AQI
Sign In

By signing in or creating an account, you agree with Associated Broadcasting Company's Terms & Conditions and Privacy Policy.

SSC Group D Recruitment: যোগ্য প্রার্থীদের চাকরি দেওয়ার প্রক্রিয়া শুরু SSC-র, মার্চেই কাউন্সেলিং

SSC Group Recruitment: হাইকোর্টের বিচারপতি অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায়ের একক বেঞ্চ নির্দেশ দিয়েছিল, ১৯১১ জনের চাকরি বাতিল করতে হবে।

SSC Group D Recruitment: যোগ্য প্রার্থীদের চাকরি দেওয়ার প্রক্রিয়া শুরু SSC-র, মার্চেই কাউন্সেলিং
ফাইল ছবি
| Edited By: | Updated on: Feb 25, 2023 | 7:39 AM
Share

কলকাতা: গ্রুপ ডি-তে বাতিল হওয়া শূন্যপদে নিয়োগ প্রক্রিয়া শুরু। প্রথম পর্যায়ে ডেকে পাঠানো হল ৪০ জনকে। ওএমআর শিট বিকৃত করার অভিযোগে হওয়া মামলায় স্কুল সার্ভিস কমিশনের (SSC) গ্রুপ ডি পদে ১৯১১ জনের চাকরি বাতিল করা হয়েছে। সেই সব শূন্যপদে অবিলম্বে নিয়োগের নির্দেশ দিয়েছিলেন কলকাতা হাইকোর্টের (Calcutta High Court) বিচারপতি অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায়। সেই মতো প্রক্রিয়া শুরু করল কমিশন। ২৭ তারিখ কাউন্সেলিংয়ের ইন্টিমেশন লেটার ডাউনলোড করতে হবে চাকরি প্রার্থীদের। ২ মার্চ থেকে কাউন্সেলিং-এর জন্য হাজির হতে হবে নির্দিষ্ট দফতরে। মূলত ওয়েটিং লিস্ট বা অপেক্ষমান তালিকা থেকেই নিয়োগ করার কথা বলা হয়েছিল। এর ফলে অনেক বঞ্চিত প্রার্থী চাকরি পাবেন বলে মনে করা হচ্ছে।

যাঁদের চাকরি বাতিল হয়েছে, তাঁরা হাইকোর্টের ডিভিশন বেঞ্চের দ্বারস্থ হলেও চাকরি বাতিলের নির্দেশে কোনও স্থগিতাদেশ দেওয়া হয়নি। শুধুমাত্র বেতন ফেরানোর যে নির্দেশ ছিল সিঙ্গল বেঞ্চের, সেই নির্দেশে স্থগিতাদেশ দেওয়া হয়। ইতিমধ্যেই সুপ্রিম কোর্টের দ্বারস্থ হয়েছেন চাকরি খোয়াতে বসা সেই গ্রুপ ডি কর্মীরা। আগামী ৩ মার্চ তাঁদের স্পেশাল লিভ পিটিশনের শুনানি হবে সুপ্রিম কোর্টে।

তবে কমিশনের চেয়ারম্যান সিদ্ধার্থ মজুমদার আগেই জানিয়েছিলেন, নতুন নিয়োগের ক্ষেত্রে কমিশন তাড়াহুড়ো করতে চায় না। আবার যাতে কোনও ভুল না হয়ে যায়, সে ব্যাপারেও সতর্ক কমিশন। তাই ধাপে ধাপে এগোবে ১৯১১ টি পদের নিয়োগ প্রক্রিয়া।

মূলত ওএআর শিটের নম্বর বিকৃতির অভিযোগেই এই চাকরি বাতিল হয়। হাইকোর্টে স্কুল সার্ভিস কমিশনের তরফে হলফনামা দিয়ে জানানো হয়েছিল, ২৮২৩ নাইসার রেকর্ডে ছিল। ৪ জনকে শনাক্ত করা যায়নি। এদের মধ্যে ১৯১১ জনের নম্বর এসএসসির সার্ভারে বেশি ছিল। এই ১৯১১ জনের সুপারিশ সঠিক ছিল না। সেই বক্তব্যের পরিপ্রেক্ষিতেই চাকরি বাতিলের নির্দেশ দেওয়া হয়।