Dilip Ghosh Controversy: দিলীপ ‘কাঁটায়’ বিদ্ধ দল, সোশ্যাল মিডিয়ায় কাদা ছোড়াছুড়ির অন্ত নেই! কী ব্যবস্থা নেবে বিজেপি?

Dilip Ghosh Controversy: এদিনের সাংবাদিক বৈঠকে বারবার দলের গঠনতন্ত্র, শৃঙ্খলার কথা মনে করাতে দেখা যায় শমীককে। দলের নীতি-আদর্শের কথা মনে করিয়ে বলেন, “একটা রাজনৈতিক দল করলে, তাঁর সংস্কৃতি গ্রহণ করলে, দলে থাকতে গেলে দলীয় সাংগঠনিক গোপনীয়তা রক্ষা করতে হয়।”

| Edited By: জয়দীপ দাস

May 03, 2025 | 8:37 PM

কলকাতা: কেউ তোপ দেগেছেন ‘নির্লজ্জ’ বলে, কেউ বলেছেন ‘ভোগী’। দলের প্রতি আনুগত্য থেকে সংগঠনের গঠনতন্ত্রের প্রতি বদান্যতা নিয়েও উঠেছে প্রশ্ন। তোপের পর তোপ সোশ্যাল মিডিয়ায়। আর সবের মূলে একটাই ছবি– মমতার পাশে হাসিমুখে বসে সস্ত্রীক দিলীপ। আর তাতেই ক্ষোভের আগুন বঙ্গ বিজেপির অন্দরে। বিজেপির বিরুদ্ধে আক্রমণের ধার বাড়িয়েছেন বিজেপির প্রথমসারির একের পর এক বড় মুখ। তাতে অন্য মাত্রই এনে দেয় সৌমিত্র-দিলীপ তরজা। বউ থেকে বিছানা, বাদ যায়নি কিছুই। আর এই ব্যাপক কাদা ছোড়াছুড়িতে দলে যে অস্বস্তিতে পড়েছে তা আর বলার অপেক্ষা রাখে। এই ‘দুসঃময়ে’ রক্তক্ষরণ ঠেকাতে কী ভাবছে পদ্ম শিবির। শমীক ভট্টাচার্য বলছেন, “এটাতে দল অস্বস্তি তো অনেক দূরের কথা, এটা আমাদেরই চিন্তা করার বিষয় যে কেন এমন হল। দল আত্মসমীক্ষা করবে। ভবিষ্যতে প্রয়োজনে যা করার দল করবে।” 

কিন্তু, ফেসবুকে বিতর্ক-সমালোচনার ঝড়ের মধ্যে ঠিক কী করবে বিজেপি? এদিন সাংবাদিক বৈঠকে শমীক বললেন, “যে যাঁর মনের মতো লিখতে পারে না। তাই দল যেটা করার সেটা করবে। বিজেপি সংঘবদ্ধভাবেই ২০২৬ সালে পশ্চিমবঙ্গ থেকে তৃণমূলকে সরিয়ে দেবে। কয়েকটা ফেসবুকের পোস্ট দেখে আর যাঁরা জয় জগন্নাথ দেখে হাত তুলে নৃত্য করছেন, ভাবছেন বিজেপি অন্তর্কলহে দীর্ণ হয়ে গিয়েছে, তাঁরা ভুল করছে। একটু অপেক্ষা করুন। পরিস্থিতি বদলে যাবে। যা হচ্ছে এটা নিন্দনীয়। প্রত্যেকের এ ব্যাপারে সতর্ক থাকা উচিত। সে যত বড় নেতাই হোক না কেন। দলের সিদ্ধান্তই চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত।” 

এদিনের সাংবাদিক বৈঠকে বারবার দলের গঠনতন্ত্র, শৃঙ্খলার কথা মনে করাতে দেখা যায় শমীককে। দলের নীতি-আদর্শের কথা মনে করিয়ে বলেন, “একটা রাজনৈতিক দল করলে, তাঁর সংস্কৃতি গ্রহণ করলে, দলে থাকতে গেলে দলীয় সাংগঠনিক গোপনীয়তা রক্ষা করতে হয়। নেতৃত্বের প্রতি একটা প্রশ্নাতীত আনুগত্য রাখতে হয়। এটা যে কনও রাজনৈতিক দলেই থাকে। আমাদের মতো দলে বেশি থাকে।” 

একইসঙ্গে শমীকের আরও দাবি, যাঁরা পোস্ট করছেন তাঁদের অধিকাংশই বিজেপির সক্রিয় সদস্য নন। বারবার তিনি বলছেন, “যা হয়েছে তা অনভিপ্রেত। আমাদের মতো দলে এটা কাঙ্খিত নয়। গোটা এপিসোডটাই কাঙ্খিত নয়। গঠনতন্ত্র মেনে পার্টিতে এটা যাঁদের দেখার কথা তাঁরা দেখবেন। যা করার তাঁরা করবেন।”

কলকাতা: কেউ তোপ দেগেছেন ‘নির্লজ্জ’ বলে, কেউ বলেছেন ‘ভোগী’। দলের প্রতি আনুগত্য থেকে সংগঠনের গঠনতন্ত্রের প্রতি বদান্যতা নিয়েও উঠেছে প্রশ্ন। তোপের পর তোপ সোশ্যাল মিডিয়ায়। আর সবের মূলে একটাই ছবি– মমতার পাশে হাসিমুখে বসে সস্ত্রীক দিলীপ। আর তাতেই ক্ষোভের আগুন বঙ্গ বিজেপির অন্দরে। বিজেপির বিরুদ্ধে আক্রমণের ধার বাড়িয়েছেন বিজেপির প্রথমসারির একের পর এক বড় মুখ। তাতে অন্য মাত্রই এনে দেয় সৌমিত্র-দিলীপ তরজা। বউ থেকে বিছানা, বাদ যায়নি কিছুই। আর এই ব্যাপক কাদা ছোড়াছুড়িতে দলে যে অস্বস্তিতে পড়েছে তা আর বলার অপেক্ষা রাখে। এই ‘দুসঃময়ে’ রক্তক্ষরণ ঠেকাতে কী ভাবছে পদ্ম শিবির। শমীক ভট্টাচার্য বলছেন, “এটাতে দল অস্বস্তি তো অনেক দূরের কথা, এটা আমাদেরই চিন্তা করার বিষয় যে কেন এমন হল। দল আত্মসমীক্ষা করবে। ভবিষ্যতে প্রয়োজনে যা করার দল করবে।” 

কিন্তু, ফেসবুকে বিতর্ক-সমালোচনার ঝড়ের মধ্যে ঠিক কী করবে বিজেপি? এদিন সাংবাদিক বৈঠকে শমীক বললেন, “যে যাঁর মনের মতো লিখতে পারে না। তাই দল যেটা করার সেটা করবে। বিজেপি সংঘবদ্ধভাবেই ২০২৬ সালে পশ্চিমবঙ্গ থেকে তৃণমূলকে সরিয়ে দেবে। কয়েকটা ফেসবুকের পোস্ট দেখে আর যাঁরা জয় জগন্নাথ দেখে হাত তুলে নৃত্য করছেন, ভাবছেন বিজেপি অন্তর্কলহে দীর্ণ হয়ে গিয়েছে, তাঁরা ভুল করছে। একটু অপেক্ষা করুন। পরিস্থিতি বদলে যাবে। যা হচ্ছে এটা নিন্দনীয়। প্রত্যেকের এ ব্যাপারে সতর্ক থাকা উচিত। সে যত বড় নেতাই হোক না কেন। দলের সিদ্ধান্তই চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত।” 

এদিনের সাংবাদিক বৈঠকে বারবার দলের গঠনতন্ত্র, শৃঙ্খলার কথা মনে করাতে দেখা যায় শমীককে। দলের নীতি-আদর্শের কথা মনে করিয়ে বলেন, “একটা রাজনৈতিক দল করলে, তাঁর সংস্কৃতি গ্রহণ করলে, দলে থাকতে গেলে দলীয় সাংগঠনিক গোপনীয়তা রক্ষা করতে হয়। নেতৃত্বের প্রতি একটা প্রশ্নাতীত আনুগত্য রাখতে হয়। এটা যে কনও রাজনৈতিক দলেই থাকে। আমাদের মতো দলে বেশি থাকে।” 

একইসঙ্গে শমীকের আরও দাবি, যাঁরা পোস্ট করছেন তাঁদের অধিকাংশই বিজেপির সক্রিয় সদস্য নন। বারবার তিনি বলছেন, “যা হয়েছে তা অনভিপ্রেত। আমাদের মতো দলে এটা কাঙ্খিত নয়। গোটা এপিসোডটাই কাঙ্খিত নয়। গঠনতন্ত্র মেনে পার্টিতে এটা যাঁদের দেখার কথা তাঁরা দেখবেন। যা করার তাঁরা করবেন।”