Men Jewellery: হাত বালা নাকি পোশাকে ব্রোচ, অষ্টমীর লুকে কীভাবে আনবেন আভিজাত্যের ছোঁয়া?
Men Jewellery: বিশেষ করে অষ্টমীতে পাজ্ঞাবির সঙ্গে যদি মানানসই গয়না পরেন তাহলে তো কথাই নেই। চোখ ফেরাতে পারবে না প্রেমিকাও। কী কী গয়না পরতে পারেন? রইল টিপস।
‘গয়না’ শব্দটা শুনলেই আমাদের অজান্তেই মাথায় আসে মহিলাদের কথা। গলায় হার, পায়ে নোলক, হাতের বালা, মাথায় টিকলি, আরও কত কি আছে, তা বলে শেষ করা যাবে না। তবে মহিলা হলেই তিনি গয়না পরতে পারবেন আর পুরুষরা পারবে না এমন ধারণা কিন্তু একদম অমূলক। পুরুষদের গয়না পরলে বেশ মানায়। আমাদের পূর্বপুরুষদের দিকে তাকালেই তা বোঝা যায়। বিশেষ করে অষ্টমীতে পাজ্ঞাবির সঙ্গে যদি মানানসই গয়না পরেন তাহলে তো কথাই নেই। চোখ ফেরাতে পারবে না প্রেমিকাও। কী কী গয়না পরতে পারেন? রইল টিপস।
ব্রোচ – আপনি যদি বেশি গয়না পরতে স্বাছন্দ বোধ না করেন, তা হলে কেবল ব্রোচ করতে পারে কামাল। পাঞ্জাবির উপরে বুকের বাঁ দিকে বা ডান দিকে যে দিকে ইচ্ছা লাগিয়ে নিন এটি। দেখবেন আপনার সাজে আসবে আভিজাত্যের ছোঁয়া। ব্রোচ আপনি সোনার কিনতে পারেন বা চাইলে অন্য কোনও ধাতুরও হতে পারে। চেন ছাড়া বা চেন দেওয়া, যেমন খুশি ব্রোচ পরতে পারেন।
আংটি – হাতের আংটি কিন্তু অনায়াসে বাড়িয়ে দিতে পারে সাজ পোশাকের কেতা। সে সোনা, রুপো হোক বা অন্য কিছুর। এমনকি আজকাল বাজারে চলতি মেটালের আংটিও কিন্তু বেশ ভাল। ধুতি-পাঞ্জাবি সঙ্গে আঙুলে আংটি, ব্যস তাহলেই হল।
হার – পাঞ্জাবির উপরে একটি হার থাকলে কিন্তু দারুণ মানায়। পাঞ্জাবি-ধুতি পরলে সঙ্গে গলায় রাখুন একটি সরু সোনার হার। আর যদি পরেন শেরওয়ানি, তা হলে বড় মুক্তোর হারও পরতে পারেন। আপনার দিক থেকে চোখ ফেরানো দায় হয়ে উঠবে।
পকেট ঘড়ি – পাঞ্জাবির সঙ্গে হাত ঘড়ি তো সকলেই পরেন। আপনি বরং সাজে আনুন নতুন চমক। হাতে নয় ঘড়ি রাখুন পকেটে। ভাববেন না তাহলে তো কেউ দেখেতেই পাবে না। চেন দেওয়া পকেট ঘড়িগুলি কিন্তু আপনার কেতায় আনবে কলকাতার বাবু কালচারের ঝলক
বালা -হ হাতে বালা পরলে কিন্তু ছেলেদের বেশ মানায়। কনুই অবধি গোটানো পাঞ্জাবির হাতা এবং যে কোনও একটি হাতে একটি লোহার বালা। সঙ্গে যদি দৃশ্যমান থাকে আপনার হাতের পেশির তা হলে তো কথাই নেই। এক নিমেষে নজর কাড়বে আপনার পুজো লুক।