AQI
Sign In

By signing in or creating an account, you agree with Associated Broadcasting Company's Terms & Conditions and Privacy Policy.

RG Kar mass resignation of doctors: আরজি করের সিনিয়র চিকিৎসকদের গণ ইস্তফার বিষয়ে জানে না রাজ্য!

RG Kar mass resignation of doctors: ১০ দফা দাবিতে ধর্মতলায় অনশন করছেন জুনিয়র ডাক্তাররা। কিন্তু, প্রশাসনের তরফে ১০ দফা দাবি নিয়ে কোনও পদক্ষেপ করা হয়নি বলে অভিযোগ। এই আবহে এদিন একসঙ্গে গণ ইস্তফা দেন ৫০ জন সিনিয়র চিকিৎসক। নবান্ন সূত্রে খবর, এভাবে গণ ইস্তফা দেওয়া যায় না। ব্যক্তিগতভাবে ইস্তফা দিতে হয়।

RG Kar mass resignation of doctors: আরজি করের সিনিয়র চিকিৎসকদের গণ ইস্তফার বিষয়ে জানে না রাজ্য!
মঙ্গলবার গণ ইস্তফা দেন আরজি করের ৫০ জন সিনিয়র চিকিৎসক
| Edited By: | Updated on: Oct 08, 2024 | 11:25 PM
Share

কলকাতা: জুনিয়র ডাক্তারদের পাশে দাঁড়ানোর বার্তা। একসঙ্গে গণ ইস্তফা দিয়েছেন আরজি করের ৫০ জন সিনিয়র চিকিৎসক। কিন্তু, আরজি করে চিকিৎসকরা আদৌ গণ ইস্তফা দিয়েছেন কি না, সে সম্পর্কে কোনও তথ্য এখনও রাজ্য সরকার পায়নি। তাই এই বিষয়ে এখনই সিদ্ধান্ত নেওয়ার কথা ভাবছে না প্রশাসন।

১০ দফা দাবিতে ধর্মতলায় অনশন করছেন জুনিয়র ডাক্তাররা। কিন্তু, প্রশাসনের তরফে ১০ দফা দাবি নিয়ে কোনও পদক্ষেপ করা হয়নি বলে অভিযোগ। এই আবহে এদিন একসঙ্গে গণ ইস্তফা দেন ৫০ জন সিনিয়র চিকিৎসক। নবান্ন সূত্রে খবর, এভাবে গণ ইস্তফা দেওয়া যায় না। ব্যক্তিগতভাবে ইস্তফা দিতে হয়। সেই ইস্তফা গৃহীত হলে, সরকারি সুযোগ সুবিধা পাওয়া যায় না। ভবিষ্যতে সরকারি চাকরি পেতেও সমস্যা হয়।

মঙ্গলবার নবান্নে রাজ্যের ২৩টি মেডিক্যাল কলেজ এবং কলকাতার ৩টি মেডিক্যাল কলেজের অধ্যক্ষদের নিয়ে বৈঠকে বসেছিলেন রাজ্যের মুখ্যসচিব মনোজ পন্থ। সোমবারের পর এদিনও ‘‌রাত্তিরের সাথী’‌ প্রকল্প নিয়ে পর্যালোচনা বৈঠকে বসেছিলেন মুখ্যসচিব। নবান্নে গিয়েছিলেন আরজি করের অধ্যক্ষ মানসকুমার বন্দ্যোপাধ্যায়। সূত্রের খবর আরজি করের অধ্যক্ষকে নিরাপত্তাজনিত কারণে ডেকে পাঠানো হয়েছিল। গণ ইস্তফা নিয়ে কোন‌ও কথা হয়নি।

এদিকে, সিনিয়র চিকিৎসকদের এই গণ ইস্তফা নিয়ে কটাক্ষ করেছেন তৃণমূল মুখপাত্র কুণাল ঘোষ। এক্স হ্যান্ডলে তিনি লেখেন, “যে কয়েকজন ডাক্তার সরকারি হাসপাতালে বিনা নোটিসে কাজ বন্ধের রাজনীতি করছেন, তাঁদের অনেকে বেসরকারি হাসপাতালে, চেম্বারে রোগী দেখা বন্ধ করছেন না কোন স্বার্থে? সরকারি পরিষেবা হয়রান করে রোগীদের বেসরকারি ক্ষেত্রে ঠেলে দিচ্ছেন কারা, চিনে রাখুন।”