AQI
Sign In

By signing in or creating an account, you agree with Associated Broadcasting Company's Terms & Conditions and Privacy Policy.

Minor Abused: উত্তর প্রদেশের নাবালিকাকে অপহরণ করে দেড় বছর ধরে ধর্ষণের অভিযোগ মহারাষ্ট্রের যুবকের বিরুদ্ধে

২০২১ সালের ২৪ ডিসেম্বর থেকে খোঁজ মিলছিল না তাঁর। দেড় বছর পর সম্প্রতি মহারাষ্ট্রের লাটুর এলাকা থেকে উদ্ধার করা হয়েছে ওই নাবালিকা। পুলিশ সূত্রে জানা গিয়েছে, অভিযুক্ত যুবক ওই নাবালিকাকে অপহরণ করে মহারাষ্ট্রে নিয়ে গিয়েছিল। দেড় বছর ধরে নাগাড়ে ওই নাবালিকাকে ধর্ষণ করেছে বলে অভিযোগ।

Minor Abused: উত্তর প্রদেশের নাবালিকাকে অপহরণ করে দেড় বছর ধরে ধর্ষণের অভিযোগ মহারাষ্ট্রের যুবকের বিরুদ্ধে
প্রতীকী ছবি।
| Edited By: | Updated on: Jun 01, 2023 | 6:22 PM
Share

লখনউ: ফেসবুকে এক যুবকের সঙ্গে বন্ধুত্ব হয়েছিল ১১ বছরের নাবালিকার। অভিযোগ, ফেসবুকে বন্ধুত্ব কিছু দিন গড়াতেই নাবালিকাকে বিভিন্ন ভাবে প্রলোভিত করে ওই যুবক। সেই প্রলোভনে পা দিয়ে বাড়ি ছেড়ে চলে গিয়েছিল ওই নাবলিকা। তার বাড়ি উত্তর প্রদেশের গোরক্ষপুরে। সেখান থেকে নিখোঁজ হয়েছিল ওই নাবালিকা। ২০২১ সালের ২৪ ডিসেম্বর থেকে খোঁজ মিলছিল না তাঁর। দেড় বছর পর সম্প্রতি মহারাষ্ট্রের লাটুর এলাকা থেকে উদ্ধার করা হয়েছে ওই নাবালিকা। পুলিশ সূত্রে জানা গিয়েছে, অভিযুক্ত যুবক ওই নাবালিকাকে অপহরণ করে মহারাষ্ট্রে নিয়ে গিয়েছিল। দেড় বছর ধরে নাগাড়ে ওই নাবালিকাকে ধর্ষণ করেছে বলে অভিযোগ। অভিযুক্ত যুবককরে গ্রেফতার করে তার বিরুদ্ধে মামলা দায়ের করা হয়েছে বলে জানিয়েছে পুলিশ।

২০২১ সালের ডিসেম্বর মাসে বাড়ি থেকে নিখোঁজ হয়েছিল ওই নাবালিকা। তার ফোনে বার বার কল করলেও কেউ তা ধরেননি। পরে এক দিন নাবালিকার ওই ফোন ধরে এক যুবক। নিজেকে শেখ বলে পরিচয় দেয় সে। এবং জানায় হায়দরাবাদ থেকে বলছে সে। নাবালিকাও তার সঙ্গেই রয়েছে এবং নাবালিকা কথা ভুলে যেতে পরিবারকে জানায় ওই যুবক। সেই ফোনের সূত্র ধরে তদন্তে নামে পুলিশ। তা করে দেখা যায় মহারাষ্ট্রের লাটুরে রয়েছে ওই নম্বর।

মহারাষ্ট্রের ওই এলাকা থেকে অভিযুক্ত যুবককে গ্রেফতার করেছে পুলিশ। সেখান থেকে নাবালিকাকে উদ্ধার করে উত্তর প্রদেশে ফিরিয়ে আনা হয়েছে। পুলিশ জানিয়েছে, অভিযুক্ত যুবকের নাম মনুদ্দিন বাদুরে। সে লাটুরের বাসিন্দা। নাবালিকাকে ভুল বুঝিয়ে অপহরণ করেছিল সে। এবং দেড় বছর ধরে নাবালিকাকে ধর্ষণ করার কথাও স্বীকার করেছে অভিযুক্ত। অভিযুক্তের বিরুদ্ধে ভারতীয় দণ্ডবিধির একাধিক ধারা এবং পকসো আইনে মামলা দায়ের করেছে পুলিশ।