AQI
Sign In

By signing in or creating an account, you agree with Associated Broadcasting Company's Terms & Conditions and Privacy Policy.

Winter in Bengal: দমদমে পারদ নামল ১০ ডিগ্রিতে, সত্যিই বরফ পড়বে কলকাতায়? ৫ জানুয়ারি শীতের বড়দিন

West Bengal Weather: ইতিমধ্যেই উত্তর পশ্চিম ভারতে প্রবেশ করেছে পশ্চিমী ঝঞ্ঝা। হিন্দুকুশ পর্বতমালা থেকে আগত হিমশীতল হাওয়ার স্রোত অর্থাৎ জেড স্ট্রিম কিছুটা বাধাপ্রাপ্ত হবে আগামী কয়েকটা দিন। ফলে শনিবার রাত পর্যন্ত সামান্য হলেও পারদ উত্থানের পূর্বাভাস মৌসম ভবনের।

Winter in Bengal: দমদমে পারদ নামল ১০ ডিগ্রিতে, সত্যিই বরফ পড়বে কলকাতায়? ৫ জানুয়ারি শীতের বড়দিন
প্রতীকী ছবি Image Credit: Chatgpt
| Edited By: | Updated on: Dec 31, 2025 | 11:15 AM
Share

কলকাতা: বছর শেষে রাজ্য জুড়ে দাপিয়ে ব্যটিং করছে কনকনে শীত। জেলাজুড়ে হাড়কাঁপানো শীত। বছর শেষে উত্তরের ঠান্ডাকে সমানে সমানে টেক্কা দিচ্ছে পশ্চিমের জেলাগুলি। দার্জিলিংয়ের কাছাকাছি ঠান্ডা বীরভূমে। দার্জিলিংয়ে সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ৪ ডিগ্রি সেলসিয়াস, শ্রীনিকেতনে ৬.৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস। ৭ ডিগ্রি সেলসিয়াসে নামল কল্যাণীর পারদ। এরমধ্যে পশ্চিমের জেলা বাঁকুড়ায় গত এক সপ্তাহের বেশি সময় ধরে তাপমাত্রার ক্রমাগত পতন লক্ষ্য করা যাচ্ছে। ৮ ডিগ্রিতে বাঁকুড়া, বর্ধমানের সর্বনিম্ন তাপমাত্রা। 

অন্য়দিকে বর্ষশেষে জাঁকিয়ে শীতের রেকর্ড দেখা গেল শহর কলকাতায়। ৭ বছরে ডিসেম্বরের শীতলতম দিন দেখল কলকাতা। ১১ ডিগ্রি সেলসিয়াসে নেমে গেল কলকাতার পারদ। তাতেই তৈরি হয়ে গেল নতুন রেকর্ড। ২ দশকের ‘শীতলতম বর্ষশেষ’ দেখা গেল মহানগরে। উত্তর শহরতলির দমদমে পারদ নামল ১০ ডিগ্রিতে। ৯ ডিগ্রিতে ক্যানিং, ঝাড়গ্রামের পারদ। সাগরপাড়ের দিঘাতেও ১০ ডিগ্রির ঠান্ডা। 

এদিকে ইতিমধ্যেই উত্তর পশ্চিম ভারতে প্রবেশ করেছে পশ্চিমী ঝঞ্ঝা। হিন্দুকুশ পর্বতমালা থেকে আগত হিমশীতল হাওয়ার স্রোত অর্থাৎ জেড স্ট্রিম কিছুটা বাধাপ্রাপ্ত হবে আগামী কয়েকটা দিন। ফলে শনিবার রাত পর্যন্ত সামান্য হলেও পারদ উত্থানের পূর্বাভাস মৌসম ভবনের। রাজ্যজুড়েই আগামী ৩ দিনে ২-৩ ডিগ্রি সেলসিয়াস বাড়বে তাপমাত্রা। পশ্চিমী ঝঞ্ঝার প্রভাবে সাময়িক ভাবে কমবে ঠান্ডা। ৫ জানুয়ারির পর আবার স্বমেজাজে ফিরবে শীত, তেমনটাই মনে করছে আবহাওয়া দফতর।

আগামী রবিবার রাত থেকে নিম্নমুখী হতে পারে পারদ। সোমবার ৫ জানুয়ারি থেকে পরবর্তী সোমবার ১২ জানুয়ারি পর্যন্ত পশ্চিমবঙ্গের সর্বত্র নতুন করে তৈরি হতে পারে শৈত্য বলয়। যার পোশাকি নাম পাহাড়ি। এর প্রভাবেই রাজ্যের উত্তর এবং পশ্চিমের কম করে ৬ জেলা পড়তে পারে শৈত্য প্রবাহের কবলে চলে আসতে পারে।