AQI
Sign In

By signing in or creating an account, you agree with Associated Broadcasting Company's Terms & Conditions and Privacy Policy.

Loadshedding in Kolkata: একদিনেই রেকর্ড ব্রেকিং বিদ্যুতের চাহিদা, লাগাতার লোডশেডিংয়ের হাত থেকে মুক্তি আদৌও মিলবে?

Load shedding in Kolkata: বিদ্যুৎ দফতর সূত্রে খবর, তাপমাত্রা বৃদ্ধির আঁচ বুঝতে পেরেই নিজেদের তথ্যে বিদ্যুৎ দফতরের কর্তারা উল্লেখ করেছিলেন, গত মরশুমে রাজ্য বিদ্যুৎ বন্টন সংস্থার বিদ্যুতের চাহিদা ছিল ৯২০০ মেগাওয়াট। সিইএসসি'র বিদ্যুতের চাহিদা ছিল ২৬০০ মেগাওয়াট।

Loadshedding in Kolkata: একদিনেই রেকর্ড ব্রেকিং বিদ্যুতের চাহিদা, লাগাতার লোডশেডিংয়ের হাত থেকে মুক্তি আদৌও মিলবে?
প্রতীকী ছবি Image Credit: Facebook
| Edited By: | Updated on: Apr 27, 2024 | 1:50 PM
Share

কলকাতা: বিদ্যুতের চাহিদা বাড়বে। কারণ অতীতের তুলনায় গরম বাড়বে। আঁচ করেছিলেন রাজ্যের বিদ্যুৎ দপ্তরের কর্তারা। এমনকি বুঝেছিলেন সিইএসসির কর্তারাও। তারপরেও কেন আগাম পরিকল্পনা নেওয়া হয়নি? গত কয়েকদিন ধরে যেভাবে শহরের বুকে বিদ্যুৎ বিভ্রাটের ঘটনা ঘটছে তা থেকেই এই প্রশ্ন উঠছে। 

বিদ্যুৎ দফতর সূত্রে খবর, তাপমাত্রা বৃদ্ধির আঁচ বুঝতে পেরেই নিজেদের তথ্যে বিদ্যুৎ দফতরের কর্তারা উল্লেখ করেছিলেন, গত মরশুমে রাজ্য বিদ্যুৎ বন্টন সংস্থার বিদ্যুতের চাহিদা ছিল ৯২০০ মেগাওয়াট। সিইএসসি’র বিদ্যুতের চাহিদা ছিল ২৬০০ মেগাওয়াট। সেই তুলনায় চলতি মরশুমে আরও প্রায় ৬-৭ শতাংশ বিদ্যুতের চাহিদা বাড়বে। তারপরেও কেন পরিকল্পনামাফিক চলতে ব্যর্থ বিদ্যুৎ দপ্তর, সেটাই এখন প্রশ্ন। 

দফতর পরিসংখ্যান দিয়ে জানিয়েছে, গত বছর এক দিনে যে রেকর্ড পরিমাণ (২৬০৬ মেগাওয়াট) বিদ্যুতের চাহিদা তৈরি হয়েছিল। চলতি বছরে সোমবারের (২২০৪ মেগাওয়াট) চাহিদা তার অনেকটাই কাছাকাছি পৌঁছে গিয়েছে। ফলে সাধারণ নাগরিকদের বড় অংশ প্রশ্ন তুলছেন, তা হলে কি ফের বিদ্যুৎ বিভ্রাটের জেরে ভুগতে হবে গত বছরের মতোই?

বিদ্যুৎমন্ত্রী দাবি করছেন, কোথাও কোনও লোডশেডিং হচ্ছে না। কোথাও কোথাও বিদ্যুৎ সরবরাহের ক্ষেত্রে কিছু ত্রুটি থাকায় বিদ্যুৎ বিভ্রাট ঘটছে। কিন্তু তা বিক্ষিপ্ত। দীর্ঘক্ষন স্থায়ী হচ্ছে না। কিন্তু কলকাতার বুকে গত কয়েকদিন ধরে যেভাবে লোডশেডিংয়ের মাত্রা বাড়ছে, তাতে কিন্তু চিন্তা বাড়াচ্ছে বিদ্যুৎ দপ্তরের কর্তাদের মাথায়। 

তাপপ্রবাহ বা দাবদাহ তীব্র আকার নেবে সেটা আগেভাগেই আবহাওয়া দপ্তরের কর্তারা জানিয়ে দিয়েছিলেন। কেভি স্টেশনগুলি সেই কারণে বিপাকে পড়বে সেটাও একপ্রকার নিশ্চিত ছিল। কিন্তু বিকল্প ব্যবস্থা রাখা উচিত ছিল বলেই মনে করছেন বিদ্যুৎ বিভ্রাটে ভুক্তভোগী শহরবাসী।