AQI
Sign In

By signing in or creating an account, you agree with Associated Broadcasting Company's Terms & Conditions and Privacy Policy.

Sujay Krishna Bhadra: পার্থের থেকেও গুরুত্বপূর্ণ ‘কালীঘাটের কাকু’র গ্রেফতারি? ব্যাখ্যা করলেন দিলীপ ঘোষ

Sujay Krishna Bhadra: নিয়োগ মামলায় বাকি যাঁরা ধরা পড়ছেন, তাঁরাই আসল কিং পিন বলে মন্তব্য করেছেন দিলীপ ঘোষ।

Sujay Krishna Bhadra: পার্থের থেকেও গুরুত্বপূর্ণ 'কালীঘাটের কাকু'র গ্রেফতারি? ব্যাখ্যা করলেন দিলীপ ঘোষ
ফাইল ছবি
| Edited By: | Updated on: May 31, 2023 | 11:40 AM
Share

কলকাতা: ১২ ঘণ্টা জিজ্ঞাসাবাদের পর মঙ্গলবার রাতে গ্রেফতার করা হয়েছে সুজয়কৃষ্ণ ভদ্রকে। নিয়োগ দুর্নীতি সংক্রান্ত মামলায় ‘কালীঘাটের কাকু’ হিসেবেই যাঁর নাম সামনে এসেছে। নিয়োগ মামলায় গ্রেফতারির সংখ্যা কম নয়। মন্ত্রী, বিধায়কও ছাড় পাননি। তবে সুজয়কৃষ্ণের গ্রেফতারি কেন এত গুরুত্বপূর্ণ? বিরোধীদের দাবি, এই গ্রেফতারির পর ক্রমশ মূল ষড়যন্ত্রকারীর কাছাকাছি পৌঁছে যাচ্ছে গোয়েন্দা সংস্থা। এমনকী প্রাক্তন শিক্ষামন্ত্রী পার্থ চট্টোপাধ্যায়ের গ্রেফতারির থেকে ‘কাকু’র গ্রেফতারি গুরুত্বপূর্ণ বলে মনে করছেন বিজেপির কেন্দ্রীয় সহ সভাপতি দিলীপ ঘোষ।

দিলীপ ঘোষের দাবি, দল অর্থাৎ তৃণমূলের সঙ্গে একেবারে সরাসরি যোগ ছিল সুজয়কৃষ্ণের। সংবাদমাধ্যমের প্রশ্নের উত্তর দিতে গিয়ে বিজেপি সাংসদ বলেন, “পার্থ বাবু মন্ত্রী ছিলেন। তাঁর একটা নির্দিষ্ট চ্যানেল ছিল, তিনি তাঁর মতো করে কাজ করেছেন। কিন্তু যাঁরা ধরা পড়েছেন, তাঁরা পার্টির ডাইরেক্ট লোক। পার্থবাবুর সঙ্গে পার্টির কোনও সরাসরি সম্পর্ক ছিল না, লেনদেন হয়েছে কি না সেটাও জানা নেই। সেই কারণেই তাঁকে ঝেড়ে ফেলেছে দল।”

নিয়োগ মামলায় বাকি যাঁরা ধরা পড়ছেন, তাঁরাই আসল কিংপিন বলে মন্তব্য করেছেন দিলীপ ঘোষ। ‘কাকু’ প্রসঙ্গে তিনি আরও বলেন, “এরা হ্যান্ডলার। এরা টাকা জোগাড় করে নিয়ে আসত, পৌঁছেও দিত।” তাই সুজয়কৃষ্ণকে গ্রেফতার করার পর তদন্তের রাস্তা খুলে যাবে বলেই মনে করছেন তিনি। “কান টানা হয়ে গিয়েছে, এবার মাথা আসবে”, এমনটাও বলেছেন দিলীপ ঘোষ।

উল্লেখ্য, সুজয়কৃষ্ণ গ্রেফতার হওয়ার পর তৃণমূল বলছে, বাইরন বিশ্বাসের দলবদলে বিরোধীদের আত্মবিশ্বাস ধাক্কা খেয়েছে বলেই গ্রেফতার করা হয়ে থাকতে পারে সুজয়কৃষ্ণকে। কুণাল ঘোষ টুইট করে এই প্রশ্ন তুলেছেন। এই প্রসঙ্গে দিলীপ ঘোষ বলেন, “বাইরন বিশ্বাস একজন ব্যবসায়ী। তাঁকে ব্যবসা করে খেতে হবে। তৃণমূল না করে ব্যবসা করা যাবে না।” সে কারণেই এই দলবদল বলে মনে করছেন তিনি।