AQI
Sign In

By signing in or creating an account, you agree with Associated Broadcasting Company's Terms & Conditions and Privacy Policy.

Aliah University Chaos: অনলাইন পরীক্ষার দাবিতে আলিয়ায় ঘেরাও, গভীর রাতে ক্যাম্পাসে ঢুকল পুলিশ

Gherao at Aliah University: ছাত্রছাত্রীদের দাবি এখনও পূরণ না হওয়ায় এখনও ঘেরাও হয়ে রয়েছেন বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপকরা। বাইরে থেকে তালা লাগিয়ে দেওয়া হয়েছে। অভিযোগ উঠছে, জল বা খাবার কিছুই দেওয়া হচ্ছে না।

Aliah University Chaos: অনলাইন পরীক্ষার দাবিতে আলিয়ায় ঘেরাও, গভীর রাতে ক্যাম্পাসে ঢুকল পুলিশ
আলিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ে অশান্তি
| Edited By: | Updated on: May 19, 2022 | 2:13 AM
Share

কলকাতা : ছাত্র বিক্ষোভের জেরে মঙ্গলবার থেকেই উত্তাল আলিয়া বিশ্ববিদ্যালয়। অনলাইন পরীক্ষার দাবিতে বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপকদের ঘেরাও করে রাখা হয়। তালা বন্ধ করে দেওয়া হয় বাইরে থেকে। আর এই নিয়েই কার্যত খণ্ডযুদ্ধের পরিস্থিতি তৈরি হয়। গভীর রাতে ক্যাম্পাসে ঢুকে আসে পুলিশ। ক্যাম্পাসে ঢোকার অনেক আগে থেকেই বাইরে পুলিশ মোতায়েন করা হয়েছিল। মঙ্গলবারও এক দফা ঘেরাও করা হয়েছিল। বুধবারও তা অব্যাহত থাকল। পার্ক সার্কাস ও নিউটাউন – দুই ক্যাম্পাসেই চলছে আন্দোলন। পড়ুয়াদের দাবি, পরীক্ষা নেওয়া হোক অনলাইনেই। গতকালও গভীর রাত পর্যন্ত আলিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের রেজিস্ট্রার, ডিন ও উপাচার্যকে ঘেরাও করে রাখা হয়েছিল। তখন বলা হয়েছিল, বুধবার কর্মসমিতির বৈঠক হবে। সেই প্রতিশ্রুতি পাওয়ার পর ঘেরাওমুক্ত হয়েছিলেন বিশ্ববিদ্যালয়ের রেজিস্টার, ডিন ও উপাচার্যরা।

এরপর বুধবার ফের নিউটাউন ক্যাম্পাসে অনশনে বসেন এক দল বিক্ষোভরত পড়ুয়া। অন্যদিকে পার্ক সার্কাস ক্যাম্পাসেও শুরু হয় ঘেরাও আন্দোলন। নিউটাউন ক্যাম্পাসে বুধবার কর্মসমিতির বৈঠক ছিল। কিন্তু, ছাত্রছাত্রীদের দাবি এখনও পূরণ না হওয়ায় এখনও ঘেরাও হয়ে রয়েছেন বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপকরা। বাইরে থেকে তালা লাগিয়ে দেওয়া হয়েছে। অভিযোগ উঠছে, জল বা খাবার কিছুই দেওয়া হচ্ছে না। এদিকে ছাত্র আন্দোলন এখনও চলছে। ক্যাম্পাসের চারিদিক পুলিশ ঘিরে রেখেছে। যে কোনও মুহূর্তে ক্যাম্পাসে পুলিশ ঢুকতে পারে ।

ঘটনাস্থলের যে ভিডিয়ো প্রকাশ্যে এসেছে, তাতে দেখা গিয়েছে ক্যাম্পাসের ভিতরে একটি কোলাপ্সেবল গেটের তালা বন্ধ করে আটকে রাখা হয়েছে অধ্যাপকদের। ঘটনার জেরে পড়ুয়া ও অধ্যাপকদের মধ্যে উত্তপ্ত বাক্য বিনিময়ও শোনা যায়। তালা কে লাগিয়েছে, তা জানতে চান অধ্যাপকরা। তালা খোলা না হলে সেই পড়ুয়ার বিরুদ্ধে থানায় এফআইআর করা হবে, এমন হুঁশিয়ারিও দিতে শোনা যায় অধ্যাপকদের। তালা ভাঙার জন্য হাতুড়ি আনতে বলতেও শোনা যায়। এদিকে বুধবার অনশন চলাকালীন বেশ কয়েকজন পড়ুয়া অসুস্থ হয়ে পড়ে।