
সিরিজের শুরু থেকেই ছন্দে। ইংল্যান্ডের বিরুদ্ধে প্রথম দু-ম্যাচে রান তাড়া করে জিতেছিল ভারত। আর দু-ম্যাচেই গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা নিয়েছিলেন ওয়ান ডে টিমের ভাইস ক্যাপ্টেন শুভমন গিল। প্রথম ম্যাচেও হয়তো তিন অঙ্কের স্কোরে পৌঁছতে পারতেন। যদিও বোর্ডে পর্যাপ্ত রান না থাকায় তাড়াহুড়ো করেন। ৮৭ রানেই ফিরেছিলেন। দ্বিতীয় ওয়ান ডে-তে করেছিলেন ৬০। পরপর দুটি হাফসেঞ্চুরির পর কার্যত নিখুঁত সেঞ্চুরি শুভমন গিলের। ৯৫ বলে ওয়ান ডে কেরিয়ারের সপ্তম সেঞ্চুরি শুভমনের।
আজই ওডিআই সিরিজের সমাপ্তি। এরপর বড় অ্যাসাইনমেন্ট। চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফি খেলতে চলেছেন শুভমন গিল। প্রথম বার এই টুর্নামেন্ট খেলবেন। শুধু তাই নয়, বড় মঞ্চে প্রথম বার ভাইস ক্যাপ্টেনও। দায়িত্ব বেড়েছে। শুধু তাই নয়, প্রোজেক্ট শুভমনও বলা যায়। ২০২৭ সালে ওয়ান ডে বিশ্বকাপ। সেখানে ক্যাপ্টেন হিসেবে দেখা যেতে পারে শুভমনকেই। চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফিতে রোহিতের ডেপুটি করে শুভমনকে যেন তার জন্যই রেডি করা হচ্ছে।
ইন্ডিয়ান প্রিমিয়ার লিগে গুজরাট টাইটান্সের অধিনায়ক শুভমন গিল। এটি তাঁর কাছে হোম গ্রাউন্ড। প্রিয় মাঠে এর আগে টি-টোয়েন্টি, আন্তর্জাতিক টি-টোয়েন্টি এবং টেস্ট সেঞ্চুরি ছিল। এ বার ওয়ান ডে সেঞ্চুরি। দেশের প্রথম ক্রিকেটার হিসেবে এশিয়ার সবচেয়ে বড় ক্রিকেট স্টেডিয়ামে তিন ফরম্যাটেই সেঞ্চুরির রেকর্ড শুভমনের। শেষ অবধি ১১২ রানে থামে তাঁর ইনিংস।