AQI
Sign In

By signing in or creating an account, you agree with Associated Broadcasting Company's Terms & Conditions and Privacy Policy.

Sunil Gavaskar: ইন্দোরের পিচ ‘খারাপ’ কেন, ক্ষোভে ফেটে পড়লেন সানি!

Border-Gavaskar Trophy, Indore Pitch: নিজের রিপোর্টে ম্যাচ রেফারি ব্রড লিখেছেন, 'পিচ খুবই শুকনো। বল থমকে যাচ্ছে। বল ঠিকঠাক পড়ে ব্যাটে আসছে না। কোনও ভারসাম্যই নেই। সেই সঙ্গে অসমান বাউন্স ছিল। প্রথম থেকেই স্পিনাররা সাহায্য পেয়েছেন। ম্যাচের পঞ্চম বল থেকেই পিচ ভাঙতে শুরু করেছিল। এরপর খেলা গড়ালে পিচের হাল আরও খারাপ হত'।

Sunil Gavaskar: ইন্দোরের পিচ 'খারাপ' কেন, ক্ষোভে ফেটে পড়লেন সানি!
Image Credit: twitter
| Edited By: | Updated on: Mar 05, 2023 | 8:00 AM
Share

ইন্দোর: প্রথম দু-ম্য়াচের মতোই ইন্দোর টেস্টও আড়াই দিনে শেষ হয়ে গিয়েছে। যার পরই ইন্দোরের পিচকে ‘নিম্নমানের’ বলে সিদ্ধান্ত দিয়েছে আইসিসি। আর তাতেই ক্ষোভে ফেটে পড়েছেন প্রাক্তন ভারতীয় ব্যাটার সুনীল গাভাসকর (Sunil Gavaskar)। আন্তর্জাতিক ক্রিকেট নিয়ামক সংস্থা আইসিসি (ICC) নাগপুর ও দিল্লির পিচকে গড়পড়তা বলে অভিহিত করেছিল। তার পরই ইন্দোরের পিচকে খারাপ বলে আখ্যা দিয়েছে তারা। ম্যাচ রেফারি ক্রিস ব্রড তাঁর রিপোর্টে এই পিচকে ‘খারাপ’ বলে গণ্য করেছেন। ইন্দোরের এই স্টেডিয়ামকে তিনটি ‘ডি মেরিট’ পয়েন্ট দিয়েছে আইসিসি। কিন্তু এই সিদ্ধান্তে খুশি নন সুনীল গাভাসকর। এই সিদ্ধান্তের বিরুদ্ধে গিয়ে কী বললেন তিনি? বিস্তারিত জানুন TV9 Bangla-য়।

ইন্দোরের পিচকে খারাপ আখ্যা দেওয়ার সিদ্ধান্তকে কঠোর বলে মনে করছেন সানি। এমনকি উদাহরণ হিসেবে অস্ট্রেলিয়ার গাব্বার পিচের কথাও তুলে ধরছেন তিনি। একটি সংবাদসংস্থাকে দেওয়া সাক্ষাৎকারে গাভাসকর বলেছেন, “গাবার সেই ম্যাচ মাত্র ২ দিনে শেষ হয়েছিল। তখন কোথায় ছিল আইসিসির পিচ এবং আউটফিল্ড মনিটরিং প্রসেস? ক’টা ডি মেরিট পয়েন্ট দিয়েছিল তারা গাব্বার সেই পিচকে? ইন্দোরের পিচকে তিনটি ডি মেরিট পয়েন্ট দেওয়া খুবই কঠোর একটি সিদ্ধান্ত। হ্যাঁ এটা ঠিক, বল অনেক বেশি টার্ন করেছে, কিন্তু সেটি একেবারেই বিপজ্জনক নয়। দ্বিতীয় ইনিংসে মাত্র এক উইকেট হারিয়ে ৭৬ রান তুলে নিয়েছে অজিরা। এই দেখেই বোঝা যায় যে পিচ ধীরে ধীরে ভালো হচ্ছিল। তার পরও কেন এই সিদ্ধান্ত”!

নিজের রিপোর্টে ম্যাচ রেফারি ব্রড লিখেছেন, ‘পিচ খুবই শুকনো। বল থমকে যাচ্ছে। বল ঠিকঠাক পড়ে ব্যাটে আসছে না। কোনও ভারসাম্যই নেই। সেই সঙ্গে অসমান বাউন্স ছিল। প্রথম থেকেই স্পিনাররা সাহায্য পেয়েছেন। ম্যাচের পঞ্চম বল থেকেই পিচ ভাঙতে শুরু করেছিল। এরপর খেলা গড়ালে পিচের হাল আরও খারাপ হত’।