কলকাতা: কারও ছোটবেলা মনে পড়ে যাচ্ছে। কেউ প্রথমবার এমন ক্যান্ডি খাচ্ছেন। তবে সবারই বক্তব্য এক, পালস গোলমোল খেতে খুবই ভাল। টিভি৯ বাংলা ও পালস ক্যান্ডির পুজোয় পালসের ট্যাবলো ঘিরে উন্মাদনার মধ্যে পালস গোলমোল খেয়ে এমনই বলছেন আট থেকে আশি।
গত ২ বছরের অভূতপূর্ব সাফল্যের পর এবার পুজোয় পালসের সিজন থ্রি। এবারের থিম গোল কা মোল, গোলের মূল্য। রাজ্যের কোণায় কোণায় পৌঁছে যাচ্ছে পুজোয় পালসের ট্যাবলো। আর সেই ট্যাবলো যেখানেই যাচ্ছে, সেখানে মানুষের উন্মাদনা চোখে পড়ছে। পথচলতি মানুষজন ট্যাবলোর সামনে দাঁড়িয়ে পড়ছেন। পালস গোলমোলের স্বাদ নিচ্ছেন। পুজো শুরুর আগেই যে পুজোর আমেজ এনে দিচ্ছে তেঁতুলের স্বাদে ভরা পালস গোলমোল, সেটা তাঁদের কথা শুনেই বোঝা যাচ্ছে।
পালস গোলমোল খেয়ে এক স্কুলপড়ুয়ার বক্তব্য, “এই পালস গোলমোলগুলো খেতে খুব সুন্দর। একটু টক টক। তেঁতুলের মতো।” পাশেই দাঁড়িয়েছিলেন এক মহিলা। পালস গোলমোল খেয়ে তিনি বলেন, “এই ফ্লেভারটা প্রথমবার খেলাম। ভালই স্বাদ।” ছাতা মাথায় নিজের গন্তব্যে যাওয়ার পথে ট্যাবলোর সামনে দাঁড়িয়ে পড়েন এক তরুণী। পালস গোলমোল খেয়ে বললেন, “এই গরমের মধ্যে টক-মিষ্টি ব্যাপারটা বেশ ভালই লাগছে।” গোলমোলের স্বাদ নিতে নিতেই এক প্রৌঢ় বললেন, “এটা তেঁতুলের স্বাদ তো। সেই ফ্লেভারটা পাওয়া যাচ্ছে।” বলতে বলতে মুখে হাসি ফুটে উঠল তাঁর।
শুধু কি অন্যধরনের স্বাদ? গোলমোল খেয়ে ছোটবেলার স্মৃতিও মনে পড়ছে অনেকের। পালস গোলমোল খেয়ে স্মৃতির সরণি বেয়ে ছোটবেলায় যেন ফিরে গেলেন এক মহিলা। বললেন, “ছোটবেলায় এমন স্বাদের টফি কিনতাম। এখন আর সেসব পাওয়া যায় না। পালস গোলমোল সেই স্বাদ ফিরিয়ে দিল। ছোটবেলার স্মৃতি ফিরিয়ে দিল। আমার মনে হয়, সব প্রজন্ম এই ক্যান্ডি পছন্দ করবে।”
কলকাতা: কারও ছোটবেলা মনে পড়ে যাচ্ছে। কেউ প্রথমবার এমন ক্যান্ডি খাচ্ছেন। তবে সবারই বক্তব্য এক, পালস গোলমোল খেতে খুবই ভাল। টিভি৯ বাংলা ও পালস ক্যান্ডির পুজোয় পালসের ট্যাবলো ঘিরে উন্মাদনার মধ্যে পালস গোলমোল খেয়ে এমনই বলছেন আট থেকে আশি।
গত ২ বছরের অভূতপূর্ব সাফল্যের পর এবার পুজোয় পালসের সিজন থ্রি। এবারের থিম গোল কা মোল, গোলের মূল্য। রাজ্যের কোণায় কোণায় পৌঁছে যাচ্ছে পুজোয় পালসের ট্যাবলো। আর সেই ট্যাবলো যেখানেই যাচ্ছে, সেখানে মানুষের উন্মাদনা চোখে পড়ছে। পথচলতি মানুষজন ট্যাবলোর সামনে দাঁড়িয়ে পড়ছেন। পালস গোলমোলের স্বাদ নিচ্ছেন। পুজো শুরুর আগেই যে পুজোর আমেজ এনে দিচ্ছে তেঁতুলের স্বাদে ভরা পালস গোলমোল, সেটা তাঁদের কথা শুনেই বোঝা যাচ্ছে।
পালস গোলমোল খেয়ে এক স্কুলপড়ুয়ার বক্তব্য, “এই পালস গোলমোলগুলো খেতে খুব সুন্দর। একটু টক টক। তেঁতুলের মতো।” পাশেই দাঁড়িয়েছিলেন এক মহিলা। পালস গোলমোল খেয়ে তিনি বলেন, “এই ফ্লেভারটা প্রথমবার খেলাম। ভালই স্বাদ।” ছাতা মাথায় নিজের গন্তব্যে যাওয়ার পথে ট্যাবলোর সামনে দাঁড়িয়ে পড়েন এক তরুণী। পালস গোলমোল খেয়ে বললেন, “এই গরমের মধ্যে টক-মিষ্টি ব্যাপারটা বেশ ভালই লাগছে।” গোলমোলের স্বাদ নিতে নিতেই এক প্রৌঢ় বললেন, “এটা তেঁতুলের স্বাদ তো। সেই ফ্লেভারটা পাওয়া যাচ্ছে।” বলতে বলতে মুখে হাসি ফুটে উঠল তাঁর।
শুধু কি অন্যধরনের স্বাদ? গোলমোল খেয়ে ছোটবেলার স্মৃতিও মনে পড়ছে অনেকের। পালস গোলমোল খেয়ে স্মৃতির সরণি বেয়ে ছোটবেলায় যেন ফিরে গেলেন এক মহিলা। বললেন, “ছোটবেলায় এমন স্বাদের টফি কিনতাম। এখন আর সেসব পাওয়া যায় না। পালস গোলমোল সেই স্বাদ ফিরিয়ে দিল। ছোটবেলার স্মৃতি ফিরিয়ে দিল। আমার মনে হয়, সব প্রজন্ম এই ক্যান্ডি পছন্দ করবে।”