AQI
Sign In

By signing in or creating an account, you agree with Associated Broadcasting Company's Terms & Conditions and Privacy Policy.

Patuli Police Station: ‘কমরেড…শূন্য ছিলিস, শূন্য থাকবি’, বললেন পাটুলি থানার ওসি তীর্থঙ্কর দে

Patuli OC: নিজের ফেসবুকে পোস্ট করে তীর্থঙ্কর দে লিখেছেন, "একটা কথা ছিল কমরেড, তোরা দিন রাত যাই জাগিস না কেন শূন্য ছিলিস শূন্যই থাকবি।" এ দিকে, এই ঘটনার পর ওই ওসিকে সতর্ক করল লালবাজার। একজন পুলিশ আধিকারিক এধরনের পোস্ট করতে পারেন না বলেও জানিয়ে দিয়েছে কলকাতা পুলিশের সদর দফতর।

Patuli Police Station: 'কমরেড...শূন্য ছিলিস, শূন্য থাকবি', বললেন পাটুলি থানার ওসি তীর্থঙ্কর দে
বিতর্ক বাড়ালেন টালা থানার ওসিImage Credit: Tv9 Bangla
| Edited By: | Updated on: Sep 12, 2024 | 9:10 PM
Share

কলকাতা: বামেরা শূন্য! এই কথা তো রাজনৈতিক দলগুলি আকছাড় ব্যবহার করে। তা বলে উর্দি পরা এক পুলিশ আধিকারিক কি এই মন্তব্য করতে পারেন? সোশ্যাল মিডিয়ায় বামেদের নিশানা করে করা হয়েছে এমনই বিতর্কিত পোস্ট। সেই পোস্ট করলেন আবার পুলিশ আধিকারিক। সিপিএম-এর দাবি, ওই ব্যক্তি পাটুলি থানার ওসি। কোনও পুলিশ আধিকারিক কি রাজনৈতিক দলকে উদ্দেশ্য করে এহেন মন্তব্য করতে পারে?

কী লিখছেন ওই পুলিশ আধিকারিক?

নিজের ফেসবুকে পোস্ট করে তীর্থঙ্কর দে লিখেছেন, “একটা কথা ছিল কমরেড, তোরা দিন রাত যাই জাগিস না কেন শূন্য ছিলিস শূন্যই থাকবি।” সূত্রের খবর, এই ঘটনার পর ওই ওসিকে সতর্ক করেছে লালবাজার। একজন পুলিশ আধিকারিক এধরনের পোস্ট করতে পারেন না বলেও জানিয়ে দিয়েছে কলকাতা পুলিশের সদর দফতর। শুধু তাই নয়, ওই ওসির বিরুদ্ধে ডিপার্টমেন্টাল প্রসেডিংস-এর সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।

কিন্তু প্রশ্ন উঠছে একজন ওসি কেন এই কাণ্ড ঘটালেন?

বিগত এক সপ্তাহ ধরে একাধিক ঘটনা ঘটেছে পাটুলিতে। দু’দিন আগে বামপন্থীদের সঙ্গে পাটুলি থানার আধিকারিকদের হাতাহাতি পর্যন্ত হয়। পরিস্থিতি উত্তপ্ত হয়ে ওঠে। তারপর থেকেই পাটুলি থানার ওসির বিরুদ্ধে স্লোগান ওঠে। এই বিষয়ের উপর ভিত্তি করেই কি তীর্থঙ্কর অতি সক্রিয় হয়ে উঠলেন? তার যদিও সদুত্তর মেলেনি।

এ দিকে, এই ঘটনায় সরব হয়েছেন বামেরা। সিপিএম নেতা সৃজন ভটাচার্য ওসির পোস্টটিকে সমাজ মাধ্যমে রিপোস্ট করেছেন। তিনি লিখেছেন, ‘সদ্যসমাপ্ত লোকসভা ভোটের সময়েও তৃণমূলের ভোট লুঠে,গুণ্ডামিতে ষড়যন্ত্রকারী,বামপন্থী কর্মীদের উপর মিথ্যা মামলা ও অকথ্য অত্যাচারের পাণ্ডা। এই ধরনের লোকেরাই সন্দীপ ঘোষদের বেড়ে উঠতে সাহায্য করে।’