AQI
Sign In

By signing in or creating an account, you agree with Associated Broadcasting Company's Terms & Conditions and Privacy Policy.

Vijay Rupani: ‘এই তো বছরখানেক আগেও শহরে এসেছিলেন’, বিজয় রূপানির মৃত্যুতে কলকাতায় বসে চোখে জল ভাইয়ের

Vijay Rupani: দাদার মৃত্যুর খবরে শোকে কাতর বিপুলবাবুও। বারবার ফিরে গেলেন স্মৃতির পাতায়। ফিরে ফিরে এল দাদার সঙ্গে কাটানো মুহূর্তের কথা। বিপুলবাবুদের কাছেও খবর ছিল বিজয় রূপানির লন্ডন যাত্রা নিয়ে। কিন্তু, কোন বিমানে যাচ্ছেন সেই খবর ছিল না।

Vijay Rupani: ‘এই তো বছরখানেক আগেও শহরে এসেছিলেন’, বিজয় রূপানির মৃত্যুতে কলকাতায় বসে চোখে জল ভাইয়ের
শোকের ছায়া পরিবারে Image Credit: TV 9 Bangla
| Edited By: | Updated on: Jun 13, 2025 | 8:09 PM
Share

কলকাতা: কেবিন ক্রু-সহ এয়ার ইন্ডিয়ার অভিশপ্ত বিমানে ছিলেন ২৪২ জন যাত্রী। একজন বাদ দিয়ে মৃত্যু হয়েছে সকলেরই। ঘটনার বিভৎসতা দেখে শিউরে উঠেছে গোটা বিশ্বই। এই বিমানেই ছিলেন গুজরাটের প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী বিজয় রূপানি। বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় তাঁর মৃত্যুর খবর নিশ্চিত করেছেন কেন্দ্রীয় মন্ত্রী সিআর পাতিল। তাতেই গুজরাটের পাশাপাশি তাঁর মৃত্যুতে শোকের ছায়া গোটা দেশেই। কলকাতাতেই রয়েছে তাঁর দূর সম্পর্কের আত্মীয়রা। শোকের আবহ সেখানেও। দক্ষিণ কলকাতার ভবানীপুরের নর্দার্ন পার্ক এলাকার বাসিন্দা বিপুল রূপানি। তিনি সম্পর্কে বিজয় রূপানির তুতো ভাই। সেন্ট্রাল অ্যাভিনিউ চত্বরে তাঁর একটি সাধারণ একটি মোটর পার্টসের দোকান রয়েছে। সেখানে পৌঁছে গিয়েছিল টিভি ৯ বাংলা। 

দাদার মৃত্যুর খবরে শোকে কাতর বিপুলবাবুও। বারবার ফিরে গেলেন স্মৃতির পাতায়। ফিরে ফিরে এল দাদার সঙ্গে কাটানো মুহূর্তের কথা। বিপুলবাবুদের কাছেও খবর ছিল বিজয় রূপানির লন্ডন যাত্রা নিয়ে। তিনি বলছেন, “আমাদের পরিবারে খুব বড় মাপের মানুষ ছিলেন উনি। মৃত্যুর খবরটা শোনার পর খুব খারাপ লেগেছিল।” তবে তিনি বিজয় রূপানি যে ওই বিমানেই রয়েছেন সেই খবর তাঁদের কাছে ছিল না। কিন্তু, যাত্রাপথে যে এত বড় কাণ্ড ঘটে যাবে তা ভাবতে পারেননি কেউই। বিপুলবাবু বলছেন, “খবর দেখার পর আমার এক ভাইকে ফোন করি। সে জানায় দাদা ওই বিমানেই ছিলেন।” 

বছরখানেক আগে কলকাতাতেও এসেছিলেন গুজরাতের বর্ষীয়ান বিজেপি নেতা। তখনও ভাইয়ের সঙ্গে কথা হয়েছিল। সেই সময়ে কাটানো স্মৃতির পাতাতেও বারবার ফিরে গেলেন বিপুলবাবু। বলছেন, “এমনিতে ওনার ব্যস্ত জীবন ছিল। তাই আমরা সব সময় যোগাযোগ করতে পারতাম না। পরিবারের কোনও অনুষ্ঠান থাকলেই দাদা আসতেন।”