AQI
Sign In

By signing in or creating an account, you agree with Associated Broadcasting Company's Terms & Conditions and Privacy Policy.

Calcutta National Medical College: রোগীকে নিয়ে সটান এমারজেন্সি সার্জারি রুমে, দাবি না মানায় চিকিৎসকদের গালিগালাজ

Calcutta National Medical College: চিকিৎসকদের অভিযোগ, শনিবার রাতে আচমকা হাসপাতালের এমারজেন্সি সার্জারি রুমে আসেন কয়েকজন। একজনের হাতে গভীর ক্ষত ছিল। দেখে বোঝা যাচ্ছিল যে তিনি মদ্যপ অবস্থায় রয়েছেন। তাঁর সঙ্গে ছিল ৭-৮ জন। সেখানেই ওই ক্ষতস্থানে ড্রেসিংয়ের দাবি জানান তাঁরা।

Calcutta National Medical College: রোগীকে নিয়ে সটান এমারজেন্সি সার্জারি রুমে, দাবি না মানায়  চিকিৎসকদের গালিগালাজ
| Edited By: | Updated on: Sep 29, 2024 | 5:10 PM
Share

কলকাতা: আরজি কর কাণ্ডের পর কর্মক্ষেত্রে স্বাস্থ্যকর্মীদের নিরাপত্তা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। হাসপাতালগুলিতে স্বাস্থ্যকর্মীদের নিরাপত্তা সুনিশ্চিত করার দাবি জানিয়েছেন জুনিয়র ডাক্তাররা। বিভিন্ন সময় কর্মক্ষেত্রে চিকিৎসকদের নিরাপত্তা বিঘ্নিত হচ্ছে বলে অভিযোগ। ২ দিন আগেই সাগর দত্ত মেডিক্যাল কলেজে রোগীমৃত্যকে কেন্দ্র করে রোগীর পরিজনদের হাতে আক্রান্ত হন স্বাস্থ্যকর্মীরা। এবার কলকাতা ন্যাশনাল মেডিক্যাল কলেজে হেনস্থার শিকার হলেন কর্মরত চিকিৎসকরা।

চিকিৎসকদের অভিযোগ, শনিবার রাতে আচমকা হাসপাতালের এমারজেন্সি সার্জারি রুমে আসেন কয়েকজন। একজনের হাতে গভীর ক্ষত ছিল। দেখে বোঝা যাচ্ছিল যে তিনি মদ্যপ অবস্থায় রয়েছেন। তাঁর সঙ্গে ছিল ৭-৮ জন। সেখানেই ওই ক্ষতস্থানে ড্রেসিংয়ের দাবি জানান তাঁরা। তাঁদের কাছে কোনও এমারজেন্সি স্লিপ ছিল না। তখন কর্মরত চিকিৎসকরা তাঁদের এমারজেন্সি ওটি-তে যেতে বলেন। সেখানেই দ্রুত চিকিৎসা হবে বলে জানানো হয়। একথা শুনে সেখানে উপস্থিত মহিলা চিকিৎসক-সহ অন্য চিকিৎসকদের গালিগালাজ শুরু করেন রোগীর সঙ্গীরা। এমনকি, তাঁরা আগ্রাসী হয়ে ওঠেন। রোগীর সঙ্গীরা মদ্যপ অবস্থায় ছিলেন।

অভিযোগ, রোগীর সঙ্গীদের পিছনেই ছিলেন কয়েকজন নিরাপত্তারক্ষী ও পুলিশকর্মী। তবে তাঁরা কোনও পদক্ষেপ করেননি। কিছুক্ষণ পর এমারজেন্সি ওটিতে যান রোগীর সঙ্গীরা। তবে কর্মরত চিকিৎসকদের ফের গালিগালাজা শুরু করে। এরপর পুলিশ হস্তক্ষেপ করে। কয়েকজনকে আটক করে। এদিকে, রোগীর শুশ্রূষা করা হয়। কর্মরত চিকিৎসকরা ভোর পাঁচটায় থানায় জেনারেল ডায়েরি করেন। এই ঘটনায় ফের হাসপাতালে স্বাস্থ্যকর্মীদের নিরাপত্তা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে।