Physical Touch In Your Marriage: ঝগড়া নয়, সুস্থ সম্পর্কের চিহ্ণ যৌনতাই! দম্পতিদের জন্য বিশেষ টিপস
Physical Intimacy: জোর করে নয়, যৌনমিলন হোক আনন্দের। সেখানে প্রাধান্য দিন দুজনের ইচ্ছেকেই। মন থেকে নিজেকে উজাড় করে দিলে তবেই মুহূর্ত উপভোগ করতে পারবেন...

Sex And Intimacy: সুস্থ সম্পর্কের নেপথ্যে গুরুত্বপূর্ণ ভুমিকা থাকে যৌনতার, যদিও অধিকাংশ দম্পতিই সম্পর্কে যৌনতাকে আড়াল করে রাখেন। বিষয়টি নিয়ে খোলামেলা কথা বলা তো দূরে থাক, উচ্চারণ করতেও যেন কুন্ঠাবোধ করেন। এদিকে সম্পর্কের সুস্থতা বজায় রাখার জন্য প্রতিটি দম্পতিরই যৌনতা আবশ্যক। সব দম্পতিরই কর্তব্য তাঁর সঙ্গীর ফ্যান্টাসি, যৌন চাহিদা এবং প্রত্যাশা পূরণ করা। যৌনজীবন (Sex Life) নিয়ে স্বামী-স্ত্রী উভয়েরই নির্দিষ্ট কিছু ইচ্ছে থাকে। সময় এবং বয়সের সঙ্গে সঙ্গে যা পরিবর্তিত। আর তাই চেষ্টা করুন বয়স থাকতেই নিজেদের এই সব যৌন ফ্যান্টাসি পূরণের। জোর করে নয়, যৌন-মিলন হোক আনন্দের। নইলে সম্পর্কে অন্যরকম প্রভাব পড়ে। ভুল বোঝাবুঝি বাড়ে। দম্পতিদের জন্য রইল বিশেষ সেক্স টিপস।
নিজের চাহিদা স্পষ্ট করুন- সঙ্গীর কাছ থেকে আপনার প্রত্যাশা যেমন স্পষ্ট করে নেবেন, তেমনই তিনি কি চাইছেন তা-ও জানতে ভুলবেন না। সঙ্গীরও কিছু নিজস্ব যৌন ইচ্ছে থাকতে পারে। গুরুত্ব দিন তাঁর ইচ্ছেতেও। বিছানায় একক উত্তেজনা নয়, তা তৈরি হোক দু’জনের মধ্যেই। নিজেদের ফ্যান্টসি নিয়ে খোলাখুলি কথা বলুন। এতে দূরত্ব কমবে। দু’জনের কাছেই উপভোগ্য হবে যৌনতা।
অযথা চাপ নয়- যৌন মিলনের সময় নিজের সুখের জন্য সঙ্গীর উপর অযথা চাপ দেবেন না। এতে দু’জনের মধ্যেকার দূরত্ব বাড়বে। বরং মিলনকালে দু’জনেই দু’জনকে সম্পূর্ণ সঙ্গ দিন। ব্যথা কিংবা যন্ত্রণার নয়, যৌন মিলন হোক আনন্দের। মন থেকে হালকা থাকলে তবেই কিন্তু নিজেকে উজাড় করে দিতে পারবেন। আর আপনার সঙ্গীও এই প্রশংসা করবে এই বিশেষ পারফরম্যান্সের। বাড়বে ভালবাসা। প্রসঙ্গত উল্লেখ্য সম্প্রতি বৈবাহিক ধর্ষণকে কেন্দ্র করে দিল্লি হাইকোর্টের দ্বিধাবিভক্ত পর্যবেক্ষণ দিয়েছে। গত সপ্তাহে দিল্লি হাইকোর্টের ডিভিশন বেঞ্চের দুই বিচারপতি ভিন্ন মত পোষণ করেছেন। বিচারপতি রাজীব শাকধের বৈবাহিক ধর্ষণকে অপরাধ হিসেবে গণ্য করার পক্ষে মত দেন। বিচারপতি হরি শঙ্কর তাঁর সঙ্গে সহমত পোষণ করলেন না। মামলাটি এবার সুপ্রিম কোর্টে যাবে।
ঘনিষ্ঠতাকেই দিন অগ্রাধিকার– ব্যস্ত জীবনে কারোরই নিজের জন্য বিশেষ সময় থাকে না। দিনের শেষে ক্লান্ত শরীরটাকে কোনও রকমে বিছানায় এলিয়ে দিতে পারলেই হল। সেখানে না থাকে সেক্স না কোনও উত্তেজনা। এভাবে দিনের পর দিন চলতে থাকলে যৌন ইচ্ছেটাই মরে যায়। আর তাই দিনের শেষে কিছুটা সময় একে অন্যকে জড়িয়ে থাকাটাও কিন্তু খুব গুরুত্বপূর্ণ। সেই সময়টা থাক শুধুই একান্ত। যাবতীয় ফোন, সোশ্যাল মিডিয়া থেকে দূরে সরে ‘আদুরে-আলাপ’ সারুন নিজেদের মত করে। শুনতে ক্লিশে হলেও রোজ একবার করে পার্টনারকে বলুন- ‘I LOVE YOU’।

তাড়াহুড়ো নয়- বিছানায় তাড়াহুড়ো নয়, বরং অপেক্ষা করুন ক্লাইম্যাক্সের জন্য়। শরীরের প্রতিটি অঙ্গকে নিজে অনুভব করুন। অনুভব করান সঙ্গীকেও। নিজেদের মধ্যেকার সংবেদনশীলতা যত বাড়াতে পারবেন ততই বাড়বে উত্তেজনা। তবেই সম্পূর্ণ ভাবে উপভোগ করতে পারবেন যৌনতা।
