AQI
Sign In

By signing in or creating an account, you agree with Associated Broadcasting Company's Terms & Conditions and Privacy Policy.

Kamduni Case: বদলে যাবে হাইকোর্টের রায়? আজ ফের শীর্ষ আদালতের দিকে তাকিয়ে কামদুনির নির্যাতিতার পরিবার

Kamduni Case: শীর্ষ আদালতে এই মামলার শেষ শুনানি হয়েছিল অক্টোবরে।  এদিন বিচারপতি বি আর গাভাই এবং সন্দীপ মেহেতার এজলাসে শুনানি হবে। গত শুনানিতে মুক্তি প্রাপ্ত দোষীদের ফের গ্রেফতারির আবেদন মানেনি সুপ্রিম কোর্ট।

| Edited By: | Updated on: Jan 02, 2024 | 1:12 PM
Share

নয়া দিল্লি: আজ, মঙ্গলবার সুপ্রিম কোর্টে কামদুনি মামলার শুনানি। গণধর্ষণে অভিযুক্তদের ফাঁসি সাজা মুকুব এবং দোষীদের বেকসুর খালাসের কলকাতা হাইকোর্টের নির্দেশের বিরুদ্ধে সুপ্রিম কোর্টের দ্বারস্থ কামদুনির নির্যাতিতার পরিবার। শীর্ষ আদালতে এই মামলার শেষ শুনানি হয়েছিল অক্টোবরে।  এদিন বিচারপতি বি আর গাভাই এবং সন্দীপ মেহেতার এজলাসে শুনানি হবে। গত শুনানিতে মুক্তি প্রাপ্ত দোষীদের ফের গ্রেফতারির আবেদন মানেনি সুপ্রিম কোর্ট। একইসঙ্গে জেল থেকে মুক্তিপ্রাপ্তদের ওপর একাধিক শর্ত আরোপ করে সুপ্রিম কোর্ট। তাদের গতিবিধি লাগাতার পুলিশের নজরদারিতে রাখার নির্দেশ। নির্যাতিতার পরিবার এবং কামদুনির প্রতিবাদীদের নিরাপত্তা সুনিশ্চিত করতে রাজ্য পুলিশকে নির্দেশ দিয়েছিল জাতীয় মহিলা কমিশনও।

২০১৩ সালের একটি ঘটনা। কামদুনি গণধর্ষণের পর নৃশংসভাবে খুন করা হয়েছিল এক কলেজ ছাত্রীকে। ঘটনার ভয়াবহতায় কেঁপে উঠেছিল গোটা রাজ্য।  ঘটনায় অভিযুক্তদের ফাঁসির সাজার নির্দেশ দিয়েছিল কলকাতা হাইকোর্ট। কিন্তু পরে অভিযুক্তদের তরফে ডিভিশন বেঞ্চে মামলা দায়ের করা হয়। সেখানে দোষী সাব্যস্ত সইফুল আলি এবং আনসার আলিকে আমৃত্যু কারাদণ্ডের নির্দেশ দেওয়া হয়।

সম্প্রতি ডিভিশন বেঞ্চ ফাঁসির সাজাপ্রাপ্ত আমিন আলিকে বেকসুর খালাস করে। পাশাপাশি নিম্ন আদালতে আমৃত্যু কারাদণ্ডপ্রাপ্ত বাকি তিন জন ইমানুল ইসলাম, আমিনুল ইসলাম এবং ভোলানাথ নস্করের সাজা লঘু করে। ডিভিশন বেঞ্চের পর্যবেক্ষণ ছিল,  যেহেতু তাদের ১০ বছর সাজা হয়ে গিয়েছিল, তাদের সাজা মকুব করা হয়েছে।

হাইকোর্টের এই নির্দেশ মেনে নিতে পারেনি নির্যাতিতার পরিবার-প্রতিবাদীরা। মেনে নেয়নি রাজ্যও। রাজ্য হাইকোর্টের রায়ের ওপর স্থগিতাদেশ চেয়ে শীর্ষ আদালতের দ্বারস্থ হয়। সেই মামলারই শুনানি রয়েছে এদিন।