Srijato: ‘….কী সহজে ভুলে গেলে ঋণ!’, বাংলাদেশের পরিস্থিতিতে গর্জে উঠলেন শ্রীজাত, প্রতি শব্দে খোঁটা
Srijato: সম্প্রতি বাংলাদেশের একটা ছবি ভাইরাল হয়। বাংলাদেশের ঢাকায় অবস্থিত বাংলাদেশ ইউনিভার্সিটি অব ইঞ্জিনিয়ারিং অ্যান্ড টেকনোলজি বিশ্ববিদ্যালয়ের ঠিক প্রবেশ পথেই বিছিয়ে রাখা ভারতের পতাকা এবং সেটাকে মাড়িয়ে সেখানে প্রবেশ করছেন ছাত্ররা। আর এই ছবিতে গর্জে উঠেছে ভারত।

সম্প্রতি বাংলাদেশের একটা ছবি ভাইরাল হয়। বাংলাদেশের ঢাকায় অবস্থিত বাংলাদেশ ইউনিভার্সিটি অব ইঞ্জিনিয়ারিং অ্যান্ড টেকনোলজি বিশ্ববিদ্যালয়ের ঠিক প্রবেশ পথেই বিছিয়ে রাখা ভারতের পতাকা এবং সেটাকে মাড়িয়ে সেখানে প্রবেশ করছেন ছাত্ররা। আর এই ছবিতে গর্জে উঠেছে ভারত। তাতেই প্রতিবাদে সোচ্চার শ্রীজাত। বাংলাদেশের পরিস্থিতির এক চুলও পরিবর্তন হয়নি। জ্বলছে আগুন, বেপরোয়া চলছে লুঠতরাজ।
শ্রীজাত এদিন তাঁর কবিতার মাধ্যমে জল বণ্টন থেকে ওপার বাংলা থেকে এই দেশে এসে চিকিৎসার সুবিধা নেওয়া সব কিছুকেই খোঁচা দেন। শ্রীজাতর এই পোস্টে অনেকেই নিজের মতামত ব্যক্ত করেছেন। একজন লিখেছেন, “ওই ছবিটা চোখের সামনে ভাসছে, আর ভাসলেই অসুস্থ বোধ করছি। আর তার পরেই আপনার এই কবিতা, যেন জ্বালা জুড়ালো খানিক..এই কারনেই শ্রদ্ধা করি আপনাকে।” আরেকজন লিখেছেন, “”মর্মে মর্মে আঘাতিল বিদ্যুতের কষা,,”,জীবনের একটা সময়ে,,দেশ আর গান নিয়ে হেড -টেল করার সময় ভেবেছিলাম,,কোন দিকে যাই,,,,এক দাদা বলেছিলো,” পুলিশ এর থার্ড ডিগ্ৰী,ফোর্থ ডিগ্ৰী,মেথড apply হবে,নিতে পারবি ত ?”? অন্য দাদা বলেছিলো ,” তুই বরং গানটাই মন,দিয়ে কর,,”” করা হয়নি কিছুই,, তবে ক্ষমা কখনোই দেশের থেকে বড়ো না,,,আর এখানে ক্ষমা তো ” ক্ষীণ দুর্বলতা,” সুতরাং প্রয়োজনে নিষ্ঠুর হব,,,তোমার কবিতা কে শিরোধার্য করে ,শেষ জীবনে না হয় ,পতাকা বুকে নিয়ে ,মুচকি হেসে চলে যাবো,,,তোমার বলিষ্ঠ লেখনীকে কুর্নিশ।”

