AQI
Sign In

By signing in or creating an account, you agree with Associated Broadcasting Company's Terms & Conditions and Privacy Policy.

Calcutta Medical College: কলকাতা মেডিক্যাল কলেজে মহিলা ইন্টার্নকে হেনস্থা মদ্যপের, তুমুল প্রতিবাদ হাসপাতালে

আরজি করে ঘটনার পর চিকিৎসকদের আন্দোলন দেখেছিল এ বাংলা। অনশন-বিদ্রোহ-বিক্ষোভ কী হয়নি। মূল দাবি একটাই। হাসপাতালে চিকিৎসকদের সুরক্ষা জোরদার করতে হবে। তবে এইসবের পরও একের পর এক সরকারি হাসপাতাল থেকে নারী নিগ্রহের ঘটনা প্রকাশ্যে এসেছে।

Calcutta Medical College: কলকাতা মেডিক্যাল কলেজে মহিলা ইন্টার্নকে হেনস্থা মদ্যপের, তুমুল প্রতিবাদ হাসপাতালে
কলকাতা মেডিক্যাল কলেজImage Credit: Tv9 Bangla
| Edited By: | Updated on: Oct 29, 2025 | 11:25 PM
Share

কলকাতা: ফের সরকারি হাসপাতালে মহিলা চিকিৎসককে হেনস্থার অভিযোগ। এবার ঘটনাস্থল কলকাতা মেডিক্যাল কলেজ। সেখানে কর্তব্যরত মহিলা ইন্টার্ন চিকিৎসকে হেনস্থা করার অভিযোগ এক মদ্যপ ব্যক্তির বিরুদ্ধে। এই ঘটনার পরই উত্তাল হাসপাতাল হাসপাতাল চত্বর।

আরজি করে ঘটনার পর চিকিৎসকদের আন্দোলন দেখেছিল এ বাংলা। অনশন-বিদ্রোহ-বিক্ষোভ কী হয়নি। মূল দাবি একটাই। হাসপাতালে চিকিৎসকদের সুরক্ষা জোরদার করতে হবে। তবে এইসবের পরও একের পর এক সরকারি হাসপাতাল থেকে নারী নিগ্রহের ঘটনা প্রকাশ্যে এসেছে। সম্প্রতি, এসএসকেএম হাসপাতালে এক নাবালিকাকে পুরুষ শৌচাগারে নিয়ে গিয়ে শ্লীলতাহানির অভিযোগ প্রকাশ্যে আসে। সেই ঘটনায় গ্রেফতার হন এক বহিরাগত। এর পরপরই একটি বৈঠক ডাকেন মুখ্যমন্ত্রী। বৈঠকটি হয় শনিবার। মুখ্যসচিব মনোজ পন্থের নেতৃত্বে বৈঠকে ছিলেনসরকারি হাসপাতালের অধ্যক্ষ,সুপাররা। একই সঙ্গে ছিলেন কলকাতা পুলিশের কমিশনার সহ সব জেলার জেলাশাসক, সব জেলার পুলিশ সুপাররাও। সংশ্লিষ্ট বৈঠক থেকে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় বারেবারে নিরাপত্তা নিয়ে প্রশ্ন তোলেন। এরপর নির্দেশ দেন একাধিক। মুখ্যমন্ত্রী এও আশঙ্কা করেন তাঁর হাতে থাকা দফতরগুলিতেই এমন ঘটনা ঘটছে। যার দায় বিরোধীরা তাঁর উপর চাপাচ্ছেন।

শনিবারের পর আজ বুধবার। একসপ্তাহও কাটেনি। তার মধ্যেই ফের আবারও নারী নির্যাতনের ঘটনা। আবারও হেনস্থার শিকার ডাক্তারি ইন্টার্ন পড়ুয়া। জানা যাচ্ছে, ইমারজেন্সিতে কাজ করছিলেন ওই চিকিৎসক। সেই সময় পুলিশ একজন অসুস্থ মদ্যপ ব্যক্তিকে নিয়ে আসেন। তারপর থেকেই অভিযুক্ত খারাপ মন্তব্য করতে শুরু করেন। অশ্লীল অঙ্গভঙ্গি করতে শুরু করেন। এরপর ওই ডাক্তারি পড়ুয়া কাঁদতে কাঁদতে বেরিয়ে যান। তারপর পুলিশের কাছে সহায়তা চান। কিন্তু কোনও সহায়তা পাননি বলে অভিযোগ। এরপরই গোটা কলেজেই বিষয়টি জানাজানি হয়। তারপর আজ বাকি পড়ুয়ারা অধ্যক্ষকে ঘেরাও করেন। ডেকে পাঠানো হয় পুলিশকে। জানা যাচ্ছে, রাতে আরও নিরাপত্তা দেওয়া হবে বলে পুলিশ জানিয়েছে।