AQI
Sign In

By signing in or creating an account, you agree with Associated Broadcasting Company's Terms & Conditions and Privacy Policy.

সারা বিশ্বের নজর ভারতের কোভ্যাকসিনে! জানাল আইসিএমআর

প্রথম ও দ্বিতীয় পর্বের ট্রায়ালের পর এখন ২২ টি স্থানে তৃতীয় পর্যায়ের ট্রায়াল চলছে কোভ্যাকসিনের।

সারা বিশ্বের নজর ভারতের কোভ্যাকসিনে! জানাল আইসিএমআর
ফাইল চিত্র
| Updated on: Dec 25, 2020 | 3:13 PM
Share

নয়া দিল্লি: সারা বিশ্বের দৃষ্টি আকর্ষণ করছে ভারতের কোভ্যাকসিন। টুইট করে একথাই জানাল আইসিএমআর (ICMR)। দেশে ভারত বায়োটেক ও আইসিএমআরের যৌথ উদ্যোগে তৈরি হয়েছে করোনা প্রতিষেধক কোভ্য়াকসিন (Covaxin)। টুইটে আইসিএমআরের পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে, দেশের করোনা প্রতিষেধকের তথ্য প্রকাশ করতে চেয়েছে ল্যান্সেট জার্নাল। পাশাপাশি এ-ও জানানো হয়েছে প্রথম ও দ্বিতীয় পর্বের ট্রায়ালের পর এখন ২২ টি স্থানে তৃতীয় পর্যায়ের ট্রায়াল চলছে।

ভারতে কোভ্যাকসিন ছাড়াও জাইডাস ক্যাডিলা-সহ মোট ৬ টি সংস্থা করোনা প্রতিষেধকের ট্রায়াল চালাচ্ছে। খুব সম্প্রতিই দেশে কোনও এক প্রতিষেধক অনুমোদন পেতে পারে। কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্যমন্ত্রী আগেই জানিয়েছেন, জানুয়ারি থেকেই শুরু হতে পারে টিকাকরণ। ইতিমধ্যেই প্রকাশ্যে এসেছে ‘ড্রাই রান’-এর সময় ও স্থান। পঞ্জাবের স্বাস্থ্যমন্ত্রী জানিয়েছেন ডিসেম্বর ২৮ তারিখ থেকে সে রাজ্যে শুরু হবে করোনা প্রতিষেধকের ড্রাই রান।

বিদেশে একাধিক প্রতিষেধক অনুমোদন পেয়েছে। ফাইজ়ারকে আপদকালীন ছাড়পত্র দিয়েছে ব্রিটেন, আমেরিকা-সহ একাধিক দেশ। ইতিমধ্যে বিশ্বে প্রায় ৩২ লক্ষ মানুষ করোনা টিকা পেয়ে গিয়েছেন। আমেরিকা ফাইজ়ারের পাশাপাশি মডার্নাকেও অনুমোদন দিয়েছে। এমতাবস্থায় দেশের ভ্যাকসিন নিয়ে সুখবরে আনন্দিত প্রত্যেকে। ফাইজ়ারের করোনা প্রতিষেধককে অত্যন্ত শীতল অবস্থায় সংরক্ষণ করতে হয়। যার ফলে এক স্থান থেকে অন্য স্থানে ভ্যাকসিন নিয়ে যেতে যথেষ্ট সমস্যা হয়। কোভ্যাকসিনে এই সমস্যা অনেকটাই কমবে। এমনই সম্ভাবনা দেখছেন বিশেষজ্ঞরা।

আরও পড়ুন: ‘ভিডিয়োয় পর্দাফাঁস’, কৃষি আইন নিয়ে কংগ্রেসকে পাল্টা আক্রমণ জে পি নাড্ডার

প্রসঙ্গত, বর্ষশেষের উৎসবের মরসুমেও দেশে কমেছে দৈনিক সংক্রমণ। গত একদিনে করোনা আক্রান্ত হয়েছেন ২৩ হাজার ৬৭ জন। যার ফলে দেশে কমেছে সক্রিয় আক্রান্তের সংখ্যাও। দেশে এখন সক্রিয় চিকিৎসাধীন করোনা রোগী ২ লক্ষ ৮১ হাজার ৯১৯ জন। এপর্যন্ত দেশে মোট করোনা আক্রান্ত হয়েছেন ১ কোটি ১ লক্ষ ৪৬ হাজার ৮৪৫ জন। প্রাণ হারিয়েছেন ১ লক্ষ ৪৭ হাজার ৯২ জন।