Ravichandran Ashwin: হয় মাঠে, নয় ডাগআউটে… ফাইনালে সুযোগ না পেয়ে ১১ দিন পর কী বললেন অশ্বিন?
ICC World Cup 2023: বিশ্বকাপ হাতছাড়া হওয়ার যন্ত্রণা কখনও ভোলার না। যখন কোনও দল দুরন্ত ছন্দে থাকে, তারপরও স্বপ্নপূরণ হয় না তখন কষ্টের মাত্রাটা অনেকগুণ বেড়ে যায়। দেশের মাটিতে ওডিআই বিশ্বকাপে অস্ট্রেলিয়ার কাছে হেরেছে টিম ইন্ডিয়া। বিশ্বকাপের ঠিক আগে অক্ষর প্যাটেলের জায়গায় ভারতীয় স্কোয়াডে অন্তর্ভূক্ত হন রবিচন্দ্রন অশ্বিন (Ravichandran Ashwin)। পুরো টুর্নামেন্টে মাত্র ১টি ম্যাচেই খেলার সুযোগ পেয়েছিলেন অশ্বিন।
নয়াদিল্লি: বিশ্বকাপ (ICC World Cup) হাতছাড়া হওয়ার যন্ত্রণা কখনও ভোলার না। বিশেষ করে যখন কোনও দল দুরন্ত ছন্দে থাকে, তারপরও স্বপ্নপূরণ হয় না তখন কষ্টের মাত্রাটা অনেকগুণ বেড়ে যায়। দেশের মাটিতে ওডিআই বিশ্বকাপে অস্ট্রেলিয়ার কাছে হেরেছে টিম ইন্ডিয়া। তা নিয়ে চর্চা এখনও চলছে। আর তেমনটাই স্বাভাবিক। ধীরে ধীরে ভারতের এই বিশ্বকাপ হাতছাড়া হওয়া নিয়ে আলোচনা থামবে। কিন্তু তার জন্য সময় লাগবে। এ বার বিশ্বকাপ ফাইনালের ১১ দিন পর টিম ইন্ডিয়ার (Team India) তারকা স্পিনার রবিচন্দ্রন অশ্বিন মুখ খুললেন। বিশ্বকাপের ঠিক আগে অক্ষর প্যাটেলের জায়গায় ভারতীয় স্কোয়াডে অন্তর্ভূক্ত হন রবিচন্দ্রন অশ্বিন (Ravichandran Ashwin)। অবশ্য পুরো টুর্নামেন্টে মাত্র ১টি ম্যাচেই খেলার সুযোগ পেয়েছিলেন অশ্বিন। ফাইনালে খেলার বিরাট স্বপ্ন দেখেছিলেন অশ্বিন। কিন্তু তা পূরণ হয়নি। এই নিয়ে কী বললেন অশ্বিন? বিস্তারিত জেনে নিন TV9Bangla Sports এর এই প্রতিবেদনে।
সম্প্রতি এস বদ্রীনাথের ইউটিউবে অশ্বিন জানান, বিশ্বকাপ ফাইনালে রোহিত শর্মা তাঁকে না খেলানোয় তিনি চমকে যাননি। বরং অশ্বিন তৈরি ছিলেন হয় মাঠে খেলতে, নয় ডাগআউটে বসে দলকে চিয়ার করতে। অস্ট্রেলিয়ার কাছে ভারতের বিশ্বকাপ হারের ১১ দিন কেটে গিয়েছে। এ বার মুখ খুললেন রবিচন্দ্রন অশ্বিন। তিনি বলেন, ‘আমি যতদূর জানতাম, ফাইনালে খেলব। টিম কম্বিনেশন এবং বাকি সবকিছু গৌণ ছিল। আমি যদি রোহিতের জায়গায় থাকতাম, ১০০ বার কম্বিনেশন বদল করার কথা ভাবতাম। দলের জন্য যখন সবকিছু ভালো চলছিল, তখন কেন আমি একজন ফাস্ট বোলারকে বিশ্রাম দিয়ে ৩ জন স্পিনারকে খেলাব? সত্যি বলতে আমি রোহিত শর্মার চিন্তাভাবনা বুঝতে পেরেছিলাম।’
অশ্বিন অবশ্য ফাইনালের দিন তিনেক আগে থেকেই মহারণে খেলার প্রস্তুতি নিচ্ছিলেন। এই প্রসঙ্গে অশ্বিন বলেন, ‘ফাইনালে খেলতে পারার সুযোগটা সত্যিই বিরাট ব্যাপার। আমি ৩ দিন ধরে ফাইনালে খেলার প্রস্তুতি নিচ্ছিলাম। আমাকে অনেকে অনেক প্রশ্ন করছিল। আমি সে সবের উত্তর দিইনি। হোয়াটসঅ্যাপ ও ফোন থেকে নিজেকে দূরে রেখেছিলাম। তবে আমি সুযোগ পেলে নিজেকে উজাড় করে দেওয়ার জন্য প্রস্তুত যেমন ছিলাম, তেমনই ডাগআউটে বসে দলের সাফল্যে উচ্ছ্বাস প্রকাশ করতেও মানসিক দিক থেকে প্রস্তুত ছিলাম।’