AQI
Sign In

By signing in or creating an account, you agree with Associated Broadcasting Company's Terms & Conditions and Privacy Policy.

Partha Chatterjee: ‘বলেছিলাম রাজসাক্ষী হন…ওঁর অবস্থা দ্বিতীয় কিষেনজির মতো না হয়ে যায়’, পার্থর নিরাপত্তা নিয়ে তড়িঘড়ি রাজ্যপালকে চিঠি পাঠালেন BJP সাংসদ

jyotirmoy singh mahato on partha chatterjee: সম্প্রতি,অসুস্থতা নিয়ে রাজ্য়ের বেসরকারি হাসপাতালে স্থানান্তরিত হয়েছেন রাজ্যের প্রাক্তন শিক্ষামন্ত্রী। এর আগে তিনি এসএসকেএম-এর মতো সুপার স্পেশালিটি হাসপাতালে ভর্তি ছিলেন। যে এসএসকেএম হাসপাতাল অসুস্থ নেতা-মন্ত্রীদের এক নম্বর পছন্দের জায়গা, পার্থ হঠাৎ কেন সেখান থেকে বেসরকারি হাসপাতালে এসে ভর্তি হলেন তা নিয়েই প্রশ্ন উঠছিল।

Partha Chatterjee: 'বলেছিলাম রাজসাক্ষী হন...ওঁর অবস্থা দ্বিতীয় কিষেনজির মতো না হয়ে যায়', পার্থর নিরাপত্তা নিয়ে তড়িঘড়ি রাজ্যপালকে চিঠি পাঠালেন BJP সাংসদ
অসুস্থ পার্থ চট্টোপাধ্যায়Image Credit: TV9 Bangla
| Edited By: | Updated on: Feb 11, 2025 | 10:51 PM
Share

কলকাতা: নিয়োগ দুর্নীতি মামলায় জেলে বন্দি রয়েছেন পার্থ চট্টোপাধ্যায়। এবার তাঁরই নিরাপত্তা বাড়ানোর দাবি জানালেন বিজেপি সাংসদ জ্যোতির্ময় সিং মাহাতো। বিজেপি সাংসদের বক্তব্য, “জেলবন্দি পার্থর অবস্থা যাতে কিষেনজির মতো না হয় অনুগ্রহ করে সেটা নিশ্চিত করুন।” পার্থ চট্টোপাধ্যায়ের নিরাপত্তা বাড়ানোর জন্য রাজ্যপাল সিভি আনন্দ বোসের কাছে আবেদন জ্যোতির্ময়ের।

সম্প্রতি,অসুস্থতা নিয়ে রাজ্য়ের বেসরকারি হাসপাতালে স্থানান্তরিত হয়েছেন রাজ্যের প্রাক্তন শিক্ষামন্ত্রী। এর আগে তিনি এসএসকেএম-এর মতো সুপার স্পেশালিটি হাসপাতালে ভর্তি ছিলেন। যে এসএসকেএম হাসপাতাল অসুস্থ নেতা-মন্ত্রীদের এক নম্বর পছন্দের জায়গা, পার্থ হঠাৎ কেন সেখান থেকে বেসরকারি হাসপাতালে এসে ভর্তি হলেন তা নিয়েই প্রশ্ন উঠছিল। এবার জ্যোতির্ময়ও হাতিয়ার করল এই বিষয়টিকেই।

বিজেপি সাংসদের প্রশ্ন,”এসএসকেএম থেকে পার্থ চট্টোপাধ্যায়কে বেরতে হল কেন? বাংলার সব দুর্নীতিগ্রস্ত লোক এসএসকেএম-এ ভর্তি হয়। সেভ জোন-সেভ জায়গা দেখে।” এরপরই নিজের উদ্বেগ প্রকাশ করে তিনি বলেন, “আমি বিশেষ সূত্রে খবর পেয়েছি যে দ্বিতীয় কিষেনজি না হয়ে যায় পার্থ চট্টোপাধ্যায়। আমি এর আগেও মিডিয়ার মাধ্যমে তাঁর কাছে অনুরোধ করেছি যেন তিনি (পার্থ) রাজসাক্ষী হয়ে যান। কারণ উনি যে পাপ করেছেন তা ঘোচানোর কোনও জায়গা নেই। তবুও রাজসাক্ষী হলে কোথাও না কোথাও তা এক-দুই শতাংশ কম হয়ে যায়। তার ভয়েই তাকে স্থানান্তর হতে হয়েছে। সেই কারণেই আমি রাজ্যপালকে রিকোয়েস্ট করেছি সিকিউরিটি বাড়ানো হোক।”

প্রসঙ্গত, ২০১১ সালে ৫৫ বছর বয়সে মেদিনীপুরে এনকাউন্টারে মৃত্যু হয় মাওনেতা কিষেনজির। তৎকালীন সময়ে শিলদা হামলায় দায় স্বীকার করার পর কিষেনজির আর কোনও খোঁজ ছিল না। পুলিশ অনেক চেষ্টা করেও সাফল্য পাচ্ছিল না। পরে তৃণমূল সরকার যে বছর ক্ষমতায় আসে, সেই ২০১১ সালে এনকাউন্টারে মৃত্যু হয় তাঁর।