AQI
Sign In

By signing in or creating an account, you agree with Associated Broadcasting Company's Terms & Conditions and Privacy Policy.

Calcutta High Court: দিনে দিনে বাড়ছে মাধ্যমিক-উচ্চ মাধ্যমিকের নম্বরের হার, চাকরিতে যোগ্যতার বিচারে সমতা আনতে কমিটি গঠনের নির্দেশ

Calcutta High Court: আদালতের নির্দেশ, এই কমিটিকে রিপোর্ট দিতে হবে আগামী ২৫ জানুয়ারির মধ্যে।

Calcutta High Court: দিনে দিনে বাড়ছে মাধ্যমিক-উচ্চ মাধ্যমিকের নম্বরের হার, চাকরিতে যোগ্যতার বিচারে সমতা আনতে কমিটি গঠনের নির্দেশ
কলকাতা হাইকোর্ট (ফাইল ছবি)
| Edited By: | Updated on: Dec 08, 2022 | 7:11 PM
Share

কলকাতা : প্রতি বছরই মাধ্যমিক বা উচ্চ মাধ্যমিকের মতো পরীক্ষাগুলিতে প্রাপ্ত নম্বরের হার বাড়ছে। সেই পরীক্ষার নম্বরের জন্য প্রতিযোগিতামূলক পরীক্ষাগুলোতেও নম্বরের তারতম্য হয়ে যাচ্ছে। এই দাবিতেই মামলা হয়েছিল কলকাতা হাইকোর্টে। বৃহস্পতিবার সেই মামলার শুনানিতে তিন সদস্যের কমিটি গঠন করার নির্দেশ দিলেন বিচারপতি অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্য়ায়। যোগ্যতার বিচারে কীভাবে সমতা রাখা যায়, তা খতিয়ে দেখে রিপোর্ট দেওয়ার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।

অভিযোগ, গত প্রায় দু’দশকে বেড়েছে মাধ্যমিক এবং উচ্চ মাধ্যমিকে পরীক্ষার্থীদের প্রাপ্ত গড় নম্বরের হার। নিয়োগে তাই সাম্প্রতিককালে পাশ করা প্রার্থীরা বেশি সুবিধা পাচ্ছেন, ২০০৬ সালের আগে পাশ করা প্রার্থীরা ক্রমশ পিছিয়ে যাচ্ছেন বলে দাবি করা হয়েছে।

প্রাথমিকভাবে এই যুক্তি আদালতের সঙ্গত মনে হওয়ায় বিশেষজ্ঞদের মতামত জানতে তিন সদস্যের কমিটি গঠনের নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। ইন্ডিয়ান স্ট্যাটিসটিক্যাল ইনস্টিটিউটের অধ্যাপক শুভময় মৈত্র সেই কমিটির চেয়ারম্যান হিসেবে নেতৃত্ব দেবেন বলে উল্লেখ করা হয়েছে। বাকি দুজনের মধ্যে একজনের নাম দেবে স্কুল শিক্ষা দফতরের প্রিন্সিপাল সেক্রেটারি। আর একজনের নাম দেবে মামলাকারী। আগামী ১৫ ডিসেম্বরের মধ্যে সেই নাম জমা দিতে হবে বলে জানানো হয়েছে।

আদালতের নির্দেশ, এই কমিটিকে রিপোর্ট দিতে হবে আগামী ২৫ জানুয়ারির মধ্যে। রাজ্যের আইনজীবীর মাধ্যমে আদালতে তা জমা দিতে হবে। চাকরি প্রার্থীরা যাতে কোনও ভাবেই বাধা না পান, সেটা আদালত দেখবে বলে উল্লেখ করেছেন বিচারপতি।

প্রাথমিক টেট পরীক্ষার আর মাত্র কয়েকদিন বাকি। তার আগেই এই গুরুত্বপূর্ণ প্রশ্ন উঠল আদালতে। বেশির ভাগ প্রতিযোগিতামূলক পরীক্ষাতেই লিখিত পরীক্ষার নম্বরের পাশাপাশি মাধ্যমিক বা উচ্চ মাধ্যমিক পরীক্ষার নম্বরের ওপর ভিত্তি করে কিছুটা নম্বর দেওয়া হয় প্রার্থীদের। সে কারণেই এই প্রশ্ন উঠছে।