রীঅন্ন পৌঁছে দেওয়ার পরামর্শ দিয়েছেন। ন্যয় ব্যবস্থায় পরিবর্তন, গ্রিনফিল্ড সিটি তৈরির দাবি জানিয়েছেন অনেকে।
স্বাধীনতার আগের কথা যদি স্মরণ করি, তবে দেখব শতবর্ষের দাসত্বের বিরুদ্ধে অবিরত যুদ্ধ চালিয়েছেন দেশবাসী। ১৮৫৭ সালের আগেও আদিবাসী ক্ষেত্র থেকে স্বাধীনতার লড়াই হয়েছে। দাসত্ব, অত্যাচারী শাসক, যন্ত্রণার পরও প্রায় ৪০ কোটি দেশবাসী সেই সময় স্বাধীনতার যুদ্ধ করেছিলেন। আমরা গর্বিত যে আমাদের শরীরে তাদের রক্ত বইছে। আজ আমরা ১৪০ কোটির দেশ। যদি ৪০ কোটি দাসত্বের বেড়ি ভাঙতে পারে, স্বাধীনতা অর্জন করতে পারে, তাহলে ১৪০ কোটি মানুষ কী করতে পারে, ভাবুন। পায়ে পা মিলিয়ে যদি দেশবাসী এগিয়ে চলে, তবে যাই-ই প্রতিবন্ধকতা থাকুক না কেন, যতই অভাব থাকুক না কেন, আমরা লক্ষ্য অর্জন করতে পারব। বিকশিত ভারতের লক্ষ্য অর্জন করতে পারব, সম্মৃদ্ধ ভারত গড়তে পারব।
বিগত কয়েক বছর ধরে প্রাকৃতিক বিপর্যয়ের কারণে আমাদের চিন্তা বাড়ছে। বহু মানুষ প্রাণ খুইয়েছেন, সম্পত্তি নষ্ট হয়েছে, রাষ্ট্রেরও সম্পত্তি নষ্ট হয়েছে। আমি সকলকে জানাতে চাই, দেশ আপনাদের পাশে রয়েছে।
আমার প্রিয় দেশবাসী, আমার পরিবারের সদস্যরা, আজ দেশের স্বাধীনতার জন্য জীবন সমর্পণ করা, ফাঁসিতে চড়েও ভারত মাতার জয় বলা বীর শহিদদের স্মরণ করার দিন আজ। স্বাধীনতার এই পর্বে পৌঁছতে পেরে আমরা সৌভাগ্যবান। সকল মহাপুরুষকে শ্রদ্ধা জানাই। আজ রাষ্ট্র নির্মাণ ও রক্ষার জন্য যে ভাবনা নিয়ে এগোনো হচ্ছে, তাতে দেশকে নতুন উচ্চতায় নিয়ে যাওয়ার চেষ্টা করা হচ্ছে। তা সে কৃষক হোক, যুব, মহিলা বা দলিত, পিছিয়ে পড়া শ্রেণি হোক-সকলকে নিয়ে এগিয়ে চলার চেষ্টা চলছে।
প্রতিবারের মতো এবারও স্বাধীনতা দিবসে লালকেল্লা থেকে জাতীয় পতাকা উত্তোলন করলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী।
PM Modi hoists the national flag at Red Fort on 78th Independence Day
(Photo source: PM Narendra Modi/YouTube) pic.twitter.com/xPmKcWUIIL
— ANI (@ANI) August 15, 2024
রাজঘাট থেকে লালকেল্লায় পৌঁছলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী। প্যারেড করে তাঁকে স্বাগত জানানো হয়। প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে রয়েছেন প্রতিরক্ষামন্ত্রী রাজনাথ সিং ও তিন বাহিনীর প্রধানরা।
Prime Minister Narendra Modi arrives at Red Fort for 78th Independence Day celebrations
(Photo source: PM Modi/YouTube) pic.twitter.com/NuelM4CxKf
— ANI (@ANI) August 15, 2024
স্বাধীনতা দিবসের অনুষ্ঠানে যোগ দেওয়ার আগে রাজঘাটে মহাত্মা গান্ধীর সমাধিতে শ্রদ্ধার্ঘ জানালেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী। এখান থেকে তিনি লালকেল্লায় যাবেন।
Prime Minister Narendra Modi pays floral tributes to Mahatma Gandhi at Rajghat on #IndependenceDay2024
(Photo source: PM Modi/YouTube) pic.twitter.com/7sCjhfEmn5
— ANI (@ANI) August 15, 2024
স্বাধীনতা দিবসের অনুষ্ঠানে লালকেল্লায় এলেন বিরোধী দলনেতা তথা কংগ্রেস সাংসদ রাহুল গান্ধী।
#WATCH | Delhi: Lok Sabha LoP Rahul Gandhi arrives at the Red Fort for India’s 78th #IndependenceDay celebrations.
Prime Minister Narendra Modi is set to deliver his 11th Independence Day address, from the ramparts of the Red Fort this morning. pic.twitter.com/GQwUNSzZl5
— ANI (@ANI) August 15, 2024
স্বাধীনতা দিবসের অনুষ্ঠানে লালকেল্লায় উপস্থিত কেন্দ্রীয় অর্থমন্ত্রী নির্মলা সীতারামন।
#WATCH | Union Finance Minister Nirmala Sitharaman arrives at Red Fort for 78th Independence Day celebrations pic.twitter.com/0ptPikH6eM
— ANI (@ANI) August 15, 2024
স্বাধীনতা দিবসের অনুষ্ঠানে যোগ দিতে লালকেল্লায় এলেন জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা অজিত ডোভাল।
#WATCH | Delhi: NSA Ajit Doval arrives at the Red Fort for India’s 78th #IndependenceDay celebrations.
Prime Minister Narendra Modi is set to deliver his 11th Independence Day address, from the ramparts of the Red Fort this morning. pic.twitter.com/O5gdtgGLWW
— ANI (@ANI) August 15, 2024
৭৮ তম স্বাধীনতা দিবসের অনুষ্ঠানের সাক্ষী থাকতে লালকেল্লায় এলেন কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ। আর কিছুক্ষণ পরই লালকেল্লায় এসে পৌঁছবেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী। জাতীয় পতাকা উত্তোলনের পর জাতির উদ্দেশে ভাষণ দেবেন তিনি।
#WATCH | Delhi: Union Home Minister Amit Shah arrives at the Red Fort for India’s 78th #IndependenceDay celebrations.
Prime Minister Narendra Modi is set to deliver his 11th Independence Day address, from the ramparts of the Red Fort this morning. pic.twitter.com/UQRLTbXmCd
— ANI (@ANI) August 15, 2024
স্বাধীনতা দিবসে লালকেল্লা থেকে জাতির উদ্দেশে ভাষণ দেবেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী। সকাল সাড়ে ৭টায় জাতির উদ্দেশে ভাষণ দেবেন তিনি।
প্রতিবারের মতো এবারও লালকেল্লায় পতাকা উত্তোলন করবেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী।
স্বাধীনতা দিবস উপলক্ষে আঁটসাঁট নিরাপত্তা রাজধানী দিল্লিতে। রাতভর চলছে চেকিং।
#WATCH | Vehicles are being checked in Delhi as security is beefed up in the national capital as India celebrates its 78th Independence Day, today.
(Visuals from Dhaula Kuan) pic.twitter.com/DyhH6e34Vh
— ANI (@ANI) August 15, 2024