Dhupguri: শনিবার ছিল শপথগ্রহণ, আর আজ সেই চিঠি প্রাপ্তি নির্মলের?

Nirmal Chandra Roy: তৃণমূল সূত্রে খবর আজই নির্মলবাবু রাজভবনের থেকে পাঠানো শপথগ্রহণের চিঠি হাতে পেয়েছেন। সেই চিঠি হাতে পাওয়ার পরই ধূপগুড়ি বিধানসভা উপনির্বাচনের নবনির্বাচিত প্রার্থী নির্মলবাবু যোগাযোগ করেন রাজ্যের পরিষদীয় মন্ত্রী তথা শাসক দলের বর্ষীয়ান বিধায়ক শোভনদেব চট্টোপাধ্যায়ের সঙ্গে। গোটা বিষয়টি পরিষদীয় মন্ত্রীকে জানান নির্মলচন্দ্র।

Dhupguri: শনিবার ছিল শপথগ্রহণ, আর আজ সেই চিঠি প্রাপ্তি নির্মলের?
তৃণমূল বিধায়ক নির্মলচন্দ্র রায়।Image Credit source: TV9 Bangla
Follow Us:
| Edited By: | Updated on: Sep 25, 2023 | 9:59 PM

কলকাতা: শপথ গ্রহণের কথা ছিল ২৩ সেপ্টেম্বর। অর্থাৎ, গত শনিবার। আর ধূপগুড়ির জয়ী তৃণমূল প্রার্থী নির্মলচন্দ্র রায়ের সেই শপথ গ্রহণের চিঠি প্রাপ্তি হয়েছে আজ। অর্থাৎ সোমবার। যখন তাঁর হাতে বিধায়ক পদে শপথগ্রহণের চিঠি গিয়ে পৌঁছল, তার ৪৮ ঘণ্টা আগেই পেরিয়ে গিয়েছে শপথ গ্রহণের সময়। জানা যাচ্ছে, নির্মলচন্দ্রের শপথ গ্রহণের চিঠিটি লেখা হয়েছিল ২১ সেপ্টেম্বর। তারপর রাজভবন থেকে সেটি পাঠানো হয় ২২ সেপ্টেম্বর। আর ঠিক তার পরের দিনই, অর্থাৎ ২৩ তারিখ ছিল শপথগ্রহণ। অথচ, তৃণমূল সূত্রে খবর আজই নির্মলবাবু রাজভবনের থেকে পাঠানো শপথগ্রহণের চিঠি হাতে পেয়েছেন।

সেই চিঠি হাতে পাওয়ার পরই ধূপগুড়ি বিধানসভা উপনির্বাচনের নবনির্বাচিত প্রার্থী নির্মলবাবু যোগাযোগ করেন রাজ্যের পরিষদীয় মন্ত্রী তথা শাসক দলের বর্ষীয়ান বিধায়ক শোভনদেব চট্টোপাধ্যায়ের সঙ্গে। গোটা বিষয়টি পরিষদীয় মন্ত্রীকে জানান নির্মলচন্দ্র। এরপরে শোভনদেবের প্রতিক্রিয়া, “একজন নতুন বিধায়ক হয়েছেন। তিনি এলাকার উন্নয়ন করবেন। মানুষের কাজ করবেন, তা তো স্বাভাবিক। কিছু মানুষের শংসাপত্র তো দিতে পারবেন। কিন্তু রাজ্যপাল কেন এমন করছেন বুঝতে পারছি না। জানি না কেন এমন হচ্ছে।”

তৃণমূল সূত্রে দাবি করা হচ্ছে, রাজ্যপাল তো ডাক বিভাগ সম্পর্কে সবটাই জানেন। তাহলে কেন ২৩ তারিখ শপথ গ্রহণের বিষয়ে শেষ মুহূর্তে ২২ তারিখ চিঠি পাঠানো হল? শেষ মুহূর্তে এই গোটা ব্যবস্থা কেন হল, তা নিয়ে প্রশ্ন তুলতে শুরু করেছেন শাসক দলের একাংশ।

উল্লেখ্য, সোমবারই রাজ্যপাল সিভি আনন্দ বোসকে একটি চিঠি পাঠিয়েছেন রাজ্যের পরিষদীয় মন্ত্রী শোভনদেব চট্টোপাধ্যায়। অবিলম্বে যাতে ধূপগুড়ি বিধানসভা উপনির্বাচনে জয়ী প্রার্থীর বিধায়ক পদে শপথ গ্রহণের ব্যবস্থা করা হয়, সেই অনুরোধ জানিয়ে রাজ্যপাল চিঠি পাঠিয়েছেন তিনি।