Indian Cricket Team: ভয়ঙ্কর তাণ্ডব শুরু বেরিলের, বার্বাডোজে আতঙ্কে ভারতীয় দল
ICC MEN’S T20 WC 2024: বার্বাডোজে টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ ফাইনালে মুখোমুখি হয়েছিল ভারত ও দক্ষিণ আফ্রিকা। রুদ্ধশ্বাস ম্যাচে প্রোটিয়াদের ৭ রানে হারিয়ে টি-টোয়েন্টিতে দ্বিতীয় বার বিশ্বসেরা ভারত। সেলিব্রেশনও হয়েছে। কিন্তু এরপরই সমস্যায় ভারতীয় দল। বেরিল ঘূর্ণিঝড়ের কারণে প্রধান বিমানবন্দর বন্ধ রাখা হয়েছে। পুরোপুরি লকডাউন ঘোষণা করা হয়েছে বেরিলের সতর্কতায়।
আবহাওয়ার পূর্বাভাসে এমনটাই ছিল। বার্বাডোজে আটকে রয়েছে ভারতীয় দল। সেখানে ভয়ঙ্কর ঘূর্ণিঝড় বেরিলের তাণ্ডব শুরু। বিশ্বকাপ কভার করতে অনেক সাংবাদিকও গিয়েছেন। তারাও আটকে সেখানে। টিমকে নিয়ে চিন্তায় বোর্ড সচিব জয় শাহ। পরিস্থিতি কতক্ষণে স্বাভাবিক হবে, নিশ্চিত নয়। ভারতীয় দলের সকলেই প্রার্থনায়, দ্রুত বেরিলের তাণ্ডব থেমে যাক। দ্রুত দেশে ফিরতে মুখিয়ে রয়েছে বিশ্বজয়ী ভারতীয় দল।
বার্বাডোজে টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ ফাইনালে মুখোমুখি হয়েছিল ভারত ও দক্ষিণ আফ্রিকা। দু-দলই অপরাজিত থেকে ফাইনাল খেলতে নেমেছিল। রুদ্ধশ্বাস ম্যাচে প্রোটিয়াদের ৭ রানে হারিয়ে টি-টোয়েন্টিতে দ্বিতীয় বার বিশ্বসেরা ভারত। সেলিব্রেশনও হয়েছে। কিন্তু এরপরই সমস্যায় ভারতীয় দল। বেরিল ঘূর্ণিঝড়ের কারণে প্রধান বিমানবন্দর বন্ধ রাখা হয়েছে। পুরোপুরি লকডাউন ঘোষণা করা হয়েছে বেরিলের সতর্কতায়। জল এবং বিদ্য়ুৎ সরবরাহ বন্ধ রাখা হয়েছে। বার্বাডোজে আটকে পড়েছে ভারতীয় দল।
ভারতীয় টিমের সঙ্গে রয়েছেন বোর্ড সচিব জয় শাহ। বার্বাডোজে উপস্থিত ভারতীয় সাংবাদিকদের বলেছেন, ‘আপনাদের মতো আমরাও এখানে আটকে পড়েছি। আমাদের প্রাথমিক লক্ষ্য প্লেয়ারদের কী করে সুরক্ষিত ভাবে এখান থেকে বের করা যায়। এরপর দেশে পৌঁছে সংবর্ধনা ও অন্যান্য সব কিছু ভাবা যাবে।’ স্থানীয় সময় অনুযায়ী ম্যাচের পরদিনই বার্বাডোজ থেকে চার্টার্ড ফ্লাইটে বেরনোর পরিকল্পনা ছিল ভারতীয় দলের। কিন্তু বিমানবন্দর বন্ধ করে দেওয়ায় সেই পরিকল্পনা ভেস্তে যায়।
ভারতীয় বোর্ডের সচিব আরও বলেন, ‘চার্টার্ড ফ্লাইটে রওনা হওয়ার কথা ছিল। বিমানবন্দর বন্ধ থাকায় সেই বিকল্প আপাতত নেই। আরও বিকল্প চেষ্টা চলছে। বিমানবন্দর না খোলা অবধি কিছু করার নেই। আমাদের ফেরা পিছিয়ে দিতে হচ্ছে। আমেরিকা কিংবা ইউরোপের কোথাও একবার হল্ট করেই দেশে ফেরার পরিকল্পনা রয়েছে।’ সূত্রের খবর স্থানীয় সময় মঙ্গলবার বিকেল অবধি পরিস্থিতি স্বাভাবিক হওয়ার আশা কম। প্রকৃতির উপর কারও হাত নেই। এই প্রতিবেদন লেখার সময় বার্বাডোজে সোমবারের দুপুর।