Threat to BJP Leader: ৪ জুনের পর দেখে নেওয়ার হুমকি? TMC কাউন্সিলরের বিরুদ্ধে FIR কাঁকুরগাছির নিহত বিজেপি কর্মীর দাদার

Lok Sabha Election: বিশ্বজিৎ সরকারের দাবি, তাঁকে হুমকি দেওয়া হয়েছে ৪ জুনের পর (ভোট গণনার পর) তাঁর অবস্থাও অভিজিতের মতো করে দেওয়া হবে। এই নিয়ে নারকেলডাঙা থানায় গিয়ে অভিযোগও জানিয়েছেন তিনি। অভিযোগ সরাসরি ৩০ নম্বর ওয়ার্ডের তৃণমূল কাউন্সিলর পাপিয়া ঘোষ বিশ্বাস ও তাঁর অনুগামীদের বিরুদ্ধে। এই নিয়ে ইতিমধ্যেই এফআইআরও রুজু করা হয়েছে পুলিশের তরফে।

Threat to BJP Leader: ৪ জুনের পর দেখে নেওয়ার হুমকি? TMC কাউন্সিলরের বিরুদ্ধে FIR কাঁকুরগাছির নিহত বিজেপি কর্মীর দাদার
অভিজিৎ সরকারের দাদা বিশ্বজিৎ সরকার। Image Credit source: TV9 Bangla

| Edited By: Soumya Saha

May 15, 2024 | 2:58 PM

কলকাতা: লোকসভা ভোট পর্বের মাঝেই এবার কাঁকুরগাছির নিহত বিজেপি কর্মী অভিজিৎ সরকারের দাদা বিশ্বজিৎ সরকারকে হুমকি দেওয়ার অভিযোগ। অভিযোগের তির তৃণমূল কংগ্রেসের দিকে। বিশ্বজিৎ সরকারের দাবি, তাঁকে হুমকি দেওয়া হয়েছে ৪ জুনের পর (ভোট গণনার পর) তাঁর অবস্থাও অভিজিতের মতো করে দেওয়া হবে। এই নিয়ে নারকেলডাঙা থানায় গিয়ে অভিযোগও জানিয়েছেন তিনি। অভিযোগ সরাসরি ৩০ নম্বর ওয়ার্ডের তৃণমূল কাউন্সিলর পাপিয়া ঘোষ বিশ্বাস ও তাঁর অনুগামীদের বিরুদ্ধে। এই নিয়ে ইতিমধ্যেই এফআইআরও রুজু করা হয়েছে পুলিশের তরফে।

উল্লেখ্য, একুশের বিধানসভা ভোটের আবহে খুন হয়েছিলেন উত্তর কলকাতার কাঁকুরগাছির বিজেপি কর্মী অভিজিৎ সরকার। সেক্ষেত্রেও অভিযোগের তির উঠেছিল তৃণমূলের দিকে। বর্তমানে অভিজিৎ সরকারের দাদা বিশ্বজিৎ সরকার কেন্দ্রীয় বাহিনীর নিরাপত্তা পান। সম্প্রতি, কলকাতা হাইকোর্টের নির্দেশে আরও জোরদার হয়েছে বিশ্বজিৎ সরকারের নিরাপত্তা। নিহত বিজেপি কর্মী অভিজিৎ সরকারের দাদা বিশ্বজিতের নিরাপত্তার জন্য কলকাতা পুলিশের সশস্ত্র দেহরক্ষী মোতায়েন করার নির্দেশ দিয়েছেন কলকাতা হাইকোর্টে বিচারপতি জয় সেনগুপ্ত। এসবের মধ্যেই এবার তৃণমূল কাউন্সিলরের বিরুদ্ধে মারাত্মক অভিযোগ তুললেন বিশ্বজিৎ সরকার।

এই অভিযোগের বিষয়ে যোগাযোগ করা হয়েছিল ৩০ নম্বর ওয়ার্ডের তৃণমূল কাউন্সিলর পাপিয়া ঘোষ বিশ্বাসের সঙ্গেও। তিনি অবশ্য এই অভিযোগ পুরোপুরি উড়িয়ে দিয়েছেন। কাউন্সিলরের বক্তব্য, “মিথ্যাকে আশ্রয় করে চলা ওঁর অভ্যেস, তাই এসব করছে। এরকম কিছু ঘটনাই ঘটেনি। আশা করি ওঁর কাছে সিসিটিভি ফুটেজ আছে, সেটা প্রকাশ্যে আনলেই গোটা বিষয়টি পরিষ্কার হয়ে যাবে।” বরং কাউন্সিলরের বক্তব্য, তৃণমূল যখন প্রচার করছিল তখন বিশ্বজিৎ সরকারই তৃণমূলের বিরুদ্ধে স্লোগান তুলতে থাকেন। তখন তৃণমূলের তরফ থেকেও পাল্টা স্লোগান তোলা হয়েছিল। এর বেশি কিছু হয়নি বলেই দাবি কাউন্সিলর পাপিয়া ঘোষ বিশ্বাসের।