STEVE WAUGH : “আমি কাজ করতে পারি পিৎজার দোকানেও !”, বললেন প্রাক্তন বিশ্বচ্যাম্পিয়ন অধিনায়ক
বইটি প্রকাশ হয়েছে প্রায় ১ বছর হতে চলল। যত দিন গড়াচ্ছে চাহিদাও বাড়ছে। শুধু বই লিখেই ক্ষান্ত হননি স্টিভ। পাঠকদের বাড়িতে পৌঁছে দেওয়ার কাজও এবার নিজের হাতেই করছে তিনি।
বইটি প্রকাশ হয়েছে প্রায় ১ বছর হতে চলল। যত দিন গড়াচ্ছে চাহিদাও বাড়ছে। শুধু বই লিখেই ক্ষান্ত হননি স্টিভ। পাঠকদের বাড়িতে পৌঁছে দেওয়ার কাজও এবার নিজের হাতেই করছে তিনি। ক্যুরিয়ার সংস্থার মাধ্যমে সেই বই বই পাঠিয়ে দিচ্ছেন পাঠকদের কাছে। আগামি ৫ই সেপ্টেম্বর ফাদার্স ডে। আর এই দিনে এবার তাঁর বইয়ের অর্ডার এসেছে প্রচুর। তাই বইগুলো বাক্সে মুড়ে তা পাঠানোর কাজে এখন ব্যস্ত স্টিভ। বাড়িতে বসে বানাচ্ছেন একের পর এক প্যাকিংয়ের বাক্স।প্রাক্তন বিশ্বচ্যাম্পিয়ন অধিনায়ককে এহেন ভূমিকায় দেখে অবাক ক্রিকেটমহল। তবে এই কাজ বেশ খুশি মনেই করছেন স্টিভ। সেই বাক্স বানাতে বানাতে স্টিভ তৈরি করেছেন ভিডিও। যা পোস্ট করেছেন সোশ্যাল মিডিয়ায়। আর সেই পোস্টে লিখেছেন, “যেভাবে আমি দ্রুততার সঙ্গে প্যাকিংয়ের বাক্স বানাচ্ছি, তাতে আমি কাজ করতে পারি পিৎজার দোকানেও।”
স্টিভ এখন ক্রিকেট থেকে অনেক দূরে। ব্যস্ত তাঁর ভারত নিয়ে লেখা বই নিয়ে। ভারতের মাটিতে তাঁর স্মৃতি তো আর কম নয়। দুবার বিশ্বকাপ খেলার অভিজ্ঞতা রয়েছে। যার মধ্যে জিতেছেন একবার।টেস্ট সিরিজ খেলেছেন বহু। যার মধ্যে স্মরণীয় অবশ্যই ২০০১ সালের ঐতিহাসিক টেস্ট ম্যাচ। স্টিভ অবশ্য বলেছেন তিনি ইডেন গার্ডেন্সে ১৯৮৭ সালের বিশ্বকাপ জয় মনে রাখতে চান। ২০০১ সালের টেস্ট হার মন থেকে মুছে ফেলতে চান। তবে কলকাতার গলি ক্রিকেট থেকে ময়দানের ক্রিকেট চর্চা-সবই ঠাঁই পেয়েছে তাঁর এই ‘দ্য স্পিরিট অফ ক্রিকেট-ইন্ডিয়া’-তে।