Shahid Afridi: জামাই শাহিন নন, বরং রিজওয়ান অধিনায়কের দায়িত্ব পেলে বেশি খুশি হতেন আফ্রিদি
Pakistan Captain Selection: বিশ্বকাপের মাঝেই প্রশ্নের মুখে পড়েছিল বাবরের অধিনায়কত্ব। সেই সময়ই অধিনায়কের দায়িত্ব কার হাতে তুলে দেওয়া যায়, তার পরিকল্পনা শুরু করে দিয়েছিল পিসিবি। দেশে ফিরেই সব রকম ফরম্য়াট থেকে ইস্তফা দেন বাবর। এরপরই নতুন অধিনায়কের নাম ঘোষণা করতে বেশি সময় খরচ করেনি পাক বোর্ড। টি-টোয়েন্টির দায়িত্ব পেয়েছেন শাহিন আফ্রিদি। শাহিন আফ্রিদি আসলে পাক কিংবদন্তী শাহিদ আফ্রিদির জামাই।
নয়াদিল্লি: বিশ্বকাপে ভরাডুবি। দল দেশে ফিরতেই নড়েচড়ে বসেছে পাকিস্তান ক্রিকেট বোর্ড। বিশ্বকাপের মাঝেই ইস্তফা দেন পাক দল নির্বাচন কমিটির প্রধান ইনজামাম উল হক। অস্থায়ী কমিটি গঠন করে ঠেকনা দেওয়া হয় বিশ্বকাপটা। সেই সময়ই নতুন কমিটির ব্লু প্রিন্ট তৈরি করে রেখেছিল পিসিবি। সেই মতোই নতুন কমিটি গড়েছে পাক বোর্ড। বাবর আজম ইস্তফা দেওয়ায় টেস্ট দলের অধিনায়ক করা হয়েছে শান মাসুদকে। আর টি-টোয়েন্টির দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে শাহিন আফ্রিদিকে। তবে জামাইকে এই দায়িত্ব পাইয়ে দেয়নি শাহিদ আফ্রিদি, স্পষ্ট জানালেন সে কথা। শাহিন নয়, বরং তাঁর ভাবনায় ছিলেন মহম্মদ রিজওয়ান। এই প্রসঙ্গে আর কী বলছেন শাহিদ? বিস্তারিত জেনে নিন TV9 Bangla Sports-এর এই প্রতিবেদনে।
বিশ্বকাপের মাঝেই প্রশ্নের মুখে পড়েছিল বাবরের অধিনায়কত্ব। সেই সময়ই অধিনায়কের দায়িত্ব কার হাতে তুলে দেওয়া যায়, তার পরিকল্পনা শুরু করে দিয়েছিল পিসিবি। দেশে ফিরেই সব রকম ফরম্য়াট থেকে ইস্তফা দেন বাবর। এরপরই নতুন অধিনায়কের নাম ঘোষণা করতে বেশি সময় খরচ করেনি পাক বোর্ড। টি-টোয়েন্টির দায়িত্ব পেয়েছেন শাহিন আফ্রিদি। শাহিন আফ্রিদি আসলে পাক কিংবদন্তী শাহিদ আফ্রিদির জামাই।পাক বোর্ডের অন্তর্বতী দল নির্বাচক কমিটির সদস্য় শাহিদ। তবে জামাইকে কোনও ভাবেই কোনও দায়িত্ব পাইয়ে দেননি তিনি,এগিয়ে রেখেছিলেন মহম্মদ রিজওয়ানকে জানালেন সে কথা। শাহিদের কথায়, “আমি সবসময় মহম্মদ রিজওয়ানের পক্ষে ছিলাম। আমি সত্যিই শাহিনকে অধিনায়ক পদে বসানোর জন্য কাউকে কিছু বলিনি। আমি এ সব পছন্দ করি না। তাই কখনও এই ধরনের কাজ করবো না।”
বাবরের অধিনায়কত্ব ছাড়ার বিষয়েও খুশি নন শাহিদ। এই প্রসঙ্গে বলেন, “বাবার অধিনায়কত্ব ছাড়ুক তা চাইনি কখনও। আর শাহিনকে অধিনায়কত্ব থেকে সবসময় দূরেই রাখতে চেয়েছি।” মাঝে মধ্যেই পাকিস্তান ক্রিকেট যেভালে আলোচনায় আসে। সে সব থেকে কি জামাইকে দূরে রাখতে চান বলেই এমন মন্তব্য শাহিদের? প্রশ্ন কিন্তু থেকে যাচ্ছে।