AQI
Sign In

By signing in or creating an account, you agree with Associated Broadcasting Company's Terms & Conditions and Privacy Policy.

Physical Assault: লাভ হয়নি অভিযুক্তের নাম জানিয়েও, পুলিশের প্রত্যাখানের পরই বিষ খেলেন ধর্ষিতা

Physical Assault Commits suicide: মৃতার স্বামী জানান, অনিল নামে এক যুবককে শনাক্ত করেছিলেন তাঁর স্ত্রী। থানায় গিয়ে বারংবার তাঁর বিরুদ্ধে অভিযোগ দায়ের ও গ্রেফতারির অনুরোধ জানালেও পুলিশ তাদের পরে আসার কথা বলে।

Physical Assault: লাভ হয়নি অভিযুক্তের নাম জানিয়েও, পুলিশের প্রত্যাখানের পরই বিষ খেলেন ধর্ষিতা
পথ দুর্ঘটনায় মৃত্যু পুলিশকর্মীর (প্রতীকী ছবি)
| Edited By: | Updated on: Oct 10, 2021 | 10:42 AM
Share

লখনউ: গ্রামেরই এক বাসিন্দার লালসার (Physical Assault) শিকার হতে হয়েছিল আজমগঢ়ের এক মহিলাকে। পাশে স্বামী দাঁড়ানোয়, সাহস করে পুলিশে অভিযোগও দায়ের করেছিলেন তিনি, জানিয়েছিলেন অভিযুক্তের নাম। কিন্তু পুলিশের কাজ ওই পর্যন্তই। অভিযোগ জানানোর পর দীর্ঘসময় কেটে গেলেও পুলিশ (Police) কোনও পদক্ষেপ না করায়, বিষ খেয়ে আত্মঘাতী হলেন ওই মহিলা। ঘটনার জেরে সাসপেন্ড করা হয়েছে এসএইচও(SHO)-কে।

স্থানীয় সূত্রে জানা গিয়েছে, উত্তর প্রদেশ(Uttar Pradesh)-র আজমগঢ়ের এক মহিলাকে সম্প্রতিই ধর্ষণ করে গ্রামেরই এক যুবক। গোটা ঘটনাটি স্বামীকে জানাতেই তিনি স্ত্রীকে সঙ্গে নিয়ে মেহনাজপুর থানায় অভিযোগ জানান। ওই মহিলাকে অভিযুক্তকে চিহ্নিতও করেছিলেন বলে জানা গিয়েছে। কিন্তু পুলিশের তরফে কোনও পদক্ষেপই নেওয়া হয়নি।

মৃতার স্বামী জানান, অনিল নামে এক যুবককে শনাক্ত করেছিলেন তাঁর স্ত্রী। থানায় গিয়ে বারংবার তাঁর বিরুদ্ধে অভিযোগ দায়ের ও গ্রেফতারির অনুরোধ জানালেও পুলিশ তাদের পরে আসার কথা বলে। এদিকে, অভিযুক্তকে চোখের সামনে ঘুরে বেড়াতে দেখে মানসিক আঘাত পান ওই মহিলা। শনিবারও তিনি থানায় যান এবং তদন্তের গতিপ্রকৃতি জানতে চাইলে পুলিশ কোনও তথ্য জানাতে অস্বীকার করে এবং তাঁকে থানা থেকে চলে যেতে বলে।

আরও পড়ুন: Coal Crisis: উৎসবের মাঝেই আঁধারে ডুবে যাওয়ার ভয় একাধিক রাজ্যে, আশার কথা শোনাল সরকার

এই ঘটনার পরই ওই মহিলা বিষ পান করেন। পরিবারের সদস্যরা জানতে পেরে তাঁকে হাসপাতালে নিয়ে গেলেও চিকিৎসকরা তাঁকে মৃত বলে ঘোষণা করেন। পুলিশ সুপারিন্টডেন্ট সুধীর কুমার সিং জানান, নির্যাতিতার স্বামী এক অভিযুক্তের কথা বললেও তাঁর বিরুদ্ধে কোনও পদক্ষেপই করেনি পুলিশ। তদন্তে নিষ্ক্রিয়তার অভিযোগে থানার ইনচার্জ চুন্না সিংকে সাসপেন্ড করা হয়েছে এবং ওই অভিযুক্ত ব্যক্তির নামে আলাদা করে একটি মামলা দায়ের করা হয়েছে। মৃতার দেহ ময়নাতদন্তের জন্য পাঠানো হয়েছে বলেও জানা গিয়েছে।

আরও পড়ুন: Lakhimpur Violence: চালকের পোশাক বদল ও মোবাইল টাওয়ারের গল্পই ডেকে আনল মন্ত্রীপুত্রের গ্রেফতারি!