
কলকাতা: ৪ ডিসেম্বরের আগেই ডিজিটাইজেশন প্রক্রিয়া শেষ করতে হবে। আবারও স্পষ্ট করে দিল নির্বাচন কমিশন। শুক্রবার জেলা শাসকদের সঙ্গে বৈঠকে বসে জাতীয় নির্বাচন কমিশনের প্রতিনিধি দল। CEC জ্ঞানেশ ভারতী প্রত্যেক জেলাশাসককে স্পষ্ট করে দিয়েছেন, বিএলও-দের বাড়তি চাপ থাকলেও, আগে কাজ শেষ না হলে ডিজিটাইজেশনের পর অন্যান্য কাজ শেষ করতে সমস্যা হবে। বৈঠকে ২৫ নভেম্বর ডেডলাইন বেধে দিয়েছে কমিশন। বিএলও-দের একাংশের বক্তব্য ছিল, ফর্ম ডিজিটাইজড করতেই অনেক সময় লেগে যাচ্ছে। এক একটা ফর্ম ডিজিটাউজড করতে সময় লাগছে ঘণ্টা খানেকের মতো। সেক্ষেত্রে এত কম সময়ের মধ্যে কাজ শেষ করা তাঁদের কাছে চ্যালেঞ্জিং। জাতীয় নির্বাচন কমিশনের প্রতিনিধিদের সামনেও জেলাশাসকদের তরফে এই বিষয়টিকে তুলে ধরা হয়। কিন্তু জাতীয় নির্বাচন কমিশন স্পষ্ট করে দিয়েছে, সময়সীমা বাড়ানো সম্ভব নয়।
কলকাতা: ৪ ডিসেম্বরের আগেই ডিজিটাইজেশন প্রক্রিয়া শেষ করতে হবে। আবারও স্পষ্ট করে দিল নির্বাচন কমিশন। শুক্রবার জেলা শাসকদের সঙ্গে বৈঠকে বসে জাতীয় নির্বাচন কমিশনের প্রতিনিধি দল। CEC জ্ঞানেশ ভারতী প্রত্যেক জেলাশাসককে স্পষ্ট করে দিয়েছেন, বিএলও-দের বাড়তি চাপ থাকলেও, আগে কাজ শেষ না হলে ডিজিটাইজেশনের পর অন্যান্য কাজ শেষ করতে সমস্যা হবে। বৈঠকে ২৫ নভেম্বর ডেডলাইন বেধে দিয়েছে কমিশন। বিএলও-দের একাংশের বক্তব্য ছিল, ফর্ম ডিজিটাইজড করতেই অনেক সময় লেগে যাচ্ছে। এক একটা ফর্ম ডিজিটাউজড করতে সময় লাগছে ঘণ্টা খানেকের মতো। সেক্ষেত্রে এত কম সময়ের মধ্যে কাজ শেষ করা তাঁদের কাছে চ্যালেঞ্জিং। জাতীয় নির্বাচন কমিশনের প্রতিনিধিদের সামনেও জেলাশাসকদের তরফে এই বিষয়টিকে তুলে ধরা হয়। কিন্তু জাতীয় নির্বাচন কমিশন স্পষ্ট করে দিয়েছে, সময়সীমা বাড়ানো সম্ভব নয়।