AQI
Sign In

By signing in or creating an account, you agree with Associated Broadcasting Company's Terms & Conditions and Privacy Policy.

Jharkhand MLA: ‘ভুল’ করেছিল CID! বিধায়কদের মামলায় ডিভিশন বেঞ্চে আবেদন করার নির্দেশ হাইকোর্টের

Calcutta High Court: আপাতত সেই সিআইডি হেফাজতেই থাকতে হচ্ছে তিন বিধায়ককে। আর্থক তছরূপের মামলায় নাম জড়িয়েছে তিন কংগ্রেস বিধায়কের।

Jharkhand MLA: 'ভুল' করেছিল CID! বিধায়কদের মামলায় ডিভিশন বেঞ্চে আবেদন করার নির্দেশ হাইকোর্টের
কলকাতা হাইকোর্ট।
| Edited By: | Updated on: Aug 12, 2022 | 1:15 PM
Share

কলকাতা : ঝাড়খণ্ডের বিধায়কদের বিরুদ্ধে আর্থিক তছরূপের যে মামলা হয়েছে, তার জন্য ডিভিশন বেঞ্চে আবেদন করতে হবে। শুক্রবার এমনটাই বলা হয়েছে কলকাতা হাইকোর্টে বিচারপতি তীর্থঙ্কর ঘোষের সিঙ্গল বেঞ্চের তরফে। বিধায়কদের বিরুদ্ধে যে মামলা হয়েছিল, তাতে সর্বোচ্চ সাত বছরের সাজা হতে পারে। পরে সেই মামলায় যুক্ত হয়েছে আরও নতুন ধারা। তাই ডিভিশন বেঞ্চে আবেদন করার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। প্রথমে মামলা হয়েছিল নিম্ন আদালতে। তা নিয়ে প্রশ্ন তুলেছিলেন বিচারপতি তীর্থঙ্কর ঘোষ। এবার ডিভিশন বেঞ্চে যাওয়ার কথা বলা হল। ফলে আপাতত সিআইডি হেফাজতেই থাকতে হচ্ছে বিধায়কদের।

নিম্ন আদালতে চিফ জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেটের এজলাসে কী ভাবে এই মামলার শুনানি হচ্ছে, তা নিয়ে বৃহস্পতিবারই প্রশ্ন তুলেছিলেন বিচারপতি তীর্থঙ্কর ঘোষ। হাওড়ায় নগদ টাকা উদ্ধারের পর তাতে নাম জড়ায় ঝাড়খণ্ডের তিন বিধায়কের। দুর্নীতি দমন আইনে মামলা হয় তাঁদের বিরুদ্ধে। এই মামলার শুনানি বিশেষ আদালতে হওয়া উচিত বলে জানানো হয়েছে। কিন্তু সিআইডি সেই মামলা নিয়ে যায় নিম্ন আদালতে। সেখানেই শুনানি হয়। এই মামলায় সিআইডি-কে হাইকোর্টের বিচারপতি প্রশ্ন করেন, ‘আপনারা আইন জানেন না? চিফ জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট-ই বা কী ভাবে শুনছেন এই মামলা?’ কী ভাবে অভিযুক্তদের পরপর দু বার হেফাজতে নিল সিআইডি, তা নিয়েও প্রশ্ন ওঠে।

এরপর ঝাড়খণ্ড বিধায়কদের সেই মামলায় নতুন ধারা যুক্ত করার আবেদন জানায় সিআইডি। ভারতীয় দণ্ডবিধির ৪৬৭ ধারা যুক্ত করার আবেদন জানানো হয়। আর্থিক জালিয়াতির সেই ধারায় সর্বোচ্চ ১০ বছর পর্যন্ত সাজা দেওয়া হয়। সেই ধারার ক্ষেত্রে ডিভিশন বেঞ্চে আবেদন করতে হবে বলে জানানো হয়েছে। বিচারপতি জয়মাল্য বাগচীর ডিভিশন বেঞ্চে আবেদন করার কথা বলা হয়েছে।

সম্প্রতি হাওড়ার পাঁচলা থেকে উদ্ধার হয় ৪৯ লক্ষ টাকা। এরপরই তদন্তে নেমে ঝাড়খণ্ডের তিন বিধায়ককে গ্রেফতার করে সিআইডি। এরপর হাইকোর্টের দ্বারস্থ হন তিন বিধায়ক।