AQI
Sign In

By signing in or creating an account, you agree with Associated Broadcasting Company's Terms & Conditions and Privacy Policy.

RG Kar Case: ‘কলকাতা পুলিশই ঠিক’, সঞ্জয় দোষী সাব্যস্ত হতেই কুণালের গর্জন, সুকান্তর মনে এখনও সংশয়

RG Kar Case: এদিন কোর্টে তোলা হলে সঞ্জয় তাঁর বিরুদ্ধে ওঠা অভিযোগ অস্বীকার করেন। সকলের সামনেই বলেন, “আমি তো গরিব। আমি এ কাজ করিনি। যারা করেছে তাদের ধরুন। মিডিয়াও বলেছে। পুলিশের দিকে তাকিয়ে আপনারাও বলেছেন। তাহলে কেন ধরছেন আমায়!”

RG Kar Case: ‘কলকাতা পুলিশই ঠিক’, সঞ্জয় দোষী সাব্যস্ত হতেই কুণালের গর্জন, সুকান্তর মনে এখনও সংশয়
এখনও চলছে চাপানউতোর Image Credit: TV 9 Bangla GFX
| Edited By: | Updated on: Jan 18, 2025 | 3:07 PM
Share

কলকাতা: “কুৎসা করে যারা মানুষকে বিভ্রান্ত করেছেন। আজ প্রমাণ হয়ে গেল তারা মিথ্যা বলেছে। পুলিশের তদন্তের অভিমুখ সঠিক ছিল।” শিয়ালদহ কোর্টে আরজি কর কাণ্ডে ধৃত সিভিক ভলান্টিয়ার সঞ্জয় রায় দোষী সাব্যস্ত হতেই গর্জে উঠলেন তৃণমূল নেতা কুণাল ঘোষ। যদিও এখনও খোঁচা দিতে ছাড়েনি বিজেপি। বঙ্গ বিজেপির রাজ্য সভাপতি এখনও কলকাতা পুলিশের তদন্ত প্রক্রিয়া নিয়ে প্রশ্ন তুলছেন। অন্যদিকে এদিন কোর্টে তোলা হলে এদিন নিজেকে নির্দোষ বলে দাবি করেন সঞ্জয়। তাঁর স্পষ্ট কথা, “আমাকে ফাঁসানো হচ্ছে”। 

যদিও কলকাতা পুলিশের ভূয়সী প্রশংসা করে কুণাল বলছেন, “পুলিশ সব শক্তি দিয়ে তদন্ত করছিল। সেখানেই সরকারের ভাবমূর্তি নষ্ট করার জন্য রাজনৈতিক উদ্দেশ্য নিয়ে কিছু বাম, কিছু অতিবাম, কিছু অন্ধ তৃণমূল বিরোধী, একাংশের চিকিৎসক যেভাবে মানুষের আবেগকে বিপথে চালিত করছিলেন তাতে আজকের রায় প্রমাণ করল কলকাতা পুলিশের তদন্ত সঠিক পথে ছিল। মাঝপথে সিবিআইকে তদন্তভার দেওয়া হয়েছিল। কিন্তু তাতেও কলকাতা পুলিশের তদন্তে মান্যতা পেয়েছে।”

এদিকে এদিন কোর্টে তোলা হলে সঞ্জয় তাঁর বিরুদ্ধে ওঠা অভিযোগ অস্বীকার করেন। সকলের সামনেই বলেন, “আমি তো গরিব। আমি এ কাজ করিনি। যারা করেছে তাদের ধরুন। মিডিয়াও বলেছে। পুলিশের দিকে তাকিয়ে আপনারাও বলেছেন। তাহলে কেন ধরছেন আমায়!” প্রসঙ্গত, আরজি কর কেসে শুরু থেকেই প্রশ্ন উঠেছিল কলকাতা পুলিশের ভূমিকা নিয়ে। বিতর্কের মধ্যেই সিবিআইয়ের হাতে তদন্তভার দিয়ে দেয় কলকাতা হাইকোর্ট। যদিও শেষ পর্যন্ত সেই কলকাতা পুলিশের হাতে গ্রেফতার হওয়া সঞ্জয়কেই মূল অভিযুক্ত হিসাবে দেখায় সিবিআই-ও। এখন রায় ঘোষণা হতেই সুকান্ত বলছেন, 

“প্রথম থেকেই বলেছি ৫ দিন কলকাতা পুলিশের হাতে তদন্তভার ছিল সেই সময় কী কী তথ্য-প্রমাণ কোথায় গিয়েছে তা নিয়ে আমাদের সন্দেহ রয়েছে। ফলে আপাতত সঞ্জয় রায় ধরা পড়েছে। কিন্তু সঠিক তথ্য-প্রমাণ হাতে থাকলে কী হত সেটা বোঝা যেত। কিন্তু, এই মুহূর্তে তো সেই পরিস্থিতি নেই। তবে সঞ্জয় যদি দোষী সাব্যস্ত হয় তাহলে ওর সর্বোচ্চ সাজা হোক আমরা চাইব।”