AQI
Sign In

By signing in or creating an account, you agree with Associated Broadcasting Company's Terms & Conditions and Privacy Policy.

ভাঙলেন নেতা-মন্ত্রীর ইমেজ, কৈলাশ-শিবরাজ গলা জড়িয়ে গাইলেন ‘ইয়ে দোস্তি হাম নেহি ছোড়েঙ্গে’

সোশ্যাল মিডিয়ায় ভাইরাল হওয়া ভিডিয়োয় দেখা যাচ্ছে দুই বিজেপি নেতা কখনও গাইছেন শোলের গান, কখনও আবার সুর মিলিয়ে গাইছেন "হামে তুমসে প্যায়ার কিতনা"।

ভাঙলেন নেতা-মন্ত্রীর ইমেজ, কৈলাশ-শিবরাজ গলা জড়িয়ে গাইলেন 'ইয়ে দোস্তি হাম নেহি ছোড়েঙ্গে'
গলা মেলাচ্ছেন দুই বিজেপি নেতা।
| Edited By: | Updated on: Aug 12, 2021 | 8:55 AM
Share

ভোপাল: নেতা-মন্ত্রী বলে কি তাদের গান গাওয়া মানা? “ভুট্টা পার্টি”তে নিজেদের রাগী ভাবমূর্তি ভেঙেই মুখ্যমন্ত্রী ও বিজেপির সর্বভারতীয় সাধারণ সম্পাদক গলা জড়িয়ে গাইলেন শোলের বিখ্যাত গান “ইয়ে দোস্তি হাম নেহি ছোড়েঙ্গে”।

কথা হচ্ছে মধ্য প্রদেশের মুখ্যমন্ত্রী শিবরাজ সিং চৌহান (Shivraj Singh Chouhan) ও বিজেপির সর্বভারতীয় সাধারণ সম্পাদক কৈলাশ বিজয়বর্গীয়(Kailash Vijayvargiya)-র। বিধানসভা ভবনেই শাসক-বিরোধী দলের মিলিত ভুট্টা পার্টিতে যোগ দিয়ে তারা গাইছেন ৯০-র দশকের একের পর এক পুরনো হিন্দি গান।

সোশ্যাল মিডিয়ায় ভাইরাল হওয়া ভিডিয়োয় দেখা যাচ্ছে দুই বিজেপি নেতা কখনও গাইছেন শোলের গান, কখনও আবার সুর মিলিয়ে গাইছেন “হামে তুমসে প্যায়ার কিতনা”। ভিডিয়োয় দেখা মিলছে রাজ্যের স্বাস্থ্যমন্ত্রী বিশ্বাস কৈলাশ সরঙ্গেরও। কংগ্রেস নেতা তথা প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী কমল নাথও উপস্তিত ছিলেন এই অনুষ্ঠানে। সকলেই ছিলেন হালকা মেজাজে। নিজের পছন্দের গান শুরু হলেই হাতে তুলে নিচ্ছিলেন মাইক্রোফোন। গান শেষে শিবরাজ সিং চৌহান ও কৈলাশ বিজয়বর্গীয়কে একে অপরকে জড়িয়ে ধরতেও দেখা যায়।

পরে ওই ভিডিয়োটি শেয়ার করেন শিবরাজ সিং চৌহান ও কৈলাশ বিজয়বর্গীয়। একদিকে শিবরাজ যেখানে ভিডিয়োর ক্যাপশনে লিখেছেন “ইয়ে দোস্তি  হাম নেহি ছোড়েঙ্গে”, অন্যদিকেই কৈলাশ বিজয়বর্গীয় লিখেছেন, যুব মোর্চা করাকালীন তিনি এই গানটি করতেন। ভুট্টা পার্টিতে সেই পুরনো স্মৃতিই মনে পড়ে গেল।

বিগত কয়েক মাস ধরেই লোকচক্ষুর আড়ালে ছিলেন কৈলাশ বিজয়বর্গীয়। এই কারণে তাঁকেঘিরে নানা জল্পনাও শুরু হয়েছিল, তবে এ দিনের অনুষ্ঠানে সশরীরে হাজির হয়ে তিনি বুঝিয়ে দিলেন দলেই রয়েছেন তিনি। আরও পড়ুন: রাজ্যে ফের উর্ধ্বমুখী সংক্রমণ, রবিবার থেকে কি স্বাধীনতা উপভোগ করতে পারবে মহারাষ্ট্রবাসী?