Bratya Basu: যোগেশে উঠল WE WANT JUSTICE স্লোগান, ব্রাত্যর সামনেই কেঁদে ফেললেন ছাত্রীরা
Bratya Basu: মালা রায়কে পাশে নিয়ে খানিক ক্ষোভের সুরেই ব্রাত্য বলতে থাকেন, “ওরা তো চেঁচাচ্ছে! কথা বলতে চাইলে বলব। আজকে পুজোর দিন, দাবি-দাওয়ার দিন নয়। দাবি থাকলে প্রিন্সিপালকে জানাক। আমরা সমাধান করব।”

কলকাতা: ভিতরে বীণা হাতে সরস্বতী, বাইরে বন্দুক হাতে পাহারা দিচ্ছে পুলিশ। এদিন সকাল থেকেই এই ছবি দেখা যাচ্ছে যোগেশ চন্দ্র ল কলেজে। চাপানউতোরের মধ্যে আসার কথা ছিল শিক্ষামন্ত্রী ব্রাত্য বসুর। দুপুরে এলেন মন্ত্রী। আর মন্ত্রীকে দেখেই কার্যত ক্ষোভে ফেটে পড়লেন পড়ুয়ারা। উঠল উই ওয়ান্ট জাস্টিস স্লোগান। যদিও শুরুতে মন্ত্রী বললেন, “সব ঠিক আছে, কোনও সমস্যা নেই।” তাঁর কথায়, “সব ঠিক আছে। সমস্যা নেই। কোর্টের নির্দেশে পুজো হচ্ছে। প্রন্সিপাল নিজে আছেন। গভর্নিং বডির প্রেসিডেন্ট মালা রায় আছেন। আমরা পুজো দেখব বেরিয়ে যাব। সমস্যা নেই!”
ব্রাত্য যখন সংবাদমাধ্যমের প্রতিনিধিদের সঙ্গে কথা বলছেন তখন গোটা ক্যাম্পাস কার্যত স্লোগানে স্লোগানে মুখর। যদিও কিছু সময়ের মধ্যেই আন্দোলনকারী পড়ুয়াদের খোঁচা দিয়ে ব্রাত্য বললেন, “ওরা তো কথা বলতে চাইছে না। শুধু মিডিয়ার দৃষ্টি আকর্ষণ করতে চাইছে। ভাল করে ছবি দেখান।”
মালা রায়কে পাশে নিয়ে খানিক ক্ষোভের সুরেই ব্রাত্য বলতে থাকেন, “ওরা তো চেঁচাচ্ছে! কথা বলতে চাইলে বলব। আজকে পুজোর দিন, দাবি-দাওয়ার দিন নয়। দাবি থাকলে প্রিন্সিপালকে জানাক। আমরা সমাধান করব। কিন্তু, ওরা তো কথা বলতে চাইছে না। শুধু মিডিয়ার দৃষ্টি আকর্ষণ করতে চাইছে।” যদিও এরইমধ্যে এক ছাত্রীর সঙ্গে কথাও বলেন ব্রাত্য। কাঁদতে কাঁদতে ওই ছাত্রী স্পষ্ট জানান তাঁরা কথা বলতে চান। পাল্টা ব্রাত্য বলেন, তাহলে কথা বলতে দিচ্ছ না কেন? আন্দোলনকারীদের মধ্যে চারজনকে প্রিন্সিপালের ঘরেও আসতে বলেন।





