AQI
Sign In

By signing in or creating an account, you agree with Associated Broadcasting Company's Terms & Conditions and Privacy Policy.

Calcutta University: যাদবপুরের পর এবার কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়, সিন্ডিকেট বৈঠকে আপত্তি রাজ্যের

Calcutta University: যেহেতু বিশ্ববিদ্যালয়ের স্থায়ী উপাচার্য নেই, তাই রাজ্য সরকারের থেকে অনুমতি না নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয়ের সিন্ডিকেট বৈঠক ডাকা আইন বিরুদ্ধ বলে দাবি বিকাশ ভবনের। কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ের রেজিস্ট্রারকে চিঠি পাঠিয়ে বিকাশ ভবন জানিয়ে দিয়েছে, আগামিকালের সিন্ডিকেট বৈঠকের জন্য উচ্চ শিক্ষা দফতর থেকে কোনও অনুমতি দেওয়া হয়নি।

Calcutta University: যাদবপুরের পর এবার কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়, সিন্ডিকেট বৈঠকে আপত্তি রাজ্যের
কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়Image Credit: TV9 Bangla
| Edited By: | Updated on: Dec 11, 2023 | 10:03 PM
Share

কলকাতা: যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়ের পর এবার কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়কে চিঠি পাঠাল শিক্ষা দফতর। কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ের সিন্ডিকেট বৈঠকে আপত্তি জানিয়ে রেজিস্ট্রারকে চিঠি পাঠাল বিকাশ ভবন। আগামিকাল (মঙ্গলবার) কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ের সিন্ডিকেট বৈঠক হওয়ার কথা রয়েছে। যেহেতু বিশ্ববিদ্যালয়ের স্থায়ী উপাচার্য নেই, তাই রাজ্য সরকারের থেকে অনুমতি না নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয়ের সিন্ডিকেট বৈঠক ডাকা আইন বিরুদ্ধ বলে দাবি বিকাশ ভবনের। কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ের রেজিস্ট্রারকে চিঠি পাঠিয়ে বিকাশ ভবন জানিয়ে দিয়েছে, আগামিকালের সিন্ডিকেট বৈঠকের জন্য উচ্চ শিক্ষা দফতর থেকে কোনও অনুমতি দেওয়া হয়নি।

বিকাশ ভবন থেকে পাঠানো ওই চিঠিতে এও স্মরণ করিয়ে দেওয়া হয়েছে যে কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ে বর্তমানে কোনও স্থায়ী উপাচার্য নেই। বর্তমানে শান্তা দত্ত দে কেবলমাত্র উপাচার্যের কাজকর্ম সামলাচ্ছেন। এমন অবস্থায় রাজ্য সরকারের অনুমতি ছাড়া সিন্ডিকেট বৈঠক ডাকা পশ্চিমবঙ্গ বিশ্ববিদ্যালয় আইন, ২০১৯-এর পরিপন্থী বলেই চিঠিতে উল্লেখ করা হয়েছে। যদিও এই চিঠির বিষয়ে কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষের তরফে এখনও পর্যন্ত কোনও প্রতিক্রিয়া পাওয়া যায়নি। তবে কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ের সিন্ডিকেট বৈঠক ঘিরে শিক্ষা দফতরের এই আপত্তি নিয়ে নতুন করে চর্চা শুরু হয়েছে শিক্ষা মহলে।

উল্লেখ্য, এর আগে যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়ের এক্সিকিউটিভ কাউন্সিলের বৈঠকেও এই একই ইস্যুতে বার বার নিজেদের আপত্তির কথা জানিয়েছিল শিক্ষা দফতর। একাধিকবার এই ইস্যুতে চিঠিও পাঠানো হয়েছিল যাদবপুরে। বলা হয়েছিল, যেহেতু স্থায়ী উপাচার্য নেই, তাই যাদবপুরের বর্তমান ভারপ্রাপ্ত উপাচার্য এক্সিকিউটিভ কাউন্সিলের বৈঠক ডাকতে পারেন না। সম্প্রতি আবার যাদবপুরের ভারপ্রাপ্ত উপাচার্য বুদ্ধদেব সাউ-সহ বিশ্ববিদ্যালয়ের অন্যান্য আধিকারিকদের সঙ্গে নিয়ে বিকাশ ভবনে গিয়েছিলেন। শিক্ষামন্ত্রী ব্রাত্য বসুর সঙ্গে তাঁদের বৈঠকও হয়েছিল।