Justice Abhijit Ganguly: ১০ দিনের মধ্যে প্রাথমিকের প্যানেল প্রকাশ, ডেডলাইন বেঁধে দিলেন বিচারপতি গাঙ্গুলি

Calcutta High Court: বিচারপতি গঙ্গোপাধ্যায় নির্দেশ দিয়েছেন, ৪২ হাজার ৯৪৯ প্রাথমিক শিক্ষক নিয়োগের প্যানেল আগামী ১০ দিনের মধ্যে প্রকাশ করতে হবে প্রাথমিক শিক্ষা পর্ষদকে। যদি প্যানেল আগেই প্রকাশ হয়ে থাকে, তাহলে সেই প্যানেলের হার্ড কপি ও সফ্ট কপি উভয়ই বিচারপতি গঙ্গোপাধ্যায়ের বেঞ্চে জমা দেওয়ার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।

Justice Abhijit Ganguly: ১০ দিনের মধ্যে প্রাথমিকের প্যানেল প্রকাশ, ডেডলাইন বেঁধে দিলেন বিচারপতি গাঙ্গুলি
বিচারপতি অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায়Image Credit source: TV9 Bangla
Follow Us:
| Edited By: | Updated on: Jan 03, 2024 | 4:50 PM

কলকাতা: প্রাথমিকের নিয়োগ মামলায় (Primary Teacher Recruitment Case) বড় নির্দেশ কলকাতা হাইকোর্টের (Calcutta High Court)। ২০১৬ সালের প্রাথমিক নিয়োগ প্রক্রিয়া সংক্রান্ত মামলার বুধবার শুনানি ছিল হাইকোর্টের বিচারপতি অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায়ের (Justice Abhijit Ganguly) একক বেঞ্চে। সেখানে আজ বিচারপতি গঙ্গোপাধ্যায় নির্দেশ দিয়েছেন, ৪২ হাজার ৯৪৯ প্রাথমিক শিক্ষক নিয়োগের প্যানেল আগামী ১০ দিনের মধ্যে প্রকাশ করতে হবে প্রাথমিক শিক্ষা পর্ষদকে। যদি প্যানেল আগেই প্রকাশ হয়ে থাকে, তাহলে সেই প্যানেলের হার্ড কপি ও সফ্ট কপি উভয়ই বিচারপতি গঙ্গোপাধ্যায়ের বেঞ্চে জমা দেওয়ার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।

প্রসঙ্গত, ২০১৪ সালে যে টেট নেওয়া হয়েছিল, সেই পরীক্ষার ভিত্তিতে ২০১৬ সালে প্রাথমিকের শিক্ষক নিয়োগ হয়েছিল। ৪২ হাজারেরও বেশি শিক্ষক পদে নিয়োগ হয়েছিল ২০১৬ সালে। সেই নিয়োগ ঘিরে বিস্তর গরমিলের অভিযোগ উঠে এসেছিল। দীর্ঘদিন ধরে একাধিক ধরনা মঞ্চ গড়ে উঠেছিল। অতীতে এই ২০১৬ সালের প্রাথমিক নিয়োগ মামলায় একাধিক গুরুত্বপূর্ণ মন্তব্য করেছিলেন বিচারপতি অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায়।

উল্লেখ্য, ২০১৬ সালের মেধাতালিকা নিয়ে বিস্তর অভিযোগ উঠে এসেছে। অতীতে পুরো প্যানেল বাতিল করে দেওয়ার হুঁশিয়ারিও দিয়েছিল আদালত। আর এবার ঘুরেফিরে আবার সেই চর্চায় ২০১৬ সালের প্রাথমিকের নিয়োগের প্যানেল। কলকাতা হাইকোর্টের বিচারপতি অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায় জানিয়ে দিয়েছেন, আগামী ১০ দিনের মধ্যে প্রাথমিক শিক্ষা পর্ষদকে ২০১৬ সালের ৪২ হাজার ৯৪৯ প্রাথমিক শিক্ষক নিয়োগের প্যানেল প্রকাশ করতে হবে। যদি এই প্যানেল ইতিমধ্যেই জনসমক্ষে প্রকাশ করা হয়ে থাকে, তাহলে তার হার্ড কপি ও সফ্ট কপি উভয়ই আদালতের কাছে জমা দিতে হবে বলে জানিয়েছেন বিচারপতি গঙ্গোপাধ্যায়।