কলকাতা: “এসআইআর কার্যকরী হলে এই সরকারের কোনও নিস্তার নেই। ১ থেকে ১ কোটি ২০ লক্ষ মানুষ যারা অবৈধভাবে ভোটার হয়ে পশ্চিমবঙ্গের মাটিতে বসে আছে এসআইআর হলে তাদের নাম বাদ যাবে।” সদ্য এ কথা বলতে শোনা গিয়েছিল কেন্দ্রীয় প্রতিমন্ত্রী শান্তনু ঠাকুরকে। এরইমধ্যে নির্বাচন কমিশনের বড় বৈঠকও হয়ে গেল। তারপর থেকেই শোনা যাচ্ছে ১৫ অক্টোবরের পর থেকেই বাংলায় এসআইআর শুরু হয়ে যেতে পারে। এ নিয়ে রাজনৈতিক মহলে যখন চাপানউতোর ক্রমেই তীব্র হচ্ছে তখনই বিজেপির বিরুদ্ধে তোপের পর তোপ দাগতে দেখা গেল মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্য়ায়কে।
মমতার সাফ কথা, “এসআইআর-র কাজ শুরুর আগে বিজেপির একজন কেন্দ্রীয় মন্ত্রী তিনি কী করে বলেন দেড় কোটি ভোটারকে বাদ দিতে হবে! তাহলে কী পার্টি অফিসে বসে পরিকল্পনা তৈরি করেছে? নির্বাচন কমিশনকে দিয়ে স্ট্যাম্প মারবে? নির্বাচন কমিশনের কাছ থেকে আমরা নিরপেক্ষতা আশা করি। সরকার ও বিরোধী দল মিলিয়েই গণতন্ত্র।” এরপরই সোজা টেনে আনেন অসমের প্রসঙ্গ। বারবার তাঁর মুখে শোনা গেল এনআরসি-র কথা। বিগত কয়েক মাস ধরেই বাংলায় আসা একের পর এক এনআরসি-র নোটিস ঘিরেও রাজনৈতিক মহলে জলঘোলা কম হয়নি। কেন অসম থেকে লাগাতার এনআরসি-র নোটিস আসছে সেই প্রশ্ন বারবার তুলেছে তৃণমূল। এদিনও সেই নোটিসের প্রসঙ্গ একাধিকবার তুলতে দেখা যায় মমতাকে। বলেন, “রাজবংশীদের কাছে আগেই এনআরসি-র নোটিস গিয়েছে। সংখ্য়ালঘুদের কাছে গিয়েছে। পরিযায়ী শ্রমিকদের কাছে গেছে।” মমতার সাফ কথা, তিনি এসআইআরের আধারে এনআরসিরই ছায়া দেখছেন।
বিজেপি তথা কেন্দ্রীয় সরকারের বিরুদ্ধে লাগাতার সুর চড়িয়ে বলেন, “অসমেও এনআরসি-র নাম করে কত লক্ষ হিন্দু ভোটারের নাম বাদ দেওয়া হয়েছিল আপানারা দেখেছেন। এখন অসম সরকার যখন এনআরসি-র নোটিস পাঠাচ্ছে তাহলে এটা এসআইআর না এনআরসি? আমি শুনেছি স্বরাষ্ট্র মন্ত্রী নিজে কোনও এক পার্টির মিটিংয়ে নির্দেশ দিয়েছেন। বলেছেন অনেক নাম আমরা বাদ দেব। কিন্তু ওনারা বাদ দেওয়ার কে? আমি মনে করি এটা এনআরসি করার চক্রান্ত চলছে।”
কলকাতা: “এসআইআর কার্যকরী হলে এই সরকারের কোনও নিস্তার নেই। ১ থেকে ১ কোটি ২০ লক্ষ মানুষ যারা অবৈধভাবে ভোটার হয়ে পশ্চিমবঙ্গের মাটিতে বসে আছে এসআইআর হলে তাদের নাম বাদ যাবে।” সদ্য এ কথা বলতে শোনা গিয়েছিল কেন্দ্রীয় প্রতিমন্ত্রী শান্তনু ঠাকুরকে। এরইমধ্যে নির্বাচন কমিশনের বড় বৈঠকও হয়ে গেল। তারপর থেকেই শোনা যাচ্ছে ১৫ অক্টোবরের পর থেকেই বাংলায় এসআইআর শুরু হয়ে যেতে পারে। এ নিয়ে রাজনৈতিক মহলে যখন চাপানউতোর ক্রমেই তীব্র হচ্ছে তখনই বিজেপির বিরুদ্ধে তোপের পর তোপ দাগতে দেখা গেল মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্য়ায়কে।
মমতার সাফ কথা, “এসআইআর-র কাজ শুরুর আগে বিজেপির একজন কেন্দ্রীয় মন্ত্রী তিনি কী করে বলেন দেড় কোটি ভোটারকে বাদ দিতে হবে! তাহলে কী পার্টি অফিসে বসে পরিকল্পনা তৈরি করেছে? নির্বাচন কমিশনকে দিয়ে স্ট্যাম্প মারবে? নির্বাচন কমিশনের কাছ থেকে আমরা নিরপেক্ষতা আশা করি। সরকার ও বিরোধী দল মিলিয়েই গণতন্ত্র।” এরপরই সোজা টেনে আনেন অসমের প্রসঙ্গ। বারবার তাঁর মুখে শোনা গেল এনআরসি-র কথা। বিগত কয়েক মাস ধরেই বাংলায় আসা একের পর এক এনআরসি-র নোটিস ঘিরেও রাজনৈতিক মহলে জলঘোলা কম হয়নি। কেন অসম থেকে লাগাতার এনআরসি-র নোটিস আসছে সেই প্রশ্ন বারবার তুলেছে তৃণমূল। এদিনও সেই নোটিসের প্রসঙ্গ একাধিকবার তুলতে দেখা যায় মমতাকে। বলেন, “রাজবংশীদের কাছে আগেই এনআরসি-র নোটিস গিয়েছে। সংখ্য়ালঘুদের কাছে গিয়েছে। পরিযায়ী শ্রমিকদের কাছে গেছে।” মমতার সাফ কথা, তিনি এসআইআরের আধারে এনআরসিরই ছায়া দেখছেন।
বিজেপি তথা কেন্দ্রীয় সরকারের বিরুদ্ধে লাগাতার সুর চড়িয়ে বলেন, “অসমেও এনআরসি-র নাম করে কত লক্ষ হিন্দু ভোটারের নাম বাদ দেওয়া হয়েছিল আপানারা দেখেছেন। এখন অসম সরকার যখন এনআরসি-র নোটিস পাঠাচ্ছে তাহলে এটা এসআইআর না এনআরসি? আমি শুনেছি স্বরাষ্ট্র মন্ত্রী নিজে কোনও এক পার্টির মিটিংয়ে নির্দেশ দিয়েছেন। বলেছেন অনেক নাম আমরা বাদ দেব। কিন্তু ওনারা বাদ দেওয়ার কে? আমি মনে করি এটা এনআরসি করার চক্রান্ত চলছে।”