Sign In

By signing in or creating an account, you agree with Associated Broadcasting Company's Terms & Conditions and Privacy Policy.

Kunal Ghosh: চোর চোর স্লোগান, উড়ে এল জুতো, চাকরিপ্রার্থীদের সামনেই ব্রাত্যকে ফোন ‘অবিচল’ কুণালের

Kunal Ghosh: বিকাল সাড়ে তিনটে নাগাদ চাকরিপ্রার্থীদের ধরনা মঞ্চে যান তৃণমূল মুখপাত্র কুণাল ঘোষ। তিনি এলাকায় যায় উত্তপ্ত হয়ে ওঠে গোটা এলাকা। ক্যামেরার সামনেই চোর ধরো জেলে ভরো স্লোগান তুলতে থাকেন কৌস্তভ। স্লোগানে স্লোগানে সরগরম হয়ে ওঠে গান্ধী মূর্তির পাদদেশ।

Kunal Ghosh: চোর চোর স্লোগান, উড়ে এল জুতো, চাকরিপ্রার্থীদের সামনেই ব্রাত্যকে ফোন 'অবিচল' কুণালের
ধরনা মঞ্চে কুণাল Image Credit source: TV-9 Bangla
Follow Us:
| Edited By: | Updated on: Dec 09, 2023 | 5:24 PM

কলকাতা: হাজার দিনে পা দিয়েছে এসএলএসটি-র চাকরিপ্রার্থীদের আন্দোলন। এদিন সকাল থেকেই নতুন উদ্যোমে আন্দোলনের ঝাঁঝ বাড়িয়েছেন চাকরিপ্রার্থীরা। মাথা মুড়িয়েও প্রতিবাদ জানিয়েছেন একাধিক চাকরিপ্রার্থী। গিয়েছেন রাজনৈতিক ব্যক্তিত্বরা। গিয়েছে বামেরা, গিয়েছেন বামফ্রন্ট চেয়ারম্যান বিমান বসু, গিয়েছেন কংগ্রেস নেতা কৌস্তভ বাগচি। এদিকে এরইমধ্যে বিকাল সাড়ে তিনটে নাগাদ চাকরিপ্রার্থীদের ধরনা মঞ্চে যান তৃণমূল মুখপাত্র কুণাল ঘোষ। তিনি এলাকায় যায় উত্তপ্ত হয়ে ওঠে গোটা এলাকা। ক্যামেরার সামনেই চোর ধরো জেলে ভরো স্লোগান তুলতে থাকেন কৌস্তভ। স্লোগানে স্লোগানে সরগরম হয়ে ওঠে গান্ধী মূর্তির পাদদেশ। কুণালের দিকে জুতোও ছোড়া হয়।  

কুণালকে দেখেই ক্ষোভে ফুঁসতে ফুঁসতে কৌস্তভ বলেন, “সরকারি দলের প্রতিনিধিরা এখানে কী নাটক করতে এসেছেন? যদি হিম্মত থাকে তাহলে সরকারের কাউকে নিয়োগপত্র দিয়ে পাঠাক। আসলে একটাই কথা বলতে হবে চোর ধরো আর জেলে ভরো।” এদিকে কুণাল যখন ঢুকছেন তখন মঞ্চে বক্তব্য রাখছেন বিমান বসু। তখনই কুনাল ঘোষকে একেবারে বিমানের মুখোমুখি দাঁড়িয়ে পড়তে দেখা যায়। 

তবে ধরনা মঞ্চে যাওয়ার পরে দীর্ঘক্ষণ চাকরিপ্রার্থীদের সঙ্গে কথা বলতে দেখা যায় কুণালকে। যদিও তখনও পিছন থেকে উঠছে লাগাতার স্লোগান। তবে চাকরিপ্রার্থীদের মতে, নিয়োগের প্রয়োজন রয়েছে। তাই শুধু কথা বলে কিছু হবে না। চাই দ্রুত নিয়োগ। এখন দেখার কুণাল আগমণে ধরনা মঞ্চে চাকরিপ্রার্থীদের মনে নতুন কোনও আশার সঞ্চার হয় কি না! সূত্রের খবর, এদিন মঞ্চ থেকে দাঁড়িয়েই শিক্ষামন্ত্রী ব্রাত্য বসুর সঙ্গে ফোনে কথা বলেন কুণাল। এরপরই এক চাকরিপ্রার্থী বলছেন, “আমরা চাকরির ব্যাপারে আশাবাদী। এখন দেখা যাক কী হয়। আশা রাখছি নতুন বছরেই হয়তো সুখবর পাব।”