কলকাতা: তিনি গেলেন, দেখলেন, মমতার পাশে বসে ছবিও তুললেন। দিঘার জগন্নাথ মন্দিরের উদ্বোধনের দিন একই ফ্রেমে দেখা গিয়েছিল দিলীপ-মমতা-রিঙ্কুকে। আর তারপরই যেন এক্কেবারে ভূমিকম্প পদ্ম শিবিরের অন্দরে। তারপর থেকেই বিতর্ক চলছে পুরোদমে। বিগত কয়েকদিন ধরেই দিলীপের বিরুদ্ধে তোপের পর তোপ ধেয়ে আসছে দিলীপের উদ্দেশে। পাল্টা স্ট্রেট ব্যাটে খেলছেন দিলীপও। চাপানউতোরের মধ্য়েই এবার কি দিলীপের বিরুদ্ধে কড়া অবস্থানের পথে বিজেপি? সাংবাদিক বৈঠকেই কঠোর কথা শোনা গেল বিজেপি মুখপাত্র শমীক ভট্টাচার্যের গলাতেও। গত কয়েকদিনের কাদা ছোড়াছুড়ি নিয়ে বলতে গিয়ে শমীক স্পষ্টই বললেন, ‘যা হয়েছে অভিপ্রেত নয়’।
তবে কী দিলীপ ঘোষের বিষয়ে এবার ব্যবস্থা নিতে চলেছে বিজেপি? প্রশ্ন শুনেই সাংবাদিক বৈঠকে শমীক বললেন, “উনি আমাদের দলের সফলতম সভাপতি ছিলেন। বিধায়ক ছিলেন, সাংসদ ছিলেন। তিনি কী করবেন, কী বক্তব্য রাখবেন সেটা তাঁর ব্যক্তিগত সিদ্ধান্ত। দিলীপ ঘোষের ইঙ্গিত, দিলীপ ঘোষের বক্তব্য, বার্তা যদি দলের কিছু থাকে সে বিষয়ে দলের যাঁরা চিন্তা-ভাবনা করার তাঁরা করবেন। সেই দায়িত্ব আমার নয়।” ঠিক এর পরেই তাঁর সংযোজন, “দল পুরো বিষয়ের উপর নজর রাখছে। যা করার দল তা সময়ে করবে। এই ধরনের পরিস্থিতি যাতে বিজেপিতে ভবিষ্যতে না হয় তার জন্য দল ব্যবস্থা নেবে।”
প্রসঙ্গত, তীব্র বিতর্কের আবহে শুক্রবার সন্ধ্যায় টিভি৯ বাংলার স্টুডিয়োতে এসেছিলেন দিলীপ ঘোষ। সেখানে ফের একবার অকপটেই স্পষ্ট করলে নিজের অবস্থান। সাফ বলেন, “আমার পার্টি হিন্দুদের কথা বলবে আর হিন্দুত্বের বিষয় থেকে পালিয়ে যাবে কেন? দিলীপ ঘোষ তো পালিয়ে যায় না।” পাশাপাশি তিনি এক্কেবারে সুকান্তকে টেনে এনে বলেন, “আমাকে যদি আমার সভাপতি বলতো আপনি যাবেন না। তাহলে আমি যেতাম না। আমি জানি বিজেপির কেউ বলতে পারে না মন্দিরে যেও না।” ঠিক এরপরই তাঁর সংযোজন, “যেদিন থেকে রাজনীতিতে পা দিয়েছি সেদিন থেকে যুদ্ধই লড়ছি। কখনও বাইরে, কখনও ভিতরে। লড়তেই হবে। এটাই রাজনীতি। লড়াইটাই তো জীবন। তবে দলের বিরুদ্ধে আমি কোনওদিন লড়িনি।” এমতাবস্থায়, শমীকের বার্তা বিশেষভাবে তাৎপর্যপূর্ণ বলেই মনে করছেন রাজনীতির কারবারিরা। শেষ পর্যন্ত জল কোনদিকে গড়ায় এখন সেটাই দেখার।
কলকাতা: তিনি গেলেন, দেখলেন, মমতার পাশে বসে ছবিও তুললেন। দিঘার জগন্নাথ মন্দিরের উদ্বোধনের দিন একই ফ্রেমে দেখা গিয়েছিল দিলীপ-মমতা-রিঙ্কুকে। আর তারপরই যেন এক্কেবারে ভূমিকম্প পদ্ম শিবিরের অন্দরে। তারপর থেকেই বিতর্ক চলছে পুরোদমে। বিগত কয়েকদিন ধরেই দিলীপের বিরুদ্ধে তোপের পর তোপ ধেয়ে আসছে দিলীপের উদ্দেশে। পাল্টা স্ট্রেট ব্যাটে খেলছেন দিলীপও। চাপানউতোরের মধ্য়েই এবার কি দিলীপের বিরুদ্ধে কড়া অবস্থানের পথে বিজেপি? সাংবাদিক বৈঠকেই কঠোর কথা শোনা গেল বিজেপি মুখপাত্র শমীক ভট্টাচার্যের গলাতেও। গত কয়েকদিনের কাদা ছোড়াছুড়ি নিয়ে বলতে গিয়ে শমীক স্পষ্টই বললেন, ‘যা হয়েছে অভিপ্রেত নয়’।
তবে কী দিলীপ ঘোষের বিষয়ে এবার ব্যবস্থা নিতে চলেছে বিজেপি? প্রশ্ন শুনেই সাংবাদিক বৈঠকে শমীক বললেন, “উনি আমাদের দলের সফলতম সভাপতি ছিলেন। বিধায়ক ছিলেন, সাংসদ ছিলেন। তিনি কী করবেন, কী বক্তব্য রাখবেন সেটা তাঁর ব্যক্তিগত সিদ্ধান্ত। দিলীপ ঘোষের ইঙ্গিত, দিলীপ ঘোষের বক্তব্য, বার্তা যদি দলের কিছু থাকে সে বিষয়ে দলের যাঁরা চিন্তা-ভাবনা করার তাঁরা করবেন। সেই দায়িত্ব আমার নয়।” ঠিক এর পরেই তাঁর সংযোজন, “দল পুরো বিষয়ের উপর নজর রাখছে। যা করার দল তা সময়ে করবে। এই ধরনের পরিস্থিতি যাতে বিজেপিতে ভবিষ্যতে না হয় তার জন্য দল ব্যবস্থা নেবে।”
প্রসঙ্গত, তীব্র বিতর্কের আবহে শুক্রবার সন্ধ্যায় টিভি৯ বাংলার স্টুডিয়োতে এসেছিলেন দিলীপ ঘোষ। সেখানে ফের একবার অকপটেই স্পষ্ট করলে নিজের অবস্থান। সাফ বলেন, “আমার পার্টি হিন্দুদের কথা বলবে আর হিন্দুত্বের বিষয় থেকে পালিয়ে যাবে কেন? দিলীপ ঘোষ তো পালিয়ে যায় না।” পাশাপাশি তিনি এক্কেবারে সুকান্তকে টেনে এনে বলেন, “আমাকে যদি আমার সভাপতি বলতো আপনি যাবেন না। তাহলে আমি যেতাম না। আমি জানি বিজেপির কেউ বলতে পারে না মন্দিরে যেও না।” ঠিক এরপরই তাঁর সংযোজন, “যেদিন থেকে রাজনীতিতে পা দিয়েছি সেদিন থেকে যুদ্ধই লড়ছি। কখনও বাইরে, কখনও ভিতরে। লড়তেই হবে। এটাই রাজনীতি। লড়াইটাই তো জীবন। তবে দলের বিরুদ্ধে আমি কোনওদিন লড়িনি।” এমতাবস্থায়, শমীকের বার্তা বিশেষভাবে তাৎপর্যপূর্ণ বলেই মনে করছেন রাজনীতির কারবারিরা। শেষ পর্যন্ত জল কোনদিকে গড়ায় এখন সেটাই দেখার।