AQI
Sign In

By signing in or creating an account, you agree with Associated Broadcasting Company's Terms & Conditions and Privacy Policy.

Municipal Recruitment Scam: কোন পুরসভায় কত নিয়োগ? ফিরহাদের দফতর থেকে সব তথ্য চাইল ইডি

Municipalities of West Bengal: পুরসভার নিয়োগ দুর্নীতির মামলায় আরও তৎপর এনফোর্সমেন্ট ডিরেক্টরেট। ইতিমধ্যেই রাজ্যের পুর ও নগরোন্নয়ন দফতরকে ইডির তরফে একটি চিঠি পাঠানো হয়েছে বলে জানা যাচ্ছে। ২০১৪ সাল থেকে এখনও পর্যন্ত কোন কোন পুরসভায় কত নিয়োগ হয়েছে, সেই সংক্রান্ত যাবতীয় তথ্য জানতে চেয়েছে ইডি।

Municipal Recruitment Scam: কোন পুরসভায় কত নিয়োগ? ফিরহাদের দফতর থেকে সব তথ্য চাইল ইডি
ফিরহাদের দফতরে চিঠি পাঠাল ইডি
| Edited By: | Updated on: May 30, 2023 | 1:28 PM
Share

কলকাতা: রাজ্যে নিয়োগের ক্ষেত্রে যে দুর্নীতি (Recruitment Scam) ও বেনিয়মের অভিযোগ উঠেছে, তা এখন আর শুধু শিক্ষক নিয়োগের ক্ষেত্রেই সীমাবদ্ধ নেই। পুরসভার নিয়োগের (Municipality Recruitment) ক্ষেত্রেও বিস্তর অভিযোগ উঠে এসেছে। বিশেষ করে নিয়োগ দুর্নীতিকাণ্ডে গ্রেফতার অয়ন শীলের বাড়ি থেকে পুরসভার নিয়োগ সংক্রান্ত গাদা গাদা ওএমআর শিট পাওয়ার পর থেকেই সন্দেহ আরও বেড়েছে কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থার। আর এবার পুরসভার নিয়োগ দুর্নীতির মামলায় আরও তৎপর এনফোর্সমেন্ট ডিরেক্টরেট। ইতিমধ্যেই রাজ্যের পুর ও নগরোন্নয়ন দফতরকে ইডির তরফে একটি চিঠি পাঠানো হয়েছে বলে জানা যাচ্ছে। ২০১৪ সাল থেকে এখনও পর্যন্ত কোন কোন পুরসভায় কত নিয়োগ হয়েছে, সেই সংক্রান্ত যাবতীয় তথ্য জানতে চেয়েছে ইডি।

শুধু পুর ও নগরোন্নয়ন দফতরকেই নয়, এর পাশাপাশি রাজ্যের মিউনিসিপ্যাল সার্ভিস কমিশনকেও একটি চিঠি পাঠানো হয়েছে কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থার তরফে। সূত্রের খবর, ২০১৪ সাল থেকে মিউনিসিপ্যাল সার্ভিস কমিশন মারফত নিয়োগ সংক্রান্ত যাবতীয় তথ্য চেয়ে পাঠিয়েছেন ইডির তদন্তকারী অফিসাররা। ২০১৪ সাল থেকে কোন কোন পুরসভায় কত নিয়োগ হয়েছে, কোন এজেন্সি দায়িত্বে ছিল, সেই সব বিষয়েও বিস্তারিত তথ্য চাওয়া হয়েছে বলে সূত্রের খবর। এছাড়া হুগলির জেলাশাসককেও চিঠি পাঠানো হয়েছে বলে সূত্র মারফত জানা গিয়েছে।

উল্লেখ্য, এর আগে ইডির তরফে যে রিপোর্ট আদালতে জমা করা হয়েছিল, তাতে কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থা দাবি করেছিল নিয়োগ দুর্নীতিতে গ্রেফতার অয়ন শীল ইডির জেরায় স্বীকার করেছে পুরসভায় বেআইনি নিয়োগের জন্য প্রচুর পরিমাণে টাকা নেওয়া হয়েছে। চাকরিপ্রার্থীদের থেকে সব মিলিয়ে ২০০ কোটিরও বেশি টাকা নেওয়া হয়েছিল বলে দাবি এনফোর্সমেন্ট ডিরেক্টরেটের। কোন কোন পদে নিয়োগের জন্য এই আর্থিক লেনদেন হয়েছিল, সেই তথ্যও রিপোর্টে উল্লেখ করেছিল ইডি। কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থার দাবি মজদুর, সুইপার, ক্লার্ক, পিওন, অ্যাম্বুলেন্স অ্যাটেন্ড্যান্ট, অ্যাসিস্ট্যান্ট মিস্ত্রি, পাম্প অপারেটর, হেল্পার, স্যানিটারি অ্যাসিস্ট্যান্ট, ড্রাইভার-সহ বিভিন্ন পদে নিয়োগের ক্ষেত্রে এই টাকা-পয়সার লেনদেন হয়েছিল।