Sign In

By signing in or creating an account, you agree with Associated Broadcasting Company's Terms & Conditions and Privacy Policy.

Bangladeh Terrorist: মুর্শিদাবাদ-উত্তর ২৪ পরগনার নেতাদের ট্রেনিং দিয়েছে জঙ্গি নেতা! কেন্দ্রের গোয়েন্দা সেই রিপোর্ট হাতে পেল টিভি ৯ বাংলা

Bangladeh Terrorist: এ প্রসঙ্গে প্রাক্তন এনসিজি কর্তা দীপাঞ্জন চক্রবর্তী বলেন, "এই খবর শুধু গোয়েন্দাদের কাছেই ছিল। 'জাহা ইন্ডিয়ার' নাম কেউ জানত না। টিভি ৯ বাংলা এই খবর ব্রেক করার জন্য় ধন্যবাদ। বারবার আমি বলেছি, ভারত-বাংলাদেশ-মায়ানমারকে টার্গেট করে আলকায়দা।

Bangladeh Terrorist: মুর্শিদাবাদ-উত্তর ২৪ পরগনার নেতাদের ট্রেনিং দিয়েছে জঙ্গি নেতা! কেন্দ্রের গোয়েন্দা সেই রিপোর্ট হাতে পেল টিভি ৯ বাংলা
জঙ্গি সংগঠনImage Credit source: Tv9 Bangla
Follow Us:
| Edited By: | Updated on: Jan 23, 2025 | 1:37 PM

কলকাতা: মুর্শিদাবাদে সদ্য গজানো মৌলবাদী সংগঠনের সঙ্গে জেএমবি যোগ! বাংলাদেশ থেকে চোরা পথে এসে সংগঠনের সদস্যদের প্রশিক্ষণ জেএমবি(JMB) নেতার। বিস্ফোরক সেই রিপোর্ট হাতে এল টিভি ৯ বাংলার।

জানা যাচ্ছে, রাজ্যে ‘জাহা ইন্ডিয়া’ নামে এই নতুন সংগঠন মাথাচাড়া দিয়ে উঠেছে। যাদের কার্যকলাপ মৌলবাদী সংগঠনের সঙ্গে মিল খায়। কেন্দ্রীয় গোয়েন্দাদের রিপোর্ট অনুযায়ী, এই ‘জাহা ইন্ডিয়া’-র সঙ্গে জেএমবি জঙ্গি সংগঠনের একটি বৈঠক হয়েছে। জেএমবি-র নেতা বাংলাদেশ থেকে চোরা পথে ভারতে প্রবেশ করে ঝাড়খণ্ডের পাকুর থানার অন্তর্গত একটি এলাকায় এই বৈঠক করেছে। দু’দিন ধরে চলেছে সেই বৈঠক। কেন্দ্রীয় গোয়েন্দা রিপোর্ট বলছে, ওই জঙ্গি নেতা ‘জাহা ইন্ডিয়া’ সংগঠনের ছ’জনকে ট্রেনিং দিয়েছে। সেই প্রশিক্ষণ শিবিরে উপস্থিত ছিল মুর্শিদাবাদের পাঁচ ও উত্তর ২৪ পরগনার এক নেতা। এদের আবার একজন মিডিল ম্যানও রয়েছে। বৈঠক শেষ হয়ে যাওয়ার পর ফের জিএমবি নেতা রুট বদলে আবার বাংলাদেশে ফিরে গিয়েছে। আপাতত মুর্শিদাবাদে সক্রিয় গোয়েন্দারা। সেই কারণে, এখন বাংলাদেশি জঙ্গিদের টার্গেটে ঝাড়খণ্ডের বিস্তির্ণ এলাকা।

এ প্রসঙ্গে প্রাক্তন এনএসজি কর্তা দীপাঞ্জন চক্রবর্তী বলেন, “এই খবর শুধু গোয়েন্দাদের কাছেই ছিল। ‘জাহা ইন্ডিয়ার’ নাম কেউ জানত না। টিভি ৯ বাংলা এই খবর ব্রেক করার জন্য় ধন্যবাদ। বারবার আমি বলেছি, ভারত-বাংলাদেশ-মায়ানমারকে টার্গেট করে আলকায়দা। ঝাড়খণ্ডের পাকুড় থেকে যিনি নির্বাচিত হয়ে লোকসভায় গিয়েছেন, সেই নেত্রীর স্বামীকে দেশবিরোধী কাজের জন্য গ্রেফতার করা হয়েছে। আসলে এইগুলো হল জমি দখলের প্রক্রিয়া। এইভাবে বিনা রক্তপাতে ভারত দখল বা জমি দখল করে ওরা। তারপর অনুপ্রবেশ ঘটিয়ে পুরো ভৌগলিক অবস্থা পরিবর্তন করে। তারপর সেখান থেকে আবার জনপ্রতিনিধি নির্বাচিত হয়। এবং দেশের লোকসভা বা বিধানসভায় যায়।”