AQI
Sign In

By signing in or creating an account, you agree with Associated Broadcasting Company's Terms & Conditions and Privacy Policy.

Tirupati Temple: তিরুপতি মন্দিরের মজুত সোনা ৫,৩০০ কোটি টাকার

Tirupati Temple's net worth: শনিবার (৫ নভেম্বর), ফিক্সড ডিপোজিট এবং গোল্ড ডিপোজিট-সহ তাদের মোট সম্পত্তির পরিমাণ জানিয়ে একটি শ্বেতপত্র প্রকাশ করেছে 'তিরুমালা তিরুপতি দেবস্থানমস'।

Tirupati Temple: তিরুপতি মন্দিরের মজুত সোনা ৫,৩০০ কোটি টাকার
সম্পত্তি জানিয়ে শ্বেতপত্র প্রকাশ করল তিরুপতি মন্দির
| Edited By: | Updated on: Nov 06, 2022 | 3:01 PM
Share

অমরাবতী: গত তিন বছরে শুধু বিভিন্ন ব্যাঙ্কে রাখা ফিক্সড ডিপোজিটের পরিমাণই বেড়েছে ২৯০০ কোটি টাকা! আর একই সময়ে সোনার পরিমাণ বেড়েছে ২.৯ টন!সব মিলিয়ে অন্ধ্রপ্রদেশের তিরুপতি জেলার তিরুমালা মন্দিরের সম্পত্তির পরিমাণ জানলে চোখ কপালে উঠতে বাধ্য। শনিবার (৫ নভেম্বর), ফিক্সড ডিপোজিট এবং গোল্ড ডিপোজিট-সহ তাদের মোট সম্পত্তির পরিমাণ জানিয়ে একটি শ্বেতপত্র প্রকাশ করেছে ‘তিরুমালা তিরুপতি দেবস্থানমস’। তাতে তিরুমালা তিরুপতি দেবস্থানমসের পক্ষ থেকে বলা হয়েছে, ২০১৯ সালে যে লগ্নির গাইডলাইন তৈরি করা হয়েছিল,বর্তমান ট্রাস্ট বোর্ড সেই গাইডলাইনকেই আরও মজবুত করছে।

টাইমস অব ইন্ডিয়ার এক প্রতিবেদন অনুযায়ী, বর্তমানে বিভিন্ন রাষ্ট্রায়ত্ব ব্যাঙ্কে তিরুপতি মন্দিরের ১০.৩ টন সোনা মজুত আছে। যার বাজার মূল্য ৫,৩০০ কোটি টাকারও বেশি। পাশাপাশি তাদের নগদ সম্পত্তি রয়েছে ১৫,৯৩৮ কোটি টাকার। সব মিলিয়ে তিরুমালা তিরুপতি দেবস্থানমস ট্রাস্টের মোট সম্পত্তির পরিমাণ দাঁড়িয়েছে ২.২৬ লক্ষ কোটি টাকা।

তিরুমালা তিরুপতি দেবস্থানমস ট্রাস্টের এক্সিকিউটি অফিসার এভি ধর্ম রেড্ডি জানিয়েছেন, “২০১৯ সালে ফিক্সড ডিপোজিট হিসেবে বিভিন্ন ব্যাঙ্কে তিরুপতি মন্দিরের লগ্নির পরিমাণ ছিল ১৩,০২৫ কোটি টাকা। এটা বেড়ে ১৫,৯৩৮ কোটি টাকা হয়েছে। গত তিন বছরে লগ্নি বেড়েছে ২,৯০০ কোটি টাকা।” টাইমস অব ইন্ডিয়ার রিপোর্টে আরও বলা হয়েছে, গোটা তিরুপতি তিরুমালা মন্দিরের মোট ৯৬০টি স্থাবর সম্পত্তি রয়েছে। যার মোট পরিমাণ ৭,১২৩ একর।

গত কয়েকদিন ধরে, সোশ্যাল মিডিয়ায় অনেকেই দাবি করছিলেন, তিরুমালা তিরুপতি দেবস্থানমসের চেয়ারম্যান এবং বোর্ডের পক্ষ থেকে মন্দিরের উদ্বৃত্ত তহবিল অন্ধ্রপ্রদেশ সরকারের নিরাপত্তা বিভাগে লগ্নি করা হয়েছে। শ্বেতপত্রে সেই দাবি খারিজ করেছে ট্রাস্ট বোর্ড। ট্রাস্ট বলেছে, উদ্বৃত্ত তহবিল নির্ধারিত ব্যাঙ্কেই লগ্নি করা হয়। ভক্তদের এই ধরনের ‘ষড়যন্ত্রমূলক প্রোপাগান্ডা’ না বিশ্বাস করার আহ্বান জানিয়েছে ট্রাস্ট। তারা বলেছে, “বিভিন্ন ব্যাঙ্কে ট্রাস্ট যে নগদ এবং সোনা লগ্নি করেছে, তা অত্যন্ত স্বচ্ছভাবে করা হয়েছে।” ট্রাস্ট আরও জানিয়েছে, বিভিন্ন ভক্ত, ব্যবসায়িক সংস্থা এবং প্রতিষ্ঠানের অনুদানই তাদের আয়ের একমাত্র উৎস।