AQI
Sign In

By signing in or creating an account, you agree with Associated Broadcasting Company's Terms & Conditions and Privacy Policy.

Kestopur Student Death: মাথার পিছনে ভারী বস্তু দিয়ে আঘাত? কেষ্টপুর-কাণ্ডে নতুন মোড়

Kestopur Crime: সূত্র মারফত জানা গিয়েছে, মৃত কিশোরদের মধ্যে একজনের মাথার পিছন দিকে ভারী বস্তু দিয়ে আঘাতের চিহ্ন রয়েছে।

Kestopur Student Death: মাথার পিছনে ভারী বস্তু দিয়ে আঘাত? কেষ্টপুর-কাণ্ডে নতুন মোড়
কেষ্টপুর দুই কিশোরকে খুনের অভিযোগ
| Edited By: | Updated on: Sep 07, 2022 | 5:58 PM
Share

কলকাতা ও বারাসত : কেষ্টপুরের জোড়া খুনের ঘটনার তদন্তভার ইতিমধ্যেই সিআইডির হাতে তুলে দেওয়া হয়েছে। এদিকে বুধবার ধৃতদের বারাসত আদালতে পেশ করা হয়েছিল। এদিন তাদের ১৪ দিনের পুলিশি হেফাজতের নির্দেশ দিয়েছে আদালত। আর এরই মধ্যে কেষ্টপুর কাণ্ডে নতুন মোড়। সূত্র মারফত জানা গিয়েছে, মৃত কিশোরদের মধ্যে একজনের মাথার পিছন দিকে ভারী বস্তু দিয়ে আঘাতের চিহ্ন রয়েছে। ময়নাতদন্তের রিপোর্টে নাকি এমনই তথ্য উঠে এসেছে বলে হাসপাতালের অটোপসি সার্জেন সূত্রে জানা গিয়েছে।

উল্লেখ্য, পুলিশি জেরায় ইতিমধ্যেই উঠে এসেছে, যেদিন দুই কিশোরকে অপহরণ করা হয়েছিল, সেই দিনই তাদের খুন করা হয়েছিল তাদের। যে গাড়িটি অপহরণ করার জন্য ব্যবহার করা হয়েছিল, সেটি একটি ‘সেল্ফ ড্রাইভ রেন্টাল’ গাড়ি। অর্থাৎ, এই গাড়ি যিনি ভাড়া নেন, তিনিই চালান। সেক্ষেত্রে বাইরের কোনও চালক গাড়িতে ছিল না। ফলে অপহরণকারীদের কাজ আরও সহজ হয়ে যায়। পুলিশি জেরায় উঠে আসা তথ্য অনুযায়ী, রাতের অন্ধকারে গাড়ির মধ্যেই হত্যা করা হয়েছিল তাদের। এরপর বাসন্তী হাইওয়ে ধরে আরও কিছুটা এগিয়ে গিয়ে দুটি আলাদা আলাদা জায়গায় ফেলে দেওয়া হয়েছিল দুই কিশোরের দেহ। এরপর ওই দুই গাড়িটিতে যাতে কোনও রক্তের দাগ না থাকে, তার জন্য গাড়িটি ভালভাবে ধুয়ে তারপর ফেরত দেওয়া হয়েছিল বলে জানা গিয়েছে।

এদিকে দুই কিশোরকে খুন করার পরেও অভিযুক্তরা পালায়নি। বাগুইআটি এলাকাতেই লুকিয়ে ছিল তারা। দু’জন ছিল বাগুইআটিতে এবং একজন ছিল বিষ্ণুপুর নিউটাউন এলাকায়। উল্লেখ্য, পরবর্তী সময়ে ঘটনায় অন্যতম ধৃত অভিজিতের বয়ান থেকে পুলিশ জানতে পারে খুনের কখা। দেহ কোথায় ফেলে রাখা হয়েছিল, তাও জানতে পারে পুলিশ। এদিন আদালত অভিযুক্তদের ১৪ দিনের পুলিশি হেফাজতের নির্দেশ দিয়েছে। এই ১৪ দিনের মধ্যে ঘটনার পুনর্নির্মাণ করা হবে বলে জানা গিয়েছে। এ ক্ষেত্রে কোনও অস্ত্র ব্যবহার হয়েছে কি না, তা খতিয়ে দেখা হবে।