AQI
Sign In

By signing in or creating an account, you agree with Associated Broadcasting Company's Terms & Conditions and Privacy Policy.

Bikash Bhattacharya: ‘৩২ হাজারের চাকরি থাকায় প্রাতিষ্ঠানিক দুর্নীতিটা প্রশ্রয় পেল’, হতাশ বিকাশ

32,000 Primary Jobs: সিপিএম-বিজেপির বিরুদ্ধে সুর চড়াচ্ছেন আইনজীবী তথা তৃণমূল সাংসদ কল্যাণ বন্দ্য়োপাধ্যায়। চাঁচাছোলা ভাষায় তোপ দেগেছেন অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্য়ায়ের বিরুদ্ধে। বলেন, “৩২ হাজার চাকরি খাওয়ার পরে যাঁরা একদিন স্লোগান অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্য়ায় ভগবান, এখন উল্টোদিক থেকে স্লোগান উঠছে অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্য়ায় শয়তান।”

Bikash Bhattacharya: ‘৩২ হাজারের চাকরি থাকায় প্রাতিষ্ঠানিক দুর্নীতিটা প্রশ্রয় পেল’, হতাশ বিকাশ
আর কী বলছেন বিকাশ? Image Credit: TV 9 Bangla & Social Media
| Edited By: | Updated on: Dec 03, 2025 | 3:57 PM
Share

কলকাতা: খারিজ প্রাক্তন বিচারপতি অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায়ের রায়। প্রাথমিকে বহাল থাকছে ৩২ হাজার শিক্ষকের চাকরি। সিঙ্গেল বেঞ্চের রায় খারিজ করে দিল কলকাতা হাইকোর্টের ডিভিশন বেঞ্চ। আর তাতেই খুশির জোয়ার প্রাথমিক শিক্ষকদের মধ্যে। সকলেই বলছেন সত্যের জয় হল। উচ্ছ্বসিত পোস্ট করতে দেখা গিয়েছে শিক্ষামন্ত্রী ব্রাত্য বসুকেও। তিনিও বলছেন সত্যের জয় হল। এক্স হ্যান্ডেলে ব্রাত্য বসু লিখছেন, ‘আজকে মহামান্য হাইকোর্টের ডিভিশন বেঞ্চের রায়ের পরিপ্রেক্ষিতে প্রাথমিক শিক্ষা পর্ষদকে অভিনন্দন জানাই।’  

তবে এখনও ক্ষোভ উগরে দিচ্ছেন আইনজীবী বিকাশরঞ্জন ভট্টাচার্য। তাঁর সাফ কথা এই রায়ে প্রাতিষ্ঠানিক দুর্নীতিটা প্রশ্রয় পেয়ে গেল। টিভি৯ বাংলার পক্ষ থেকে যোগাযোগ করা হলে তিনি বলেন, “আপাতত চাকরি বাঁচল বটে কিন্তু এই রায়ে প্রাতিষ্ঠানিক দুর্নীতিটা প্রশ্রয় পেয়ে গেল। এটা ভবিষ্যতের জন্য খুবই খারাপ হবে। প্রাতিষ্ঠানিকভাবে যে দুর্নীতি হল, যে তথ্য আদালতে পেশ করা হল আইনের দিক থেকেও সেটাকে যদি গ্রাহ্য করা না হয় তাহলে আগামীতে তাঁরা দুর্নীতি করতে খানিকটা প্রশ্রয় পাবেই।”  

অন্যদিকে সিপিএম-বিজেপির বিরুদ্ধে সুর চড়াচ্ছেন আইনজীবী তথা তৃণমূল সাংসদ কল্যাণ বন্দ্য়োপাধ্যায়। চাঁচাছোলা ভাষায় তোপ দেগেছেন অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্য়ায়ের বিরুদ্ধে। বলেন, “৩২ হাজার চাকরি খাওয়ার পরে যাঁরা একদিন স্লোগান  দিয়েছিল অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্য়ায় ভগবান বলে, এখন উল্টোদিক থেকে স্লোগান উঠছে অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্য়ায় শয়তান। গোটা বিচারব্যবস্থাকে পুরো পলিটিক্যালি মোটিভেটেড করেছেন তিনি। আমরা দেখেছি কীভাবে উনি রাজনীতিতে এসেছেন। সিপিএম-বিজেপির নেক্সাসে যেভাবে পশ্চিমবঙ্গে শিক্ষকদের চাকরি খাওয়া হচ্ছে তা খুব একটা ভাল লক্ষণ নয়।”