AQI
Sign In

By signing in or creating an account, you agree with Associated Broadcasting Company's Terms & Conditions and Privacy Policy.

Humayun Kabir: তৃণমূল নেতারা রাতের অন্ধকারে ভেট পাঠায় শুভেন্দুর বাড়িতে: হুমায়ুন কবীর

Humayun Kabir: বিধায়ক হুমায়ুন কবীর বলেন, "কার সঙ্গে কার কথা হচ্ছে, যারা নেতা হয়ে বসে রয়েছে এই জেলার, তাঁদেরকে জিজ্ঞাসা করুন। দিনের বেলায় সারাদিন তৃণমূলে, বড় বড় পদ নিয়ে বসে রয়েছেন, তাঁরা কেন শুভেন্দু অধিকারীর বাড়িতে রাতের অন্ধকারে ভেট পাঠান? এই জেলার কতজন এমএলএ-এর সঙ্গে শুভেন্দুর কত রকম যোগাযোগ রয়েছে, অনুসন্ধান করে দেখুন।"

Humayun Kabir: তৃণমূল নেতারা রাতের অন্ধকারে ভেট পাঠায় শুভেন্দুর বাড়িতে: হুমায়ুন কবীর
বাঁ দিকে, ভরতপুরের বিধায়ক হুমায়ুন কবীর, ডানদিকে, রেজিনগরের বিধায়ক রবিউল আলম চৌধুরীImage Credit: TV9 Bangla
| Edited By: | Updated on: May 27, 2025 | 5:01 PM
Share

কলকাতা: শুভেন্দু অধিকারীর বাড়িতে রাতের অন্ধকারে ভেট পাঠাচ্ছেন তৃণমূল নেতাদেরই একাংশ। বিস্ফোরক অভিযোগ করেছেন ভরতপুরের বিধায়ক হুমায়ুন কবীর। হুমায়ুন কবীরের এই বক্তব্যকে চ্যালেঞ্জ করেছেন আরও এক তৃণমূল বিধায়ক রবিউল আলম চৌধুরী। তাঁর বক্তব্য, এই দাবি সত্যতা হুমায়ুনকে প্রমাণ করতে হবে। কারা ভেট পাঠাচ্ছেন, তাঁদের নাম প্রকাশ্যে আনতে হবে। এদিকে, তৃণমূলের গৃহযুদ্ধে তাল ঠুকছে বাম বিজেপি-সহ বিরোধীরা।

কী বলছেন ভরতপুরের বিধায়ক? 

বিধায়ক হুমায়ুন কবীর বলেন, “কার সঙ্গে কার কথা হচ্ছে, যারা নেতা হয়ে বসে রয়েছে এই জেলার, তাঁদেরকে জিজ্ঞাসা করুন। দিনের বেলায় সারাদিন তৃণমূলে, বড় বড় পদ নিয়ে বসে রয়েছেন, তাঁরা কেন শুভেন্দু অধিকারীর বাড়িতে রাতের অন্ধকারে ভেট পাঠান? এই জেলার কতজন এমএলএ-এর সঙ্গে শুভেন্দুর কত রকম যোগাযোগ রয়েছে, অনুসন্ধান করে দেখুন।”

হুমায়ুনের এহেন মন্তব্যের পর স্বাভাবিকভাবেই রাজনৈতিক শোরগোল তৈরি হয়েছে। তাঁকে চ্যালেঞ্জ করেছেন  রেজিনগরের তৃণমূল বিধায়ক রবিউল আলম চৌধুরি। তিনি বলেন, “কার সঙ্গে কী যোগাযোগ রয়েছে, তা তো আমরা জানি না। আর যদি থাকে, তাঁদের নামগুলো বলা উচিত বলে আমি মনে করি। কারা কারা বিজেপির সঙ্গে যোগাযোগ রাখে, তা আরও পরিষ্কার হয়ে যাবে।”

এরই মধ্যে ঘোলা জলে  মাছ ধরতে নেমে পড়েছে বিজেপি। বিজেপি বিধায়ক সুব্রত মৈত্র আরও বিতর্কে উসকে দিয়ে বলেছেন, “হুমায়ুন নিজেই শুভেন্দুর সঙ্গে যোগাযোগ রাখছেন না তো?”  তিনি বলেন, “হুমায়ুন তো অনেক কিছুই আশা করেছিলেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের কাছ থেকে, কিছুই তো পাননি। ওনার বর্তমান অবস্থা খুব খারাপ, না সভাপতি হতে পারলেন, না চেয়ারম্যান হতে পারলেন। স্ট্যান্ডিং কমিটির চেয়ারম্যান করে রেখে দেওয়া হয়েছে। তাই মাঝেমধ্যেই সংবাদমাধ্য়মের সামনে বিষোদগার করতে শুরু করেছেন।”