কলকাতা: চোখের সামনে একাধিক চ্যালেঞ্জ। তৃতীয়বার ক্ষমতায় ফিরে বারংবার ‘ধাক্কা’। আর এই সব মিলিয়েই সোমবার তৃণমূলের বার্ষিক ২১ জুলাইয়ের সভা। ধর্মতলায় ইতিমধ্যেই পৌঁছে গিয়েছে কর্মী-সমর্থকেরা। আদালতের নির্দেশ, ৮টার মধ্য়ে মিছিল শেষ করতে হবে। তাই সেই মতোই ভোর থেকেই সারি সারি বাসে করে একুশের সভায় উপস্থিত হয়েছে রাজ্যের প্রায় সকল অংশের নেতা-কর্মীরা। অপেক্ষা শুধু একটাই, পরের বছরের বিধানসভা নির্বাচনের আগে কোন দিকে থাকবে তৃণমূলের অভিমুখ। তা জানা যাবে সোমেই।
অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়: গত বছরের একুশে জুলাইকেও ছাপিয়ে গেছে।
অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়: বিজেপি ও তৃণমূল সম্মুখ সমরে লড়ছে। তফাৎ হল মডিয়ার একাংশ, বিচার ব্য়বস্থার একাংশ, পেগাসাস কাজে লাগিয়েও বিজেপি জিততে পারেনি। কারণ আমাদের মতো কর্মী ওদের নেই।
অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়: ২০২৪ এর একুশে জুলাইয়ে বলেছিলাম আপনারা প্রস্তুত হন। আজ থেকে ষোলো-সতেরো মাস আগে তৃণমূল ব্রিগেডের ডাক দেয়। এক সপ্তাহের ব্য়বধানে লোকে ভরিয়ে দিয়েছিলাম।
অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়: এই উত্তর কলকাতায় বিদ্যাসাগরের মূর্তি বলে, রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরকে বামপন্থী প্রোডাক্ট বলে এই বিজেপি বাংলা বিরোধী। বাংলায় কথা বললে কীসের জ্বালা? এখানে জেতেননি বলে? আমি বলেছিলাম ৫০ পেরবে না বিজেপি। আমি দায়িত্ব নিয়ে বলছি, যে ভাবে বাংলার মানুষকে লাঞ্ছিত করছে … যেগুলো এখনো রয়েছে তাঁদের ঝেঁটিয়ে বঙ্গোপসাগরে ফেলতে হবে।
অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়: বাংলার ভোটার লিস্টে কারচুপি করতে দেব না। একশো দিনের টাকা আটকে রেখেছেন। আসাম ফরেস্ট ট্রাইবুনালকে দিয়ে চিঠি পাঠিয়ে বাঙালিকে বলেছে বাংলাদেশি। আমরা বাংলাতেই কথা বলছি।
অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়: আগে জয় শ্রীরাম বলতো? আজ বলছে জয় মা দূর্গা, জয় মা কালী। লিখে রাখুন ছাব্বিশের পর জয় বাংলা বলাবো। এখন যে জয় মা দূর্গা বলতে হচ্ছে? এটাই বাংলার মানুষের জয়। ইনকাম ট্যাক্স লাগিয়ে যে দুর্গাপুজো বন্ধ করতে চেয়েছিলেন? বুঝবেন মানুষ কী করবে।
অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়: ২১-এর আগে বলেছিলাম খেলা হবে, আজ বলছি পদ্মফুল উপড়ে ফেলতে হবে। বাঙালি বাংলায় কথা বললেই বলছে বাংলাদেশি। মাছ খাওয়া নিয়ে বাঙালিকে ব্যাঙ্গ করে। আমরা দরকারে পার্লামেন্টে বাংলায় কথা বলব দেখি কার গায়ে জ্বালা। তোমাদের কথায় বাংলার মানুষ উঠবে বসবে? গলা কেটে দিলেও জয় বাংলা বেরবো।
অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়: বিজেপি একদিকে ইডিকে লাগাচ্ছে, অন্য দিকে মানুষের ভোটাধিকার কাড়ছে। আমরা বৈষম্যে বিশ্বাসী নই। আমাদের এই মাটিতে দুর্গাপুজো-কালীপুজো ছটপুজো সব হয়। এই বাংলায় আঁচড় কেটে অশান্ত করা যাবে না। আগুন নিয়ে যে খেলবে সেই জ্বলে পুড়ে ছাড়বে। এক ইঞ্চি জমি ছাড়া যাবে না।
অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়: আমরা কোনওদিন প্রতিহিংসার রাজনীতি করেছি? বিজেপি যেখানে জিতেছে সেখানে কি মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় রূপশ্রী, কণ্যাশ্রী বন্ধ করেছেন? আমরা প্রতিহিংসার রাজনীতি করি না। ছাব্বিশে এদের শূন্য করতে হবে।
দেবলীনা তৃণা
বিস্তারিত পড়ুন: Trina and Devlina Kumar 21st July: সাদা কুর্তি-শাড়িতে দেবলীনা-তৃণারা, হাসি মুখে বললেন, “দিদির থেকে সব সময় ভাল কিছু আশা করি”
সোনারপুরের হৃদিকা দাস বিরল স্নায়ু রূপে আক্রান্ত। ১৬ কোটি টাকা প্রয়োজন সুস্থ করতে। জীবন ভান্ডার নিয়ে অসুস্থ হৃদিকার জন্য ক্রাউড ফান্ডিং করছেন প্রতীকী মুখ্যমন্ত্রী।
জীবন ভান্ডার হাতে প্রতীকী মুখ্যমন্ত্রী
হাওড়ায় সাধারণের ভিড়েই দেখা গিয়েছে হুগলির সাংসদ রচনা বন্দ্য়োপাধ্য়ায়কে। এদিন সভায় যোগ দেওয়ার পূর্বে তিনি বলেন, ‘মানুষের পাশে থাকব। আজকের দিনে মঞ্চে নিশ্চয়ই যাব। এত অগুনতি মানুষ ধর্মতলার দিকে যাচ্ছে। তাদের পাশে দাঁড়ানো আমাদের দায়িত্ব।’
মিছিলের আকারে কাতারে কাতারে মানুষজন পৌঁছে গিয়েছে ফেরির দিকে। এবার সেখান থেকে ধর্মতলার পথে। এই ভিড়ের মাঝে ধর্মতলার পথ ধরেছেন হুগলির সাংসদ রচনা বন্দ্যোপাধ্যায়ও।
শিয়ালদহ স্টেশনে আগত কর্মী-সমর্থকদের যাতে কোনও অসুবিধা না হয়, সেই ব্যাপারটা নিজের তত্ত্ববধানে নিয়ে দেখভালের কাজে নেমে পড়েছেন হাবড়ার তৃণমূল বিধায়ক জ্যোতিপ্রিয় মল্লিক। এদিন তিনি বলেন, ‘আমাদের একমাত্র দল, যাদের বুথ লেভেলের কমিটি রয়েছে। এটা কারওর নেই। মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় কী বার্তা দিচ্ছেন, তা জানতেই এত কর্মীরা ছুটে আসছেন।’
জ্য়োতিপ্রিয়র পাশেই বসেছিলেন জীবনকৃষ্ণ সাহাও। তিনি একুশের সভার দিনেও কেন্দ্রের দিকে বন্দুক তাক করে রয়েছেন। জীবনকৃষ্ণের অভিযোগ, ‘গত দু’দিন ধরে সময়ের আগেই ট্রেন স্টেশনে পৌঁছে যাচ্ছিল। আজ সময় পেরিয়ে গেলেও ট্রেনের দেখা নেই। সবাই সব কিছুই বোঝেন।’
জ্যোতিপ্রিয় মল্লিক
আদালতে নির্দেশেই মান্যতা। শহরের মোড়ে মোড়ে দাঁড়িয়েছে পুলিশ। সাফ জানিয়ে দেওয়া হয়েছে, যানজট নিয়ন্ত্রণে রাখতে হবে। তাই সকাল ৯টা থেকে ১১টার মধ্য়ে কোনও মিছিল নয়। যা মেটানোর, তা মেটাতে হবে ৮টার মধ্য়েই। সোমের সাতসকালে নজরে এল সেই ছবিটাই। গত বছরের তুলনায় সময়ের আগেই ধর্মতলার দিকে মিছিল করে বেরিয়ে পড়েছেন সমর্থকরা। মেয়ো রোডে প্রতি বছর ৯টার সময় যে ভিড় থাকে। এই বছর তা ধরা পড়ল সকাল সাড়ে ৬টায়।
শহিদ স্মরণে শয়ে শয়ে বাস অভিষেকের গড় ডায়মন্ড হারবার থেকে রওনা দিয়েছে ধর্মতলার দিকে। স্থানীয় সূত্রে জানা গিয়েছে, প্রতিটি বুথ থেকে একটি করে বাস ছাড়া হয়েছে। মোট বাসের সংখ্যা প্রায় ৩০০। যাতে চেপে ধর্মতলা যাচ্ছেন ৩০ হাজার কর্মী-সমর্থক।
কোথাও উঠছে অভিষেকের সমর্থনে স্লোগান। কারওর বুকে আবার মমতার ছবি। রাজ্যের সমস্ত জেলার নেতা-কর্মী এসে পৌঁছেছেন ধর্মতলার একুশে জুলাইয়ের সভা মঞ্চে।
কলকাতা: চোখের সামনে একাধিক চ্যালেঞ্জ। তৃতীয়বার ক্ষমতায় ফিরে বারংবার ‘ধাক্কা’। আর এই সব মিলিয়েই সোমবার তৃণমূলের বার্ষিক ২১ জুলাইয়ের সভা। ধর্মতলায় ইতিমধ্যেই পৌঁছে গিয়েছে কর্মী-সমর্থকেরা। আদালতের নির্দেশ, ৮টার মধ্য়ে মিছিল শেষ করতে হবে। তাই সেই মতোই ভোর থেকেই সারি সারি বাসে করে একুশের সভায় উপস্থিত হয়েছে রাজ্যের প্রায় সকল অংশের নেতা-কর্মীরা। অপেক্ষা শুধু একটাই, পরের বছরের বিধানসভা নির্বাচনের আগে কোন দিকে থাকবে তৃণমূলের অভিমুখ। তা জানা যাবে সোমেই।
অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়: গত বছরের একুশে জুলাইকেও ছাপিয়ে গেছে।
অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়: বিজেপি ও তৃণমূল সম্মুখ সমরে লড়ছে। তফাৎ হল মডিয়ার একাংশ, বিচার ব্য়বস্থার একাংশ, পেগাসাস কাজে লাগিয়েও বিজেপি জিততে পারেনি। কারণ আমাদের মতো কর্মী ওদের নেই।
অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়: ২০২৪ এর একুশে জুলাইয়ে বলেছিলাম আপনারা প্রস্তুত হন। আজ থেকে ষোলো-সতেরো মাস আগে তৃণমূল ব্রিগেডের ডাক দেয়। এক সপ্তাহের ব্য়বধানে লোকে ভরিয়ে দিয়েছিলাম।
অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়: এই উত্তর কলকাতায় বিদ্যাসাগরের মূর্তি বলে, রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরকে বামপন্থী প্রোডাক্ট বলে এই বিজেপি বাংলা বিরোধী। বাংলায় কথা বললে কীসের জ্বালা? এখানে জেতেননি বলে? আমি বলেছিলাম ৫০ পেরবে না বিজেপি। আমি দায়িত্ব নিয়ে বলছি, যে ভাবে বাংলার মানুষকে লাঞ্ছিত করছে … যেগুলো এখনো রয়েছে তাঁদের ঝেঁটিয়ে বঙ্গোপসাগরে ফেলতে হবে।
অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়: বাংলার ভোটার লিস্টে কারচুপি করতে দেব না। একশো দিনের টাকা আটকে রেখেছেন। আসাম ফরেস্ট ট্রাইবুনালকে দিয়ে চিঠি পাঠিয়ে বাঙালিকে বলেছে বাংলাদেশি। আমরা বাংলাতেই কথা বলছি।
অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়: আগে জয় শ্রীরাম বলতো? আজ বলছে জয় মা দূর্গা, জয় মা কালী। লিখে রাখুন ছাব্বিশের পর জয় বাংলা বলাবো। এখন যে জয় মা দূর্গা বলতে হচ্ছে? এটাই বাংলার মানুষের জয়। ইনকাম ট্যাক্স লাগিয়ে যে দুর্গাপুজো বন্ধ করতে চেয়েছিলেন? বুঝবেন মানুষ কী করবে।
অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়: ২১-এর আগে বলেছিলাম খেলা হবে, আজ বলছি পদ্মফুল উপড়ে ফেলতে হবে। বাঙালি বাংলায় কথা বললেই বলছে বাংলাদেশি। মাছ খাওয়া নিয়ে বাঙালিকে ব্যাঙ্গ করে। আমরা দরকারে পার্লামেন্টে বাংলায় কথা বলব দেখি কার গায়ে জ্বালা। তোমাদের কথায় বাংলার মানুষ উঠবে বসবে? গলা কেটে দিলেও জয় বাংলা বেরবো।
অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়: বিজেপি একদিকে ইডিকে লাগাচ্ছে, অন্য দিকে মানুষের ভোটাধিকার কাড়ছে। আমরা বৈষম্যে বিশ্বাসী নই। আমাদের এই মাটিতে দুর্গাপুজো-কালীপুজো ছটপুজো সব হয়। এই বাংলায় আঁচড় কেটে অশান্ত করা যাবে না। আগুন নিয়ে যে খেলবে সেই জ্বলে পুড়ে ছাড়বে। এক ইঞ্চি জমি ছাড়া যাবে না।
অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়: আমরা কোনওদিন প্রতিহিংসার রাজনীতি করেছি? বিজেপি যেখানে জিতেছে সেখানে কি মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় রূপশ্রী, কণ্যাশ্রী বন্ধ করেছেন? আমরা প্রতিহিংসার রাজনীতি করি না। ছাব্বিশে এদের শূন্য করতে হবে।
দেবলীনা তৃণা
বিস্তারিত পড়ুন: Trina and Devlina Kumar 21st July: সাদা কুর্তি-শাড়িতে দেবলীনা-তৃণারা, হাসি মুখে বললেন, “দিদির থেকে সব সময় ভাল কিছু আশা করি”
সোনারপুরের হৃদিকা দাস বিরল স্নায়ু রূপে আক্রান্ত। ১৬ কোটি টাকা প্রয়োজন সুস্থ করতে। জীবন ভান্ডার নিয়ে অসুস্থ হৃদিকার জন্য ক্রাউড ফান্ডিং করছেন প্রতীকী মুখ্যমন্ত্রী।
জীবন ভান্ডার হাতে প্রতীকী মুখ্যমন্ত্রী
হাওড়ায় সাধারণের ভিড়েই দেখা গিয়েছে হুগলির সাংসদ রচনা বন্দ্য়োপাধ্য়ায়কে। এদিন সভায় যোগ দেওয়ার পূর্বে তিনি বলেন, ‘মানুষের পাশে থাকব। আজকের দিনে মঞ্চে নিশ্চয়ই যাব। এত অগুনতি মানুষ ধর্মতলার দিকে যাচ্ছে। তাদের পাশে দাঁড়ানো আমাদের দায়িত্ব।’
মিছিলের আকারে কাতারে কাতারে মানুষজন পৌঁছে গিয়েছে ফেরির দিকে। এবার সেখান থেকে ধর্মতলার পথে। এই ভিড়ের মাঝে ধর্মতলার পথ ধরেছেন হুগলির সাংসদ রচনা বন্দ্যোপাধ্যায়ও।
শিয়ালদহ স্টেশনে আগত কর্মী-সমর্থকদের যাতে কোনও অসুবিধা না হয়, সেই ব্যাপারটা নিজের তত্ত্ববধানে নিয়ে দেখভালের কাজে নেমে পড়েছেন হাবড়ার তৃণমূল বিধায়ক জ্যোতিপ্রিয় মল্লিক। এদিন তিনি বলেন, ‘আমাদের একমাত্র দল, যাদের বুথ লেভেলের কমিটি রয়েছে। এটা কারওর নেই। মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় কী বার্তা দিচ্ছেন, তা জানতেই এত কর্মীরা ছুটে আসছেন।’
জ্য়োতিপ্রিয়র পাশেই বসেছিলেন জীবনকৃষ্ণ সাহাও। তিনি একুশের সভার দিনেও কেন্দ্রের দিকে বন্দুক তাক করে রয়েছেন। জীবনকৃষ্ণের অভিযোগ, ‘গত দু’দিন ধরে সময়ের আগেই ট্রেন স্টেশনে পৌঁছে যাচ্ছিল। আজ সময় পেরিয়ে গেলেও ট্রেনের দেখা নেই। সবাই সব কিছুই বোঝেন।’
জ্যোতিপ্রিয় মল্লিক
আদালতে নির্দেশেই মান্যতা। শহরের মোড়ে মোড়ে দাঁড়িয়েছে পুলিশ। সাফ জানিয়ে দেওয়া হয়েছে, যানজট নিয়ন্ত্রণে রাখতে হবে। তাই সকাল ৯টা থেকে ১১টার মধ্য়ে কোনও মিছিল নয়। যা মেটানোর, তা মেটাতে হবে ৮টার মধ্য়েই। সোমের সাতসকালে নজরে এল সেই ছবিটাই। গত বছরের তুলনায় সময়ের আগেই ধর্মতলার দিকে মিছিল করে বেরিয়ে পড়েছেন সমর্থকরা। মেয়ো রোডে প্রতি বছর ৯টার সময় যে ভিড় থাকে। এই বছর তা ধরা পড়ল সকাল সাড়ে ৬টায়।
শহিদ স্মরণে শয়ে শয়ে বাস অভিষেকের গড় ডায়মন্ড হারবার থেকে রওনা দিয়েছে ধর্মতলার দিকে। স্থানীয় সূত্রে জানা গিয়েছে, প্রতিটি বুথ থেকে একটি করে বাস ছাড়া হয়েছে। মোট বাসের সংখ্যা প্রায় ৩০০। যাতে চেপে ধর্মতলা যাচ্ছেন ৩০ হাজার কর্মী-সমর্থক।
কোথাও উঠছে অভিষেকের সমর্থনে স্লোগান। কারওর বুকে আবার মমতার ছবি। রাজ্যের সমস্ত জেলার নেতা-কর্মী এসে পৌঁছেছেন ধর্মতলার একুশে জুলাইয়ের সভা মঞ্চে।